বাংলারজমিন
হবিগঞ্জে শিলাবৃষ্টির তাণ্ডব
স্টাফ রিপোর্টার, হবিগঞ্জ থেকে
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৮:৫১ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলায়ও ব্যাপক শিলাবৃষ্টি হয়ে। এতে মওসুমের বোরো ফসলের ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। ঝরে গেছে শত শত গাছের আমের মুকুল। গতকাল সকালে থেমে থেমে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি হয় জেলা সদরসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে। সকালে বানিয়াচং উপজেলায় ব্যাপক শিলাবৃষ্টি তাণ্ডব চালিয়েছে। শিলার আঘাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ফসলের। উপজেলার মাকাল কান্দি, দৌলতপুর, হারনি, মকাসহ বড় বগ হাওরের বোরো ফসলের ক্ষতি হয়েছে আকস্মিক এ শিলাবৃষ্টিতে। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ঝড়সহ শিলাবৃষ্টি হয়েছে। ভোর সাড়ে ৫টার দিকে এ শিলাবৃষ্টি শুরু হয়। প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট স্থায়ী এ শিলাবৃষ্টিতে ঘরবাড়ির টিনের চালাসহ ফসল ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অনেক গ্রামে শিলাবৃষ্টিতে ঘরের চালা ফুটো হয়ে গেছে জানান ক্ষতিগ্রস্তরা। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা জানান, সদ্য রোপণকৃত ধানের চারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া পেয়াজ, রসুন, গম, পেয়াজ বীজ, আর ভুট্টাসহ বিভিন্ন মওসুমি সবজীর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে সদর উপজেলায় পাইকপাড়ায় গাছ থেকে পড়ে হাদিস মিয়া (৫৫) নামের এক ইটভাটা শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বিকেলে শহরতলীর পাইকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। হাদিস ওই এলাকার নির্মাণ ব্রিকস নামের ইটভাটায় শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার ফিরোজ মিয়ার ছেলে।
এদিকে সদর উপজেলায় পাইকপাড়ায় গাছ থেকে পড়ে হাদিস মিয়া (৫৫) নামের এক ইটভাটা শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বিকেলে শহরতলীর পাইকপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। হাদিস ওই এলাকার নির্মাণ ব্রিকস নামের ইটভাটায় শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার ফিরোজ মিয়ার ছেলে।