প্রথম পাতা
ফ্রিল্যান্সাররা কোচিং করাতে পারবেন
স্টাফ রিপোর্টার
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
দেশের সরকারি বা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকরা কোচিং করাতে পারবেন না। তবে যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে যুক্ত নন (ফ্রিল্যান্সার) তারা কোচিং করাতে পারবেন বলে মন্তব্য করেছেন
হাইকোর্ট। গতকাল বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
একটি মামলার শুনানিতে উপস্থিত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খানের উদ্দেশ্যে আদালত এ মন্তব্য করেন।
পরে খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘একটি মামলায় আদালতে উপস্থিত হলে আমাকে ডেকে আদালত জানান, কোচিং নিয়ে টেলিভিশনে আমার দুটি টকশো বেঞ্চের বিচারপতিদ্বয় দেখেছেন। তাই কোচিং নিয়ে আদালতের রায় স্পষ্ট করতে আমাকে বলা হয়েছে, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জড়িত শিক্ষকদের ২০১২ সালের নীতিমালা অনুযায়ী কোচিং করানো অবৈধ। যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেই ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কোচিংয়ের সঙ্গে যুক্ত তারা কার্যক্রম চালু রাখতে পারবেন। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সার শিক্ষকদের কোচিং করানো বৈধ বলে বিবেচিত হবে।’
ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা ২০১২ অনুযায়ী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যুক্ত শিক্ষকগণ কোনোভাবেই কোচিং করাতে পারবেন না।
এরআগে গত ৭ই ফেব্রুয়ারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা ২০১২ বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। পৃথক পাঁচটি রিট আবেদনে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও রাজীব আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ ওই রায় দেন।
হাইকোর্ট। গতকাল বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
একটি মামলার শুনানিতে উপস্থিত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খানের উদ্দেশ্যে আদালত এ মন্তব্য করেন।
পরে খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘একটি মামলায় আদালতে উপস্থিত হলে আমাকে ডেকে আদালত জানান, কোচিং নিয়ে টেলিভিশনে আমার দুটি টকশো বেঞ্চের বিচারপতিদ্বয় দেখেছেন। তাই কোচিং নিয়ে আদালতের রায় স্পষ্ট করতে আমাকে বলা হয়েছে, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জড়িত শিক্ষকদের ২০১২ সালের নীতিমালা অনুযায়ী কোচিং করানো অবৈধ। যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেই ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কোচিংয়ের সঙ্গে যুক্ত তারা কার্যক্রম চালু রাখতে পারবেন। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সার শিক্ষকদের কোচিং করানো বৈধ বলে বিবেচিত হবে।’
ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা ২০১২ অনুযায়ী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যুক্ত শিক্ষকগণ কোনোভাবেই কোচিং করাতে পারবেন না।
এরআগে গত ৭ই ফেব্রুয়ারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা ২০১২ বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। পৃথক পাঁচটি রিট আবেদনে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও রাজীব আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ ওই রায় দেন।