খেলা
সব ফরম্যাটেই হোয়াইটওয়াশ ইংলিশ যুবারা
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
চতুর্থ ইনিংসে তিনশ’র অধিক রান তাড়া করে জেতা কঠিন। ইংল্যান্ড যুবদলের বিপক্ষে সেই কঠিন কাজটিই করে দেখালো বাংলাদেশ। মাহমুদুল হাসানের দারুণ সেঞ্চুরি ও তৌহিদ হৃদয়ের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ৩৩৩ রান তাড়া করে তিন উইকেটে জিতলো স্বাগতিকরা। ১১৪ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন মাহমুদুল হাসান। সিরিজের প্রথম যুব টেস্টে বাংলাদেশ জিতেছিল ৮ উইকেটে। ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র যুব টেস্ট জয় বাদ দিলে বাংলাদেশের যুব টেস্ট সিরিজ জয় এই প্রথম। এবার টেস্ট সিরিজের আগে তিন ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজেও ইংলিশদের হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ।
চট্টগ্রামের জহির আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডের ৩৩৭ রানের জবাবে ২২৮ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ২২৩ রান তুলে তৃতীয় দিনে ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ড। এতে ৯৬ ওভারের বাংলাদেশের টার্গেট দাঁড়ায় ৩৩৩। ১ উইকেটে ৩৪ রান নিয়ে শেষদিন শুরু করে বাংলাদেশ ওপেনার তানজিদ হাসানের ৫১ বলে ৫১ রান দলকে এনে দেয় গতিময় শুরু। তিনে নেমে পারভেজ হোসেন করেন ৮১ বলে ৩৭। চতুর্থ উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে মাহমুদুলের ১৪২ রানের জুটিতে বাংলাদেশ পায় জয়ের সুবাস। ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৭৬ রান করে আউট হন হৃদয়। ২২৪ বলে ১১৪ রান করে যখন আউট হলেন মাহমুদুল, দল তখন জয়ের খুব কাছে। সাতে নেমে ২৫ বলে ২০ রানের কার্যকর ইনিংস খেলেন শাহাদাত হোসেন। এতে দিনের ২৫ বল বাকি রেখেই জয় নিশ্চিত করে টাইগার যুবারা। ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ১০৯ রানে পিছিয়ে থাকা দলের জন্য এই জয় অসাধারণ কিছুই। প্রথম ইনিংসেও ৭৬ রান করে ম্যাচের সেরা মাহমুদুল। প্রথম ম্যাচে ৯ ও দ্বিতীয় ম্যাচে ৭ উইকেট নিয়ে সিরিজ সেরা বাঁহাতি স্পিনার মিনহাজুর রহমান।
চট্টগ্রামের জহির আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডের ৩৩৭ রানের জবাবে ২২৮ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ২২৩ রান তুলে তৃতীয় দিনে ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ড। এতে ৯৬ ওভারের বাংলাদেশের টার্গেট দাঁড়ায় ৩৩৩। ১ উইকেটে ৩৪ রান নিয়ে শেষদিন শুরু করে বাংলাদেশ ওপেনার তানজিদ হাসানের ৫১ বলে ৫১ রান দলকে এনে দেয় গতিময় শুরু। তিনে নেমে পারভেজ হোসেন করেন ৮১ বলে ৩৭। চতুর্থ উইকেটে হৃদয়ের সঙ্গে মাহমুদুলের ১৪২ রানের জুটিতে বাংলাদেশ পায় জয়ের সুবাস। ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৭৬ রান করে আউট হন হৃদয়। ২২৪ বলে ১১৪ রান করে যখন আউট হলেন মাহমুদুল, দল তখন জয়ের খুব কাছে। সাতে নেমে ২৫ বলে ২০ রানের কার্যকর ইনিংস খেলেন শাহাদাত হোসেন। এতে দিনের ২৫ বল বাকি রেখেই জয় নিশ্চিত করে টাইগার যুবারা। ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ১০৯ রানে পিছিয়ে থাকা দলের জন্য এই জয় অসাধারণ কিছুই। প্রথম ইনিংসেও ৭৬ রান করে ম্যাচের সেরা মাহমুদুল। প্রথম ম্যাচে ৯ ও দ্বিতীয় ম্যাচে ৭ উইকেট নিয়ে সিরিজ সেরা বাঁহাতি স্পিনার মিনহাজুর রহমান।