শেষের পাতা
গাইবান্ধায় প্লাস্টিকের চাল জব্দ
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
গাইবান্ধা শহর থেকে খাওয়ার অনুপযোগী প্লাস্টিকের কৃত্রিম চাল জব্দ করা হয়েছে। গতকাল শহরের নতুন বাজারের রুবান দেওয়ানের দোকান থেকে দেড় বস্তা চাল উদ্ধার করা হয়। জব্দ করা চালের মধ্যে ১৫ কেজি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে ।
জানা গেছে, গাইবান্ধা শহরের মুন্সিপাড়ার রনি মিয়া রোববার বিকালে ওই দোকান থেকে ৬ কেজি চাল কেনেন। বাড়িতে চাল দিয়ে ভাত রান্নার পর খেতে গিয়ে তার সন্দেহের সৃষ্টি হয়। এরপর সোমবার সকালে ওই চাল ভাজতে গিয়ে দেখেন- সেগুলো পুড়ে গলে যায়। একপর্যায়ে দেখা যায়, আগুনের তাপে সব চাল গলে জমাট বেঁধে বল আকৃতির হয়ে যায়। ফলে তার সন্দেহ আরো গাঢ় হয়। এরপর রনি মিয়া চাল নিয়ে সদর থানায় প্লাস্টিকের চাল সন্দেহের অভিযোগ করেন।
তার অভিযোগ পেয়ে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ খান মো. শাহরিয়ার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায়কে বিষয়টি অবগত করেন। এরপর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে একটি ভ্রাম্যমাণ টিম গঠন করা হয়। এ টিমে সদর থানার অফিসার ইনচার্জসহ জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মাছুম আলী উপস্থিত ছিলেন। এই ভ্রাম্যমাণ টিম ওই দোকানে অভিযান চালিয়ে দেড় বস্তা চাল আটক করে ১৫ কেজি চাল পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। এ ছাড়া আরো কয়েকটি চালের দোকানে অভিযান চালানো হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায় জানান, প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে উদ্ধারকৃত এসব চাল প্লাস্টিকের। এরপরও উদ্ধারকৃত চালের মধ্যে ১৫ কেজি চাল পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর এ বিষয়ে আমরা পদক্ষেপ নেবো।
জানা গেছে, গাইবান্ধা শহরের মুন্সিপাড়ার রনি মিয়া রোববার বিকালে ওই দোকান থেকে ৬ কেজি চাল কেনেন। বাড়িতে চাল দিয়ে ভাত রান্নার পর খেতে গিয়ে তার সন্দেহের সৃষ্টি হয়। এরপর সোমবার সকালে ওই চাল ভাজতে গিয়ে দেখেন- সেগুলো পুড়ে গলে যায়। একপর্যায়ে দেখা যায়, আগুনের তাপে সব চাল গলে জমাট বেঁধে বল আকৃতির হয়ে যায়। ফলে তার সন্দেহ আরো গাঢ় হয়। এরপর রনি মিয়া চাল নিয়ে সদর থানায় প্লাস্টিকের চাল সন্দেহের অভিযোগ করেন।
তার অভিযোগ পেয়ে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ খান মো. শাহরিয়ার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায়কে বিষয়টি অবগত করেন। এরপর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে একটি ভ্রাম্যমাণ টিম গঠন করা হয়। এ টিমে সদর থানার অফিসার ইনচার্জসহ জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মাছুম আলী উপস্থিত ছিলেন। এই ভ্রাম্যমাণ টিম ওই দোকানে অভিযান চালিয়ে দেড় বস্তা চাল আটক করে ১৫ কেজি চাল পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। এ ছাড়া আরো কয়েকটি চালের দোকানে অভিযান চালানো হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায় জানান, প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে উদ্ধারকৃত এসব চাল প্লাস্টিকের। এরপরও উদ্ধারকৃত চালের মধ্যে ১৫ কেজি চাল পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর এ বিষয়ে আমরা পদক্ষেপ নেবো।