বাংলারজমিন
পুঠিয়ায় মাল্টা চাষ
পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
২৪ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন
বাজারে চাহিদা থাকায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মাল্টা রাজশাহীর পুঠিয়াতে। আমদানি করা মাল্টার চেয়ে রাজশাহীর স্থানীয় মাল্টা বেশ রসালো আর মিষ্টি। এছাড়াও অন্যানো ফসলের চেয়ে লাভ বেশি হওয়ায় আগ্রহ বাড়ছে চাষিদেরও। আমসহ অন্য ফসলের বিকল্প হিসেবে আড়াই বছর আগে মাল্টা চাষের পরিকল্পনা করেন রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার ঝলমলিয়া গ্রামের আহসানুল হক মাসুদ। ঢাকা থেকে ৭ শ চারা সংগ্রহ করে ৬ বিঘা জমিতে রোপণ করেন। ইতিমধ্যেই ফুল ও ফল আসতে শুরু করেছে তার বাগানে। রাজশাহীতে উৎপাদিত মাল্টা স্বাদে খুব ভালো ও রসালো। চাহিদাও রয়েছে ভালো। মাসুদের সাফল্যে মাল্টা চাষে আগ্রহ হচ্ছে এলাকার অনেকে। রাজশাহীতে মাল্টা গাছে ফুল আসে সাধারণত ফেব্রুয়ারিতে এবং ফল পাওয়া যায় জুলাই, আগস্ট মাসে। সংশ্লিষ্টদের দাবি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাল্টার বাগান করা গেলে। এটি হয়ে উঠবে লাভজনক ও সম্ভাবনাময় খাত।
মাল্টা চাষি আহসানুল হক মাসুদ জানান, আমি আড়াই বছর পূর্বে আমার দুই একর জমিতে ৭ শত মাল্টা গাছের চারা নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করে আমি এই চারা রোপণের মাধ্যমেই বাগানটি শুরু করি। বর্তমানে আমি কৃষি বিভাগের সহযোগিতা পেয়ে থাকি তারাও বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আমি এই গাছের পরিচর্যা করছি গাছ লাগানোর এক বছর পরে আমি কিছু ফল দেখছিলাম। বর্তমানে এখন ফুল আসার সময় হয়েছে। আবারো আমি দেখছি আমার গাছের সবকিছু ভালো রয়েছে। আসা করি এ বছর আমি পর্যাপ্ত ফল পাবো এবং ৩ বছর পূর্ণ হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল ধরবে। এ ব্যাপারে পুঠিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা একেএম মনজুরে মাওলা জানান, আহসানুল হক মাসুদ এই মাল্টা বাগানটি কৃষি বিভাগের সহায়তায় করেছেন। এ বাগানে গাছ আছে বারি এক জাতের মাল্টা। গাছের বর্তমান অবস্থা খুবই ভালো ২ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। পরিবেশ এবং বর্তমান যে আবহাওয়া বিরাজ করছে আমরা আশা করছি যে খুব অল্পদিনের মধ্যেই প্রতিটি গাছে ফুলের সমারোহ দেখা যাবে। এবং ওনার এই বাগান দেখে আমের পরে রাজশাহীতে একটি সম্ভাবনাময়ী ফসল মাল্টা। আমরা বিশ্বাস করি এই সফলতা দেখে পুঠিয়ার কৃষককুল উপকৃত হবেন এবং এটি দেখে মাল্টা বাণিজ্যিক আকারে ছড়িয়ে পড়বে।
মাল্টা চাষি আহসানুল হক মাসুদ জানান, আমি আড়াই বছর পূর্বে আমার দুই একর জমিতে ৭ শত মাল্টা গাছের চারা নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করে আমি এই চারা রোপণের মাধ্যমেই বাগানটি শুরু করি। বর্তমানে আমি কৃষি বিভাগের সহযোগিতা পেয়ে থাকি তারাও বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আমি এই গাছের পরিচর্যা করছি গাছ লাগানোর এক বছর পরে আমি কিছু ফল দেখছিলাম। বর্তমানে এখন ফুল আসার সময় হয়েছে। আবারো আমি দেখছি আমার গাছের সবকিছু ভালো রয়েছে। আসা করি এ বছর আমি পর্যাপ্ত ফল পাবো এবং ৩ বছর পূর্ণ হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল ধরবে। এ ব্যাপারে পুঠিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা একেএম মনজুরে মাওলা জানান, আহসানুল হক মাসুদ এই মাল্টা বাগানটি কৃষি বিভাগের সহায়তায় করেছেন। এ বাগানে গাছ আছে বারি এক জাতের মাল্টা। গাছের বর্তমান অবস্থা খুবই ভালো ২ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। পরিবেশ এবং বর্তমান যে আবহাওয়া বিরাজ করছে আমরা আশা করছি যে খুব অল্পদিনের মধ্যেই প্রতিটি গাছে ফুলের সমারোহ দেখা যাবে। এবং ওনার এই বাগান দেখে আমের পরে রাজশাহীতে একটি সম্ভাবনাময়ী ফসল মাল্টা। আমরা বিশ্বাস করি এই সফলতা দেখে পুঠিয়ার কৃষককুল উপকৃত হবেন এবং এটি দেখে মাল্টা বাণিজ্যিক আকারে ছড়িয়ে পড়বে।