এক্সক্লুসিভ
‘বাংলাদেশের মানুষ ও আবহাওয়া আমার বেশ পছন্দের’
কামরুজ্জামান মিলু
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
সার্বিয়ার মডেল-অভিনেত্রী মিনা পেটকোভিচ। ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি উচ্চতার এই অভিনেত্রী এখন ঢাকায়। গতকাল মানবজমিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে হাজির হয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশের ছবিতে প্রথমবার অভিনয় করেছেন মিনা। তাই অভিজ্ঞতাটাও ভিন্ন ধরনের। তার অভিনীত এ ছবির নাম ‘হৃদয়ের রংধনু’। ছবিটি পরিচালনা করেছেন রাজীবুল হোসেন। গতকাল অফিস কক্ষে এসে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি নিজের অভিনীত ছবি নিয়ে কথা বললেন তিনি। মিনা পেটকোভিচ বলেন, আমার অভিনীত বাংলাদেশে প্রথম ছবি এটি। আসছে ২২শে ফেব্রুয়ারি ছবিটি মুক্তি পেতে যাচ্ছে। মূলত এ ছবির প্রচারণার জন্যই এবার বাংলাদেশে আসা আমার। ফেসবুকে এক বন্ধুর রেফারেন্সে নির্মাতা রাজীবুলের সঙ্গে আমার পরিচয় ও ছবিটি নিয়ে বেশ কয়েক বছর আগে প্রথম কথা হয়।
এ সময় রাজীবুল আমাকে প্রশ্ন করেছিল, বাংলাদেশ কেমন লাগে? আমি তখন অল্প অল্প বাংলা শিখেছি। তাই উত্তরে রাজীবুলকে বলেছিলাম, আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। হা হা হা। এরপর ২০১৫ সালে ছবির কাজটি শুরু করি আমরা। এরপর তো শেষ হলো কাজ, ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে। এ ছবির বিষয়বস্তু নিয়ে জানতে চাইলে মিনা বলেন, আমি ছবিটি করতে গিয়ে অনেক ইনজয় করেছি। কারণ এ ছবির গল্পটি আলাদা। রহস্যময় একটি গল্প। এ ছবি দেখে অনেক দর্শকরা জানতে পারবেন, বাংলাদেশ সত্যিই খুব সুন্দর। আর বাংলাদেশের মানুষ ও আবহাওয়া আমার বেশ পছন্দের।
ছবি মুক্তি পেতে যাওয়া নিয়ে মিনা আরো জানান, বর্তমানে আমি একইসঙ্গে অনেক নার্ভাস এবং উচ্ছ্বসিত। কারণ আমার অভিনীত ছবিটি মুক্তি পেতে যাচ্ছে অবশেষে। মাঝে সেন্সরে প্রায় দুই বছর ছবিটি আটকে ছিল। সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন না মিনা। কারণ তিনি জানতেন, এ ছবিটি একদিন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। আর অবশেষে সেন্সর ছাড়পত্র পেয়ে এটি দেশের প্রেক্ষাগৃহে এবার মুক্তি পেতে যাচ্ছে। ছবির নির্মাতা রাজীবুল হোসেনও জানিয়েছেন যে, অনেক ঝড়ঝাপটা গেছে তার এই ছবিটি নিয়ে। তবে স্বাধীন নির্মাতা হিসেবে কোনো আপস ছাড়া অবশেষে ছাড়পত্র হাতে পেয়েছেন পরিচালক রাজীবুল। এরইমধ্যে ৩ মিনিট ২১ সেকেন্ডের এই অফিসিয়াল ট্রেইলারটি প্রকাশ হয়েছে। এ ট্রেলারটিরও বেশ সাড়া পেয়েছেন বলে জানালেন মিনা। অ্যাডভেঞ্চারধর্মী ‘হৃদয়ের রংধনু’ ছবিতে মিনার পাশাপাশি আরো অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের শামস কাদির, মুহতাসিম স্বজন, খিং সাই মং মারমা। ছবির কাহিনীকার কায়েস চৌধুরী।
এ সময় রাজীবুল আমাকে প্রশ্ন করেছিল, বাংলাদেশ কেমন লাগে? আমি তখন অল্প অল্প বাংলা শিখেছি। তাই উত্তরে রাজীবুলকে বলেছিলাম, আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। হা হা হা। এরপর ২০১৫ সালে ছবির কাজটি শুরু করি আমরা। এরপর তো শেষ হলো কাজ, ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে। এ ছবির বিষয়বস্তু নিয়ে জানতে চাইলে মিনা বলেন, আমি ছবিটি করতে গিয়ে অনেক ইনজয় করেছি। কারণ এ ছবির গল্পটি আলাদা। রহস্যময় একটি গল্প। এ ছবি দেখে অনেক দর্শকরা জানতে পারবেন, বাংলাদেশ সত্যিই খুব সুন্দর। আর বাংলাদেশের মানুষ ও আবহাওয়া আমার বেশ পছন্দের।
ছবি মুক্তি পেতে যাওয়া নিয়ে মিনা আরো জানান, বর্তমানে আমি একইসঙ্গে অনেক নার্ভাস এবং উচ্ছ্বসিত। কারণ আমার অভিনীত ছবিটি মুক্তি পেতে যাচ্ছে অবশেষে। মাঝে সেন্সরে প্রায় দুই বছর ছবিটি আটকে ছিল। সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন না মিনা। কারণ তিনি জানতেন, এ ছবিটি একদিন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। আর অবশেষে সেন্সর ছাড়পত্র পেয়ে এটি দেশের প্রেক্ষাগৃহে এবার মুক্তি পেতে যাচ্ছে। ছবির নির্মাতা রাজীবুল হোসেনও জানিয়েছেন যে, অনেক ঝড়ঝাপটা গেছে তার এই ছবিটি নিয়ে। তবে স্বাধীন নির্মাতা হিসেবে কোনো আপস ছাড়া অবশেষে ছাড়পত্র হাতে পেয়েছেন পরিচালক রাজীবুল। এরইমধ্যে ৩ মিনিট ২১ সেকেন্ডের এই অফিসিয়াল ট্রেইলারটি প্রকাশ হয়েছে। এ ট্রেলারটিরও বেশ সাড়া পেয়েছেন বলে জানালেন মিনা। অ্যাডভেঞ্চারধর্মী ‘হৃদয়ের রংধনু’ ছবিতে মিনার পাশাপাশি আরো অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের শামস কাদির, মুহতাসিম স্বজন, খিং সাই মং মারমা। ছবির কাহিনীকার কায়েস চৌধুরী।