অনলাইন
মিয়ানামারের জবাবদিহীতা বিষয়ে জাতিসংঘ দূত-
নিরাপত্তা পরিষদে বিভক্তি সত্বেও বিশ্ব সম্প্রদায় কাজ করছে (অডিওসহ)
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১০:৫২ পূর্বাহ্ন
ঢাকায় মানবাধিকার বিষয়ক সেমিনারে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে যৌন সহিংসতা বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত প্রমীলা প্যাটেন বলেন, রাখাইন প্রশ্নে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বিভক্তি সত্বেও বিশ্ব সম্প্রদায় মিয়ানমারকে জবাবদিহীর মধ্যে আনতে চাপ অব্যাহত রেখেছে। উদাহারণ হিসাবে তিনি বলেন, এরইমধ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর (তাথমাদাও) যেসব সদস্য যৌন সহিসংতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাদের চিহ্নিত করার কাজ শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা সেখানে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন পাঠাচ্ছে। আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল কোর্ট এ নিয়ে কাজ করছে। যার প্রতি বাংলাদেশ সব ধরনের তথ্যগত সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমি আমার ম্যান্ডেড অনুযায়ী কাজ করছি। অন্যরাও করছেন। এসব উদ্যোগের মধ্য দিয়ে রাখাইনে মানবাধিকার লংঘনের যে ভয়াবহা বিশ্ববাসী লক্ষ্য করেছে তার বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য তিনি বাংলাদেশের নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা পূণর্ব্যক্ত করেন। বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ¯্রষ্টা মিয়ানমার। এখানে বাংলাদেশ বোঝা শেয়ার করছে। তাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে। মিয়ানমারও ইউএনডিপি এবং ইউএনএইচসিআর সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করেন। বলেন, মিয়ানমারকে সময় বেঁধে দেয়ার পথেই বিশ্ব এগুচ্ছে। রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের ঢাকা অফিস যুক্তভাবে ওই সেমিনারে আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তৃতা এবং প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতিসংঘ দূত এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি আমার ম্যান্ডেড অনুযায়ী কাজ করছি। অন্যরাও করছেন। এসব উদ্যোগের মধ্য দিয়ে রাখাইনে মানবাধিকার লংঘনের যে ভয়াবহা বিশ্ববাসী লক্ষ্য করেছে তার বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য তিনি বাংলাদেশের নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা পূণর্ব্যক্ত করেন। বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ¯্রষ্টা মিয়ানমার। এখানে বাংলাদেশ বোঝা শেয়ার করছে। তাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে। মিয়ানমারও ইউএনডিপি এবং ইউএনএইচসিআর সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করেন। বলেন, মিয়ানমারকে সময় বেঁধে দেয়ার পথেই বিশ্ব এগুচ্ছে। রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের ঢাকা অফিস যুক্তভাবে ওই সেমিনারে আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তৃতা এবং প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতিসংঘ দূত এসব কথা বলেন।