শিক্ষাঙ্গন
চবিতে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে সংর্ঘষ, আহত ৮
চবি প্রতিনিধি
২২ জানুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ৬:২২ পূর্বাহ্ন
এক ছাত্রলীগকর্মী মারধরকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে মধ্য সংর্ঘষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় সোহরাওয়ার্দী মোড়ে ছাত্রলীগের এক পক্ষকে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এতে ছাত্রলীগের ৮ কর্মী আহত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে শাহজালাল হলের সামনে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। পরে শাহ আমানত ও সোহরাওয়ার্দী হলে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ৬ ছাত্রলীগ কর্মীকে আটক করলেও পুলিশ তা স্বীকার করেনি।
আহত ছাত্রলীগকর্মী হলেন, সিক্সটি নাইন গ্রুপের ইংরেজি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষর্থী মেহেদী হাসান ও পালি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী প্লাটুন চাকমা। এছাড়াও সিএফসি গ্রুপের কর্মী মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের ১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শাকিল, পরিসংখ্যান বিভাগের ১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের সাজন, আরবী বিভাগের ১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শাকিল, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের আসির উদ্দীন।
বিবাদমান ছাত্রলীগের এক পক্ষ ‘সিক্সটি’ নাইন নগরীর মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন ও ‘সিএফসি’ শিক্ষা মন্ত্রালয়ের উপ-শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল হাসান নওফেলের অনুসারী।
জানা যায়, গতকাল সোমবার বিকাল ৪টার শাটল ট্রেনে সিএফসির এক কর্মীকে মারধর করে সিক্সটি নাইনের কর্মীরা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ দুপুর ২টার দিকে সিক্সটি নাইনের মেহেদী হাসান নামে এক কর্মীকে মারধর করে। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে উভয় গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পরস্পর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল নিক্ষেপে লিপ্ত হয়। এসময় আব্দুর বর হল থেকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সিএফসির ৫০/৬০ জন ছাত্রলীগ কর্মী সোহরাওয়ার্দী হলের দিকে আসতে গেলে পুলিশ তাদের লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়। এসময় পুলিশ ৬ ছাত্রলীগ কর্মীকে আটক করে বলে প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়।
চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) মশিউদ্দৌলা রেজা বলেন, ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে হালকা ঝামেলা হয়েছিল। পরে পুলিশ ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি আরো বলেন, ক্যাম্পাস অস্থিতিশীলকারী কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। দেশীয় অস্ত্রসহ যাকে পাওয়া যাবে সে যে গ্রুপেরও হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে শাহজালাল হলের সামনে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। পরে শাহ আমানত ও সোহরাওয়ার্দী হলে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ৬ ছাত্রলীগ কর্মীকে আটক করলেও পুলিশ তা স্বীকার করেনি।
আহত ছাত্রলীগকর্মী হলেন, সিক্সটি নাইন গ্রুপের ইংরেজি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষর্থী মেহেদী হাসান ও পালি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী প্লাটুন চাকমা। এছাড়াও সিএফসি গ্রুপের কর্মী মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের ১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শাকিল, পরিসংখ্যান বিভাগের ১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের সাজন, আরবী বিভাগের ১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শাকিল, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের আসির উদ্দীন।
বিবাদমান ছাত্রলীগের এক পক্ষ ‘সিক্সটি’ নাইন নগরীর মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন ও ‘সিএফসি’ শিক্ষা মন্ত্রালয়ের উপ-শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল হাসান নওফেলের অনুসারী।
জানা যায়, গতকাল সোমবার বিকাল ৪টার শাটল ট্রেনে সিএফসির এক কর্মীকে মারধর করে সিক্সটি নাইনের কর্মীরা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ দুপুর ২টার দিকে সিক্সটি নাইনের মেহেদী হাসান নামে এক কর্মীকে মারধর করে। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে উভয় গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পরস্পর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল নিক্ষেপে লিপ্ত হয়। এসময় আব্দুর বর হল থেকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সিএফসির ৫০/৬০ জন ছাত্রলীগ কর্মী সোহরাওয়ার্দী হলের দিকে আসতে গেলে পুলিশ তাদের লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়। এসময় পুলিশ ৬ ছাত্রলীগ কর্মীকে আটক করে বলে প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়।
চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) মশিউদ্দৌলা রেজা বলেন, ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে হালকা ঝামেলা হয়েছিল। পরে পুলিশ ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি আরো বলেন, ক্যাম্পাস অস্থিতিশীলকারী কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। দেশীয় অস্ত্রসহ যাকে পাওয়া যাবে সে যে গ্রুপেরও হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।