বাংলারজমিন
ফুপার লালসার শিকার স্কুলছাত্রী
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২২ জানুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:০১ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ৩য় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ধর্ষণের ঘটনা কাউকে কিছু না বলার জন্য হুমকি দিয়ে শিশুটিকে ৫১০ টাকা হাতে গুঁজে দেয় ওই ধর্ষক। ধর্ষিতা শিশুটিকে পাঁচদিন মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়ার পর বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।
গত ১৪ই জানুয়ারি সন্ধ্যায় উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের বিলাসের পার গ্রামের নয় বছরের শিশু সন্তান তার খেলার সাথী ফুপাতো ভাইকে নিয়ে রাতে ঘুমাতে যায়। ভাই-বোনদের সঙ্গে শিশুটি রাতে একই খাটে ঘুমায়। মধ্য রাতে ধর্ষক কুদরত উল্যা মুখ চেপে ধরে শিশুটিকে ঘুম থেকে তুলে ঘরের মেঝেতে ফেলে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। ওই রাতে কুদরতের স্ত্রী ঘরে ছিলেন না। ১৫ই জানুয়ারি সন্ধ্যায় শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে পুরো ঘটনা তার মাকে খুলে বলে। ওইদিন রাত সোয়া ১১টার দিকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে শিশু সন্তানটি তৃতীয়। ঘটনার পর ধর্ষক মো. কুদরত উল্যা পালিয়ে যায়। মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার জানান, শিশুটিকে মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট আসলে সংশ্লিষ্ট থানায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাঠানো হবে। মামলার আইও এসআই অনিক বড়ুয়া বলেন, ‘ভিকটিমের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর পরই গত রোববার রাতে ধর্ষক কুদরত উল্যাকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। ধর্ষক কুদরত উল্যাকে গ্রেপ্তারের জন্য জোর চেষ্টা চলছে।’
গত ১৪ই জানুয়ারি সন্ধ্যায় উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের বিলাসের পার গ্রামের নয় বছরের শিশু সন্তান তার খেলার সাথী ফুপাতো ভাইকে নিয়ে রাতে ঘুমাতে যায়। ভাই-বোনদের সঙ্গে শিশুটি রাতে একই খাটে ঘুমায়। মধ্য রাতে ধর্ষক কুদরত উল্যা মুখ চেপে ধরে শিশুটিকে ঘুম থেকে তুলে ঘরের মেঝেতে ফেলে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। ওই রাতে কুদরতের স্ত্রী ঘরে ছিলেন না। ১৫ই জানুয়ারি সন্ধ্যায় শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে পুরো ঘটনা তার মাকে খুলে বলে। ওইদিন রাত সোয়া ১১টার দিকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে শিশু সন্তানটি তৃতীয়। ঘটনার পর ধর্ষক মো. কুদরত উল্যা পালিয়ে যায়। মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার জানান, শিশুটিকে মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট আসলে সংশ্লিষ্ট থানায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাঠানো হবে। মামলার আইও এসআই অনিক বড়ুয়া বলেন, ‘ভিকটিমের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর পরই গত রোববার রাতে ধর্ষক কুদরত উল্যাকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। ধর্ষক কুদরত উল্যাকে গ্রেপ্তারের জন্য জোর চেষ্টা চলছে।’