শেষের পাতা
সিলেটে নৌকার প্রার্থী
চার নতুন মুখে ভরসা
ওয়েছ খছরু, সিলেট থেকে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন
চার নতুন মুখে ভরসা সিলেট আওয়ামী লীগের। এর মধ্যে কেউ কেউ জীবনে প্রথমবারের মতো নৌকার প্রার্থী হচ্ছেন। এ কারণে নৌকা পাওয়ার পর তাদের আনন্দের কমতি নেই। আর বাকি ৭ জনই পুরাতন মুখ। তাদের মধ্যে
বেশির ভাগই বিগত উপজেলা নির্বাচনে নৌকার সমর্থন নিয়ে প্রার্থী হলেও বিজয়ের হাসি হাসতে পারেননি। এরপরও তাদের ওপর ভরসা রেখেছে আওয়ামী লীগ। তাদের হাতেই তুলে দেয়া হয়েছে নৌকা। এ নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভও আছে এলাকায়।
নৌকা না পেয়ে কেউ কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার জন্য এরই মধ্যে নির্বাচনী কাজ শুরু করেছেন।
দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সিলেট জেলার ১১ উপজেলায় নির্বাচনে। গতকাল আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে এ উপজেলাগুলোর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন- সিলেট জেলার সদর উপজেলায় আশফাক আহমেদ, বিশ্বনাথে নুনু মিয়া, দক্ষিণ সুরমায় আবু জাহিদ, বালাগঞ্জে মোস্তাকুর রহমান, কোম্পানীগঞ্জে জাহাঙ্গীর আলম, গোয়াইনঘাটে গোলাম কিবরিয়া হেলাল, জৈন্তাপুরে লিয়াকত আলী, কানাইঘাটে মোমিন চৌধুরী, জকিগঞ্জে লোকমান উদ্দিন চৌধুরী, গোলাপগঞ্জে ইকবাল আহমদ চৌধুরী ও বিয়ানীবাজারে আতাউর রহমান খান আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। গত নির্বাচনে পুরাতনদের মধ্যে কেবলমাত্র সিলেট সদরে আশফাক আহমদ, দক্ষিণ সুরমায় আবু জাহিদ ও বিয়ানীবাজারে আতাউর রহমান খান নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সিলেট সদর উপজেলায় এবারো নৌকার প্রার্থী আশফাক আহমদ। তিনি সিলেটের মন্ত্রী পরিবারের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। সাবেক অর্থমন্ত্রী ড. আবুল মাল আবদুল মুহিতের একান্তভাজন উপজেলা চেয়ারম্যান হওয়ায় তিনি তার উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেছেন। এরপরও এবার আশফাক আহমদের সঙ্গে দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শক্তিশালী প্রার্থী ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সুজাত আলী রফিক। বিশ্বনাথে গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থন নিয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পংকি খান। এবার পংকি খান আর প্রার্থী হননি। নিজ থেকেই তিনি সরে দাঁড়ান। এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিট পেয়েছেন নতুন মুখ এসএম নুনু মিয়া। যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের এই নেতা সিলেটের গুলশান সেন্টারে গ্রেনেড হামলার ঘটনার সময় ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছিলেন।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় এবারো নৌকার মাঝি হয়েছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আবু জাহিদ। নিজ উপজেলায় জনপ্রিয় এ নেতার সঙ্গে নৌকার টিকিট পেতে অন্তত ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। বালাগঞ্জে নৌকার টিকিট পেয়েছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাকুর রহমান মফুর। সিলেটে পরিচিত প্রবীণ এ আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে নিজ উপজেলায় শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনহান মিয়া। কেউ কাউকে ছাড় না দেয়ায় শেষ পর্যন্ত সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ একক প্রার্থী নির্ধারণ করতে পারেননি।
বিগত নির্বাচনে নৌকার সমর্থন নিয়ে এ উপজেলায় পরাজিত হলেও মাঠে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন মফুর।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচন নিয়ে অনেক নাটক হয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগে। জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে বর্ধিত সভা পণ্ড করায় শাস্তির খড়গ নেমেছিল উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমের ওপর। অবশেষে তার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে দেয়া হলো নৌকার টিকিট। তবে- এ উপজেলায় তার সঙ্গে শক্তিশালী প্রার্থী হচ্ছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল বাছিরের ছেলে শামীম আহমদ। তিনি নৌকার টিকিট না পেলেও এ উপজেলা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি গত নির্বাচন থেকে মাঠে সক্রিয় থাকায় মাঠ পর্যায়ে তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। শামীম আহমদ জানিয়েছেন- তার উপজেলার ভোটারের অনুরোধের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন। তার পিতা উপজেলা চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে এলাকায় উন্নয়ন কাজ করেছেন। এ কারণে তার পরিবারের প্রতি ভোটারের সমর্থন রয়েছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলায় এবার নৌকার প্রার্থী হয়েছেন নতুন মুখ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া হেলাল। তিনি বিগত নির্বাচনে স্বতন্ত্র হিসেবে প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছিলেন। এবার তিনি নৌকার টিকিট পেয়েছেন। আর জৈন্তাপুরে নৌকার টিকিট পেয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলী। তিনিও নতুন মুখ। গত বার তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছিলেন। এ কারণে নির্বাচন করেননি। এবার তার সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন কামাল আহমদ চেয়ারম্যান। লিয়াকত আলী জানিয়েছেন- তার লক্ষ্য হচ্ছে এলাকার উন্নয়ন। এবার মন্ত্রী ইমরান আহমদের সঙ্গে টিমওয়ার্ক গড়ে তিনি ব্যাপক উন্নয়ন করতে চান। এ কারণেই তিনি প্রার্থী হয়েছেন।
কানাইঘাটে নৌকার মাঝি হয়েছেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা আব্দুল মামিন চৌধুরী। তিনি জাতীয় নির্বাচনেও নৌকা চেয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত হাফিজ আহমদ মজুমদারকে সমর্থন দিয়ে সরে যান। তার সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক ও স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ পলাশ। সাবেক এই ছাত্রনেতা এলাকায় জনপ্রিয় হলেও তার ভাগ্যে জুটেনি নৌকা। মোমেন চৌধুরী এবার নৌকার মুখ। জকিগঞ্জে লোকমান উদ্দিন চৌধুরী গত বার আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী হলেও জয় ঘরে তুলতে পারেননি। এবারো তার ওপর ভরসা রেখেছে আওয়ামী লীগ। গোলাপগঞ্জে ইকবাল আহমদ চৌধুরী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান। গত নির্বাচনে তিনি জয়ী হতে পারেননি। বয়োবৃদ্ধ এ নেতার প্রতি এবারো আস্থা রাখলো আওয়ামী লীগ। আর বিয়ানীবাজারে আতাউর রহমান খান বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান। তাকেও এবার সমর্থন দেয়া হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আবুল কাশেম পল্লব এবারো এই উপজেলায় বিদ্রোহী প্রার্থী হতে পারেন।
বেশির ভাগই বিগত উপজেলা নির্বাচনে নৌকার সমর্থন নিয়ে প্রার্থী হলেও বিজয়ের হাসি হাসতে পারেননি। এরপরও তাদের ওপর ভরসা রেখেছে আওয়ামী লীগ। তাদের হাতেই তুলে দেয়া হয়েছে নৌকা। এ নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভও আছে এলাকায়।
নৌকা না পেয়ে কেউ কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার জন্য এরই মধ্যে নির্বাচনী কাজ শুরু করেছেন।
দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সিলেট জেলার ১১ উপজেলায় নির্বাচনে। গতকাল আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে এ উপজেলাগুলোর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন- সিলেট জেলার সদর উপজেলায় আশফাক আহমেদ, বিশ্বনাথে নুনু মিয়া, দক্ষিণ সুরমায় আবু জাহিদ, বালাগঞ্জে মোস্তাকুর রহমান, কোম্পানীগঞ্জে জাহাঙ্গীর আলম, গোয়াইনঘাটে গোলাম কিবরিয়া হেলাল, জৈন্তাপুরে লিয়াকত আলী, কানাইঘাটে মোমিন চৌধুরী, জকিগঞ্জে লোকমান উদ্দিন চৌধুরী, গোলাপগঞ্জে ইকবাল আহমদ চৌধুরী ও বিয়ানীবাজারে আতাউর রহমান খান আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। গত নির্বাচনে পুরাতনদের মধ্যে কেবলমাত্র সিলেট সদরে আশফাক আহমদ, দক্ষিণ সুরমায় আবু জাহিদ ও বিয়ানীবাজারে আতাউর রহমান খান নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সিলেট সদর উপজেলায় এবারো নৌকার প্রার্থী আশফাক আহমদ। তিনি সিলেটের মন্ত্রী পরিবারের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। সাবেক অর্থমন্ত্রী ড. আবুল মাল আবদুল মুহিতের একান্তভাজন উপজেলা চেয়ারম্যান হওয়ায় তিনি তার উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেছেন। এরপরও এবার আশফাক আহমদের সঙ্গে দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শক্তিশালী প্রার্থী ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সুজাত আলী রফিক। বিশ্বনাথে গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থন নিয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পংকি খান। এবার পংকি খান আর প্রার্থী হননি। নিজ থেকেই তিনি সরে দাঁড়ান। এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিট পেয়েছেন নতুন মুখ এসএম নুনু মিয়া। যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের এই নেতা সিলেটের গুলশান সেন্টারে গ্রেনেড হামলার ঘটনার সময় ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছিলেন।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় এবারো নৌকার মাঝি হয়েছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আবু জাহিদ। নিজ উপজেলায় জনপ্রিয় এ নেতার সঙ্গে নৌকার টিকিট পেতে অন্তত ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। বালাগঞ্জে নৌকার টিকিট পেয়েছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাকুর রহমান মফুর। সিলেটে পরিচিত প্রবীণ এ আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে নিজ উপজেলায় শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনহান মিয়া। কেউ কাউকে ছাড় না দেয়ায় শেষ পর্যন্ত সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ একক প্রার্থী নির্ধারণ করতে পারেননি।
বিগত নির্বাচনে নৌকার সমর্থন নিয়ে এ উপজেলায় পরাজিত হলেও মাঠে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন মফুর।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচন নিয়ে অনেক নাটক হয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগে। জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে বর্ধিত সভা পণ্ড করায় শাস্তির খড়গ নেমেছিল উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমের ওপর। অবশেষে তার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে দেয়া হলো নৌকার টিকিট। তবে- এ উপজেলায় তার সঙ্গে শক্তিশালী প্রার্থী হচ্ছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল বাছিরের ছেলে শামীম আহমদ। তিনি নৌকার টিকিট না পেলেও এ উপজেলা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি গত নির্বাচন থেকে মাঠে সক্রিয় থাকায় মাঠ পর্যায়ে তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। শামীম আহমদ জানিয়েছেন- তার উপজেলার ভোটারের অনুরোধের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন। তার পিতা উপজেলা চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে এলাকায় উন্নয়ন কাজ করেছেন। এ কারণে তার পরিবারের প্রতি ভোটারের সমর্থন রয়েছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলায় এবার নৌকার প্রার্থী হয়েছেন নতুন মুখ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া হেলাল। তিনি বিগত নির্বাচনে স্বতন্ত্র হিসেবে প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছিলেন। এবার তিনি নৌকার টিকিট পেয়েছেন। আর জৈন্তাপুরে নৌকার টিকিট পেয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলী। তিনিও নতুন মুখ। গত বার তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছিলেন। এ কারণে নির্বাচন করেননি। এবার তার সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন কামাল আহমদ চেয়ারম্যান। লিয়াকত আলী জানিয়েছেন- তার লক্ষ্য হচ্ছে এলাকার উন্নয়ন। এবার মন্ত্রী ইমরান আহমদের সঙ্গে টিমওয়ার্ক গড়ে তিনি ব্যাপক উন্নয়ন করতে চান। এ কারণেই তিনি প্রার্থী হয়েছেন।
কানাইঘাটে নৌকার মাঝি হয়েছেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা আব্দুল মামিন চৌধুরী। তিনি জাতীয় নির্বাচনেও নৌকা চেয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত হাফিজ আহমদ মজুমদারকে সমর্থন দিয়ে সরে যান। তার সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক ও স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ পলাশ। সাবেক এই ছাত্রনেতা এলাকায় জনপ্রিয় হলেও তার ভাগ্যে জুটেনি নৌকা। মোমেন চৌধুরী এবার নৌকার মুখ। জকিগঞ্জে লোকমান উদ্দিন চৌধুরী গত বার আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী হলেও জয় ঘরে তুলতে পারেননি। এবারো তার ওপর ভরসা রেখেছে আওয়ামী লীগ। গোলাপগঞ্জে ইকবাল আহমদ চৌধুরী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান। গত নির্বাচনে তিনি জয়ী হতে পারেননি। বয়োবৃদ্ধ এ নেতার প্রতি এবারো আস্থা রাখলো আওয়ামী লীগ। আর বিয়ানীবাজারে আতাউর রহমান খান বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান। তাকেও এবার সমর্থন দেয়া হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আবুল কাশেম পল্লব এবারো এই উপজেলায় বিদ্রোহী প্রার্থী হতে পারেন।