অনলাইন
হত্যা মামলায় ময়মনসিংহে এসআই, সৎমা ও ছেলে গ্রেপ্তার
অনলাইন ডেস্ক
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১:৫৮ পূর্বাহ্ন
ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া উপজেলায় হত্যার মামলায় আসামি হওয়ার পর পুলিশের উপ পরিদর্শক (এসআই), তার স্ত্রী ও ছেলেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে ফুলবাড়ীয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ কবিরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, উপজেলার আন্ধারিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা সেলিম হত্যা মামলায় এসআই মোহাম্মদ আলী, তার সৎমা ফিরোজা বেগম ও ছেলে রিয়াদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের আজই আদালতে পাঠানো হবে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, রিয়াদ গত শনিবার রাত ৯ টার দিকে সেলিমকে তার গরুর খামারে ডেকে এনে মুখে গামছা পেঁচিয়ে হত্যার চেষ্টা করেন। ঘটনা টের পেয়ে রিয়াদের বাবা এসআই মোহাম্মদ আলী সেলিমকে উদ্ধার করে প্রথমে ফুলবাড়ীয়া উপজেলা হাসপাতালে আনেন। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। গতকাল রোববার সকাল ৮টায় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সেলিম।
ফুলবাড়ীয়া থানার ওসি বলেন, গতকাল রাতে সেলিমের স্ত্রী ফাতেমা বেগম পাঁচজনের নামে মামলা করেন। তারা হলেন এসআই মোহাম্মদ আলী, তার সৎমা ফিরোজা বেগম, ছেলে রিয়াদ, মোহাম্মদ আলীর সৎভাই মহব্বত ও ভাগ্নে ফরহান। এর মধ্যে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, রিয়াদ নেশাখোর ও বখাটে। এসআই বাবা নিজের ভাবমূর্তি সংকটে পড়ে বাড়ির কাছেই ছেলেকে একটি গরুর খামার করে দেন। খামারে বসে সহযোগীদের নিয়ে নিয়মিত নেশা করতেন রিয়াদ। রিয়াদের বাবা এসআই মোহাম্মদ আলী জামালপুর সদর থানায় কর্মরত রয়েছেন বলে জানা গেছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, রিয়াদ গত শনিবার রাত ৯ টার দিকে সেলিমকে তার গরুর খামারে ডেকে এনে মুখে গামছা পেঁচিয়ে হত্যার চেষ্টা করেন। ঘটনা টের পেয়ে রিয়াদের বাবা এসআই মোহাম্মদ আলী সেলিমকে উদ্ধার করে প্রথমে ফুলবাড়ীয়া উপজেলা হাসপাতালে আনেন। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। গতকাল রোববার সকাল ৮টায় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সেলিম।
ফুলবাড়ীয়া থানার ওসি বলেন, গতকাল রাতে সেলিমের স্ত্রী ফাতেমা বেগম পাঁচজনের নামে মামলা করেন। তারা হলেন এসআই মোহাম্মদ আলী, তার সৎমা ফিরোজা বেগম, ছেলে রিয়াদ, মোহাম্মদ আলীর সৎভাই মহব্বত ও ভাগ্নে ফরহান। এর মধ্যে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, রিয়াদ নেশাখোর ও বখাটে। এসআই বাবা নিজের ভাবমূর্তি সংকটে পড়ে বাড়ির কাছেই ছেলেকে একটি গরুর খামার করে দেন। খামারে বসে সহযোগীদের নিয়ে নিয়মিত নেশা করতেন রিয়াদ। রিয়াদের বাবা এসআই মোহাম্মদ আলী জামালপুর সদর থানায় কর্মরত রয়েছেন বলে জানা গেছে।