বাংলারজমিন
কসবার শূন্যরেখা থেকে ৩১ রোহিঙ্গাকে ফিরিয়ে নিলো বিএসএফ
কসবা, (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
২৩ জানুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
কসবা সীমান্তের শূন্য রেখায় গত চারদিন ধরে অবস্থানকারী ৩১ রোহিঙ্গাকে গতকাল সকালে ভারতীয় সীমান্তের কাঁটাতারের ভেতরে নিয়ে যায় বিএসএফ। পরে শূন্যরেখার কাছে কর্তব্যপালনরত অতিরিক্ত বিজিবি সদস্যদের চৌকিও গুছিয়ে কাজিয়াতলী ক্যাম্পে নিয়ে আসে।
গত রোববার দুই দফা অধিনায়ক পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হলেও কোনো ফলপ্রসূ আলোচনা হয়নি। রোববার রাতে বিএসএফ তাদের না নিয়ে তাঁবু করে দিয়েছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়ন কাজিয়াতলী সীমান্ত দিয়ে গত শুক্রবার রাতে ৩১ জন রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে পাঠানোর চেষ্টা করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। ৩১ জন রোহিঙ্গার মধ্যে রয়েছেন ১৭ শিশু এবং ৬ নারী, ৮ জন পুরুষ। এসময় টহলরত বিজিবি বাধা দিলে রোহিঙ্গারা দুই দেশের শূন্য রেখায় খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করে। এ ঘটনায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবি এবং গ্রামবাসী। কোনো ক্রমেই রোহিঙ্গারা যেনো বাংলাদেশে প্রবেশ না করতে পারে সে জন্য বিজিবি’র পক্ষ থেকে সীমান্তে সতর্কতা এবং নজরদারি বাড়ানো হয় এবং নির্মাণ করা হয় অস্থায়ী চৌকিও। গতকাল সকাল ১০টায় বিএসএফ ওই ৩১ রোহিঙ্গাকে কাঁটাতারের বেড়া পার করে ভারতে নিয়ে যায়। পরে গতকাল সকালে বিজিবি’র অস্থায়ী চৌকিও তুলে এনে বিজিবি ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়।
স্থানীয়দের মাধ্যমে আশ্রয় নেয়া লোকদের কাছ থেকে ইউএনএইচআরসি কর্তৃক প্রদত্ত রিফিউজি কার্ড, রিফিউজি সার্টিফিকেট, জম্মু-কাশ্মীর ইন্টিগ্রেডেট চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট ন্যাশনাল হেলথ মিশন জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীরের হেলথ কার্ড সংগ্রহ করা হয়েছে। যেসব কার্ডের মেয়াদ আরো পাঁচ ছয় মাস পর্যন্ত রয়েছে। এসব কার্ডে লেখা রয়েছে জোরপূর্বক তাদের দেশ থেকে বের করা যাবে না। আশ্রয় নেয়াদের কাছ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন কার্ড ও স্থানীয় তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে জানা যায়, তারা ভারতে আশ্রয় নেয়া অন্য কোনো দেশের নাগরিক। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) ২৫ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক (সিও) গোলাম কবির গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে মুঠোফোনে বলেন, শূন্যরেখায় অবস্থানকারীদের হাতে ভারতীয় রিফিউজি ও রেশন কার্ড আছে। পতাকা বৈঠকে এগুলো উপস্থাপন করা হয়েছিল। ওই ৩১ ব্যক্তিকে মঙ্গলবার সকালে ভারতের তাঁরকাটা বেড়া পার করে নিয়ে গেছে বিএসএফ।
গত রোববার দুই দফা অধিনায়ক পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হলেও কোনো ফলপ্রসূ আলোচনা হয়নি। রোববার রাতে বিএসএফ তাদের না নিয়ে তাঁবু করে দিয়েছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়ন কাজিয়াতলী সীমান্ত দিয়ে গত শুক্রবার রাতে ৩১ জন রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে পাঠানোর চেষ্টা করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। ৩১ জন রোহিঙ্গার মধ্যে রয়েছেন ১৭ শিশু এবং ৬ নারী, ৮ জন পুরুষ। এসময় টহলরত বিজিবি বাধা দিলে রোহিঙ্গারা দুই দেশের শূন্য রেখায় খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করে। এ ঘটনায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবি এবং গ্রামবাসী। কোনো ক্রমেই রোহিঙ্গারা যেনো বাংলাদেশে প্রবেশ না করতে পারে সে জন্য বিজিবি’র পক্ষ থেকে সীমান্তে সতর্কতা এবং নজরদারি বাড়ানো হয় এবং নির্মাণ করা হয় অস্থায়ী চৌকিও। গতকাল সকাল ১০টায় বিএসএফ ওই ৩১ রোহিঙ্গাকে কাঁটাতারের বেড়া পার করে ভারতে নিয়ে যায়। পরে গতকাল সকালে বিজিবি’র অস্থায়ী চৌকিও তুলে এনে বিজিবি ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়।
স্থানীয়দের মাধ্যমে আশ্রয় নেয়া লোকদের কাছ থেকে ইউএনএইচআরসি কর্তৃক প্রদত্ত রিফিউজি কার্ড, রিফিউজি সার্টিফিকেট, জম্মু-কাশ্মীর ইন্টিগ্রেডেট চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট ন্যাশনাল হেলথ মিশন জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীরের হেলথ কার্ড সংগ্রহ করা হয়েছে। যেসব কার্ডের মেয়াদ আরো পাঁচ ছয় মাস পর্যন্ত রয়েছে। এসব কার্ডে লেখা রয়েছে জোরপূর্বক তাদের দেশ থেকে বের করা যাবে না। আশ্রয় নেয়াদের কাছ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন কার্ড ও স্থানীয় তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে জানা যায়, তারা ভারতে আশ্রয় নেয়া অন্য কোনো দেশের নাগরিক। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) ২৫ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক (সিও) গোলাম কবির গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে মুঠোফোনে বলেন, শূন্যরেখায় অবস্থানকারীদের হাতে ভারতীয় রিফিউজি ও রেশন কার্ড আছে। পতাকা বৈঠকে এগুলো উপস্থাপন করা হয়েছিল। ওই ৩১ ব্যক্তিকে মঙ্গলবার সকালে ভারতের তাঁরকাটা বেড়া পার করে নিয়ে গেছে বিএসএফ।