রকমারি
এমপির স্যান্ডউইচ চুরি, পদত্যাগ
অনলাইন ডেস্ক
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৪:১৯ পূর্বাহ্ন
একেই বলে লঘু পাপে গুরু দন্ড। সামান্য একটা স্যান্ডউইচ খেয়ে তার বিল পরিশোধ না করায় পদত্যাগ করেছেন একজন সংসদ সদস্য। ঘটনাটি ঘটেছে ইউরোপের দেশ স্লোভেনিয়ায়। পদত্যাগকারী ওই এমপির নাম দারি ক্রাজিক। তিনি ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দল মারিয়ান সারেজ লিস্টের (এলএমএস) নেতা।
বিবিসিতে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, দারি ক্রাজিক রাজধানী লুভিয়ানার একটি সুপারশপে স্যান্ডউইচ খেয়ে তার দাম না দিয়েই চলে যান। গত বুধবার সংসদীয় কমিটির এক বৈঠকে মজার ছলে সুপারশপের এই ঘটনাটি তুলে ধরেন। ঘটনাটি শুনে তার সহকর্মীরাও বেশ মজা পান এবং হাসাহাসি করেন। কিন্তু পরে বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়। বিপত্তিটা ঘটে এরপর।
স্থানীয় একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ক্রাজিক বলেন, স্যান্ডউইচ খাওয়ার পর বিল দেওয়ার জন্য কাউন্টারে তিন মিনিট ধরে অপেক্ষা করেছেন। সুপারশপে তিনজন কর্মী থাকা সত্ত্বেও কেউ বিল নিতে এগিয়ে আসেনি। তারা নিজেদের মধ্যে গল্পে মশগুল ছিলেন। তাই তিনি বিরক্ত হয়ে স্যান্ডউইচের দাম পরিশোধ না করেই চলে যান।
বিষয়টিকে নৈতিকতার স্খলন হিসেবে দেখছে তার দল। গণমাধ্যমে এই ঘটনা প্রকাশ পেলে তার দল এলএমএসের পার্লামেন্টারি অংশের প্রধান ব্রেনি গোলুবোভিচ ওই আচরণের নিন্দা জানান। সেই সঙ্গে এই ধরনের কাজকে তিনি অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, জাতীয় সংসদের একজন সদস্য হিসেবে ক্রাজিকের দায়িত্বজ্ঞানের পরিচয় দেওয়া উচিত ছিল। চারিদিক দিক থেকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হয়ে ক্রাজিক দুঃখ প্রকাশ করেন এবং পরে পার্লামেন্টের সদস্যপদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
বিবিসিতে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, দারি ক্রাজিক রাজধানী লুভিয়ানার একটি সুপারশপে স্যান্ডউইচ খেয়ে তার দাম না দিয়েই চলে যান। গত বুধবার সংসদীয় কমিটির এক বৈঠকে মজার ছলে সুপারশপের এই ঘটনাটি তুলে ধরেন। ঘটনাটি শুনে তার সহকর্মীরাও বেশ মজা পান এবং হাসাহাসি করেন। কিন্তু পরে বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়। বিপত্তিটা ঘটে এরপর।
স্থানীয় একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ক্রাজিক বলেন, স্যান্ডউইচ খাওয়ার পর বিল দেওয়ার জন্য কাউন্টারে তিন মিনিট ধরে অপেক্ষা করেছেন। সুপারশপে তিনজন কর্মী থাকা সত্ত্বেও কেউ বিল নিতে এগিয়ে আসেনি। তারা নিজেদের মধ্যে গল্পে মশগুল ছিলেন। তাই তিনি বিরক্ত হয়ে স্যান্ডউইচের দাম পরিশোধ না করেই চলে যান।
বিষয়টিকে নৈতিকতার স্খলন হিসেবে দেখছে তার দল। গণমাধ্যমে এই ঘটনা প্রকাশ পেলে তার দল এলএমএসের পার্লামেন্টারি অংশের প্রধান ব্রেনি গোলুবোভিচ ওই আচরণের নিন্দা জানান। সেই সঙ্গে এই ধরনের কাজকে তিনি অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, জাতীয় সংসদের একজন সদস্য হিসেবে ক্রাজিকের দায়িত্বজ্ঞানের পরিচয় দেওয়া উচিত ছিল। চারিদিক দিক থেকে সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হয়ে ক্রাজিক দুঃখ প্রকাশ করেন এবং পরে পার্লামেন্টের সদস্যপদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন।