বাংলারজমিন
ময়ূর নদীসহ ২২টি খালের দখল উচ্ছেদ ও ড্রেন সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২৪ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
ময়ূর নদীসহ সংযুক্ত ২২টি খালের সব অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়ার কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, খুলনা মহানগরীতে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। মূলত ময়ূর নদীর সঙ্গে সংযুক্ত খালসমূহের অবৈধ দখল ও ভরাট হয়ে যাওয়া জলাবদ্ধতার মূল কারণ। জলাবদ্ধতা নিরসনে ময়ূর নদীসহ এর সঙ্গে সংযুক্ত হাতিয়া নদী, ময়ূর নদী, ক্ষুদে কাল, ছরিছড়া খাল, মতিয়াখালী খাল, হরিণটানা খাল, বাটকেমারী খাল, ক্ষেত্রখালী খাল, লবণচরা-১, লবণচরা-২, নিরালা খাল, তালতলা খাল, বাস্তুহারা খাল, পূর্ব নিরালা খাল, প্রান্তিক খাল, মান্দার খাল, গল্লামারী নর্থ খাল, লবণচরা গোড়া খাল, রায়েরমহল মোল্লাপাড়া খাল, রায়েরমহল বাজার খাল দখলমুক্ত এবং পুনরায় খনন করতে হবে। বর্তমান মেয়রের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রথম দফাই ছিল খুলনার সব খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা সংস্কার করে শহরকে জলাবদ্ধতা মুক্ত করা। আমরা অনতিবিলম্বে এর বাস্তবায়ন দেখতে চাই। স্মারকলিপি প্রদানকালে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব শেখ আশরাফ উজ জামান, সহ-সভাপতি মো. নিজামউর রহমান লালু, সিনিয়র নেতা এস এম দাউদ আলী, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মো. মনিরুজ্জামান রহিম, মো. মিজানুর রহমান জিয়া, সরদার রবিউল আলম, মো. রকিব উদ্দিন ফারাজী, এস এস ইকবাল হোসেন বিপ্লব, সামসুল কাদের মজনু, নুরুজ্জামান খান বাচ্চু, মীর বরকত আলী, বিশ্বাস জাফর আহমেদ, পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা মো. ইদ্রিস আলী খান, মো. আবুল হোসেন (আবুল), মো. আবুল কাশেম, অধ্যাপক মো. আজম খান, এসএম এ রহিম, কাজী মিরাজ হোসেন প্রমুখ।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, খুলনা মহানগরীতে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। মূলত ময়ূর নদীর সঙ্গে সংযুক্ত খালসমূহের অবৈধ দখল ও ভরাট হয়ে যাওয়া জলাবদ্ধতার মূল কারণ। জলাবদ্ধতা নিরসনে ময়ূর নদীসহ এর সঙ্গে সংযুক্ত হাতিয়া নদী, ময়ূর নদী, ক্ষুদে কাল, ছরিছড়া খাল, মতিয়াখালী খাল, হরিণটানা খাল, বাটকেমারী খাল, ক্ষেত্রখালী খাল, লবণচরা-১, লবণচরা-২, নিরালা খাল, তালতলা খাল, বাস্তুহারা খাল, পূর্ব নিরালা খাল, প্রান্তিক খাল, মান্দার খাল, গল্লামারী নর্থ খাল, লবণচরা গোড়া খাল, রায়েরমহল মোল্লাপাড়া খাল, রায়েরমহল বাজার খাল দখলমুক্ত এবং পুনরায় খনন করতে হবে। বর্তমান মেয়রের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রথম দফাই ছিল খুলনার সব খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা সংস্কার করে শহরকে জলাবদ্ধতা মুক্ত করা। আমরা অনতিবিলম্বে এর বাস্তবায়ন দেখতে চাই। স্মারকলিপি প্রদানকালে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব শেখ আশরাফ উজ জামান, সহ-সভাপতি মো. নিজামউর রহমান লালু, সিনিয়র নেতা এস এম দাউদ আলী, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মো. মনিরুজ্জামান রহিম, মো. মিজানুর রহমান জিয়া, সরদার রবিউল আলম, মো. রকিব উদ্দিন ফারাজী, এস এস ইকবাল হোসেন বিপ্লব, সামসুল কাদের মজনু, নুরুজ্জামান খান বাচ্চু, মীর বরকত আলী, বিশ্বাস জাফর আহমেদ, পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা মো. ইদ্রিস আলী খান, মো. আবুল হোসেন (আবুল), মো. আবুল কাশেম, অধ্যাপক মো. আজম খান, এসএম এ রহিম, কাজী মিরাজ হোসেন প্রমুখ।