অনলাইন
নকল ভিডিও পোস্ট করে নাকাল স্বয়ং রেলমন্ত্রী
এবেলা থেকে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৫:৩৫ পূর্বাহ্ন
ভিডিওটি পোস্ট করার কিছুক্ষণের মধ্যেই হইচই শুরু হয় পোস্টটিকে ঘিরে। নেটিজেনদের দাবি, ভিডিওটি নকল।
বিপাকে স্বয়ং রেলমন্ত্রী। এমন এক ভিডিও তিনি তাঁর টুইটার হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন, যার জেরে এখন নাকাল হতে হচ্ছে রেলমন্ত্রী পিযূষ গয়ালকে।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি রেলমন্ত্রী তাঁর নিজস্ব টুইটার হ্যান্ডলে ট্রেন ১৮-র একটি ভিডিও পোস্ট করেন। এতে দেখা যাচ্ছে, বিপুল গতিতে ট্রেন ১৮, যা পরে ‘বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’ নাম প্রাপ্ত, বিপুল গতিতে ছুটে চলেছে। রেল মন্ত্রী তাঁর পোস্টে লেখেন— ‘‘ এটা একটা পাখি... এটা একটা বিমান... দেখুন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগে নির্মিত ভারতের প্রথম সেমি-হাইস্পিড ট্রেন, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস বিদ্যুৎ গতিতে ছুটে চলেছে।’’ টুইটারের সঙ্গে সঙ্গে তিনি তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্টটি করেন।
ভিডিওটি পোস্ট করার কিছুক্ষণের মধ্যেই হইচই শুরু হয় পোস্টটিকে ঘিরে। নেটিজেনদের দাবি, ভিডিওটি নকল। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস মোটেই এতটা গতিসম্পন্ন নয়। পরীক্ষা করে দেখা যায়, গয়াল তাঁর পোস্টে যে ভিডিওটি ব্যবহার করেছেন, সেখানে ট্রেনটির স্পিড এডিট করে অন্তত দ্বিগুণ করা হয়েছে।
২০১৮-এর ২০ ডিসেম্বর ইউটিউব চ্যানেল ‘দ্য রেল মেল’-এ প্রকাশিত হয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস-এর একটি ভিডিও। সেটিতে এই ট্রেনের যে গতি দেখা যাচ্ছে, তার সঙ্গে তুলনা করলে রেল মন্ত্রীর ভিডিওটিতে কারিকুরি রয়েছে বলেই মনে হয়।
এই পোস্ট দেখে ক্ষেপে গিয়েছেন বহু মানুষ। দাবি উঠছে পোস্টটি ডিলিট করে আসল ভিডিও পোস্ট করার। কিন্তু এখনও পর্যন্ত রেলমন্ত্রীর টুইটে বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে বিতর্কিত ভিডিওটিই।
প্রসঙ্গত, গত ২৭ জানুয়ারি দিল্লি থেকে বারাণসী যাতায়াত করছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার।
বিপাকে স্বয়ং রেলমন্ত্রী। এমন এক ভিডিও তিনি তাঁর টুইটার হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন, যার জেরে এখন নাকাল হতে হচ্ছে রেলমন্ত্রী পিযূষ গয়ালকে।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারি রেলমন্ত্রী তাঁর নিজস্ব টুইটার হ্যান্ডলে ট্রেন ১৮-র একটি ভিডিও পোস্ট করেন। এতে দেখা যাচ্ছে, বিপুল গতিতে ট্রেন ১৮, যা পরে ‘বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’ নাম প্রাপ্ত, বিপুল গতিতে ছুটে চলেছে। রেল মন্ত্রী তাঁর পোস্টে লেখেন— ‘‘ এটা একটা পাখি... এটা একটা বিমান... দেখুন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগে নির্মিত ভারতের প্রথম সেমি-হাইস্পিড ট্রেন, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস বিদ্যুৎ গতিতে ছুটে চলেছে।’’ টুইটারের সঙ্গে সঙ্গে তিনি তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্টটি করেন।
ভিডিওটি পোস্ট করার কিছুক্ষণের মধ্যেই হইচই শুরু হয় পোস্টটিকে ঘিরে। নেটিজেনদের দাবি, ভিডিওটি নকল। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস মোটেই এতটা গতিসম্পন্ন নয়। পরীক্ষা করে দেখা যায়, গয়াল তাঁর পোস্টে যে ভিডিওটি ব্যবহার করেছেন, সেখানে ট্রেনটির স্পিড এডিট করে অন্তত দ্বিগুণ করা হয়েছে।
২০১৮-এর ২০ ডিসেম্বর ইউটিউব চ্যানেল ‘দ্য রেল মেল’-এ প্রকাশিত হয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস-এর একটি ভিডিও। সেটিতে এই ট্রেনের যে গতি দেখা যাচ্ছে, তার সঙ্গে তুলনা করলে রেল মন্ত্রীর ভিডিওটিতে কারিকুরি রয়েছে বলেই মনে হয়।
এই পোস্ট দেখে ক্ষেপে গিয়েছেন বহু মানুষ। দাবি উঠছে পোস্টটি ডিলিট করে আসল ভিডিও পোস্ট করার। কিন্তু এখনও পর্যন্ত রেলমন্ত্রীর টুইটে বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে বিতর্কিত ভিডিওটিই।
প্রসঙ্গত, গত ২৭ জানুয়ারি দিল্লি থেকে বারাণসী যাতায়াত করছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার।