খেলা
ক্রিকইনফোর সেরাদের তালিকায় মাশরাফি মুশফিক ও লিটন
স্পোর্টস ডেস্ক
২৩ জানুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
দ্বিতীয়বারের মতো বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশের পেসার মোস্তাফিজুর রহমান। আইসিসির সেরাদের দলে বাংলাদেশের অন্য কেউ না থাকলেও ক্রিকইনফোর বর্ষসেরা পারফরমেন্সে ভালোভাবেই আছে বাংলাদেশের উপস্থিতি। বর্ষসেরা ব্যাটিং পারফরমেন্সের মধ্যে ইএসপিএন ক্রিকইনফোর বিচারক প্যানেল বাংলাদেশের দুটি পারফরমেন্স রেখেছেন। দুটিই এশিয়া কাপের ঘটনা। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৪৪ রানের ইনিংস খেলে আছেন মুশফিকুর রহীম। ফাইনালের দারুণ এক ইনিংসে সুযোগ মিলেছে ওপেনার লিটন কুমার দাসের। বোলিংয়ে আছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের তার বিধ্বংসী বোলিংয়ে সিরিজ জিতে বাংলাদেশ।
এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রায় অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলেছিলেন মুশফিকুর রহীম। ৩ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা দলকে টেনে তোলেন সাবেক এই টাইগার অধিনায়ক। প্রথমে মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়ে ইনিংস লড়াই শুরু করেন মুশফিক। কিন্তু বড় একটা জুটির পর আবারো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস। লোয়ার অর্ডারকে নিয়েই লড়াই চালিয়ে গেছেন। ভাঙা হাত নিয়ে নামা তামিমকে নিয়ে দশম উইকেট জুটিতে ১৬ বলে ৩২ রান এনে দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে দারুণ এক জয়। দুবাইয়ে মুশফিকের ১৪৪ রানের ইনিংসটি তাই ক্রিকইনফোর সেরা ব্যাটিং পারফরমেন্সের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে অনায়াসে। এশিয়া কাপেরই আরেকটি ইনিংস জায়গা করে নিয়েছে ক্রিকইনফোর বর্ষসেরা পারফরমেন্সে। এশিয়া কাপ ফাইনালে লিটন দাসের ইনিংসটি অনন্য হয়ে থাকবে। দলের ২২২ রানের ইনিংসে তার অবদানই ছিল ১২১! এশিয়া কাপে দলের হারও সে ইনিংসকে ম্লান করতে পারেনি। দুই ব্যাটসম্যানের সঙ্গে ক্রিকইনফোর সেরা পারফরমারদের মধ্যে আছেন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাও। ওয়েস্ট সফরের শুরুটা ভয়ঙ্কর হয়েছিল বাংলাদেশের জন্য। ধবল ধোলাই হওয়া ভগ্ন আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। প্রথম ওয়ানডেতে সাকিব ও তামিমের দারুণ এক জুটিতে ২৭৯ রান পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সে রানটাও হয়তো যথেষ্ট হতো না যদি মাশরাফি বল হাতে জ্বলে না উঠতেন। ইনিংসের শুরুতে এভিন লুইসকে ফিরিয়েছেন। পরে এসে ঝড় তোলার অপেক্ষায় থাকা জ্যাসন হোল্ডার, আন্দ্রে রাসেল ও অ্যাশলি নার্সকে ফিরিয়ে দিয়েছেন মাশরাফি। ৩৭ রানে ৪ উইকেট পাওয়া সে পারফরমেন্সও জায়গা পেয়েছে ক্রিকইনফোর সেরা পারফরমেন্সে।
এ বছর টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। তবে, এককভাবে তেমন দুর্দান্ত কিছু দেখাতে না পারায় ক্রিকইনফোর বর্ষসেরার তালিকায় আসেনি কোনো বোলার বা ব্যাটসম্যানের পারফরমেন্স।
এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রায় অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলেছিলেন মুশফিকুর রহীম। ৩ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা দলকে টেনে তোলেন সাবেক এই টাইগার অধিনায়ক। প্রথমে মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়ে ইনিংস লড়াই শুরু করেন মুশফিক। কিন্তু বড় একটা জুটির পর আবারো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস। লোয়ার অর্ডারকে নিয়েই লড়াই চালিয়ে গেছেন। ভাঙা হাত নিয়ে নামা তামিমকে নিয়ে দশম উইকেট জুটিতে ১৬ বলে ৩২ রান এনে দিয়ে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে দারুণ এক জয়। দুবাইয়ে মুশফিকের ১৪৪ রানের ইনিংসটি তাই ক্রিকইনফোর সেরা ব্যাটিং পারফরমেন্সের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে অনায়াসে। এশিয়া কাপেরই আরেকটি ইনিংস জায়গা করে নিয়েছে ক্রিকইনফোর বর্ষসেরা পারফরমেন্সে। এশিয়া কাপ ফাইনালে লিটন দাসের ইনিংসটি অনন্য হয়ে থাকবে। দলের ২২২ রানের ইনিংসে তার অবদানই ছিল ১২১! এশিয়া কাপে দলের হারও সে ইনিংসকে ম্লান করতে পারেনি। দুই ব্যাটসম্যানের সঙ্গে ক্রিকইনফোর সেরা পারফরমারদের মধ্যে আছেন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাও। ওয়েস্ট সফরের শুরুটা ভয়ঙ্কর হয়েছিল বাংলাদেশের জন্য। ধবল ধোলাই হওয়া ভগ্ন আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। প্রথম ওয়ানডেতে সাকিব ও তামিমের দারুণ এক জুটিতে ২৭৯ রান পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সে রানটাও হয়তো যথেষ্ট হতো না যদি মাশরাফি বল হাতে জ্বলে না উঠতেন। ইনিংসের শুরুতে এভিন লুইসকে ফিরিয়েছেন। পরে এসে ঝড় তোলার অপেক্ষায় থাকা জ্যাসন হোল্ডার, আন্দ্রে রাসেল ও অ্যাশলি নার্সকে ফিরিয়ে দিয়েছেন মাশরাফি। ৩৭ রানে ৪ উইকেট পাওয়া সে পারফরমেন্সও জায়গা পেয়েছে ক্রিকইনফোর সেরা পারফরমেন্সে।
এ বছর টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। তবে, এককভাবে তেমন দুর্দান্ত কিছু দেখাতে না পারায় ক্রিকইনফোর বর্ষসেরার তালিকায় আসেনি কোনো বোলার বা ব্যাটসম্যানের পারফরমেন্স।