শেষের পাতা
ডিপিডিসি পরিচালকের ঢাকাতেই ৫ বাড়ি!
স্টাফ রিপোর্টার
২১ জানুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
ঢাকা পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) নির্বাহী পরিচালক প্রকৌশলী মো. রমিজ উদ্দিন সরকারের নামে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রাথমিক অনুসন্ধানে রমিজ উদ্দিন সরকারের নামে রাজধানীতেই পাঁচটি বাড়ি, গাজীপুরে ৩০ একর জমি এবং তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায় কয়েক একর জমি রয়েছে।
অন্যদিকে রমিজ উদ্দিনের স্ত্রী সালমা পারভীনের নামেও কুমিল্লাতে জমিজমা ছাড়াও পুঁজিবাজারে বড় অঙ্কের অর্থের বিনিয়োগের তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে দুদক। অবৈধ সম্পত্তির সন্ধান পেয়ে তাদের সম্পদের বিবরণী দাখিলের জন্য নোটিশ পাঠিয়েছে দুদক। গতকাল দুদকের উপ-পরিচালক ঋত্বিক সাহা স্বাক্ষরিত নোটিশে আগামী ৭ দিনের মধ্যে তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
দুদক সূত্র জানায়, রমিজ উদ্দিনের নামে রাজধানীর উত্তরার ৫নং সেক্টরের ২নং রোডে ৭ তলা একটি বাড়ি আছে। আর মিরপুরের পূর্ব মনিপুর ১৩০৭/ডি ছয়তলা, মিরপুরের ২৮ মল্লিকা মিল্কভিটা রোডে চারতলা ফ্ল্যাট বাড়ি, রামপুরা মহানগর হাউজিংয়ে ৮নং রোডের ডি ব্লকে ২০২নং ৪ দশমিক ৫ কাঠা জমির ওপর পাঁচটি দোকান ও টিনশেড বাড়ি এবং পূর্ব রামপুরা ১৭৭/৫/১ এলাকায় ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ জমি ওপর বাড়ি করেছেন রমিজ উদ্দিন। এছাড়া টঙ্গী ও গাজীপুরে নামে-বেনামে রমিজ উদ্দিনের ৩০ একর জমি রয়েছে। কুমিল্লায় গ্রামের বাড়িতেও রয়েছে কয়েক একর জমি। জেলার মুরাদনগরে স্ত্রী সালমা পারভীনের নামে রয়েছে ৫০ বিঘা জমি। পুঁজিবাজারে এই দম্পতির নামে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ ছাড়াও নামে-বেনামে বড় অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করা আছে। এছাড়া রমিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে গাজীপুরে জমি বিক্রি করে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচার এবং পরে বাংলাদেশে ফেরত আনার অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে দুদক।
২০১৮ সালে রমিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ আসে। এরপর অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপ-সহকারী পরিচালক শহিদুর রহমানের নেতৃত্বে দুদক প্রাথমিকভাবে রমিজের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমে এসব সম্পদের তথ্য পায়।
অন্যদিকে রমিজ উদ্দিনের স্ত্রী সালমা পারভীনের নামেও কুমিল্লাতে জমিজমা ছাড়াও পুঁজিবাজারে বড় অঙ্কের অর্থের বিনিয়োগের তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে দুদক। অবৈধ সম্পত্তির সন্ধান পেয়ে তাদের সম্পদের বিবরণী দাখিলের জন্য নোটিশ পাঠিয়েছে দুদক। গতকাল দুদকের উপ-পরিচালক ঋত্বিক সাহা স্বাক্ষরিত নোটিশে আগামী ৭ দিনের মধ্যে তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
দুদক সূত্র জানায়, রমিজ উদ্দিনের নামে রাজধানীর উত্তরার ৫নং সেক্টরের ২নং রোডে ৭ তলা একটি বাড়ি আছে। আর মিরপুরের পূর্ব মনিপুর ১৩০৭/ডি ছয়তলা, মিরপুরের ২৮ মল্লিকা মিল্কভিটা রোডে চারতলা ফ্ল্যাট বাড়ি, রামপুরা মহানগর হাউজিংয়ে ৮নং রোডের ডি ব্লকে ২০২নং ৪ দশমিক ৫ কাঠা জমির ওপর পাঁচটি দোকান ও টিনশেড বাড়ি এবং পূর্ব রামপুরা ১৭৭/৫/১ এলাকায় ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ জমি ওপর বাড়ি করেছেন রমিজ উদ্দিন। এছাড়া টঙ্গী ও গাজীপুরে নামে-বেনামে রমিজ উদ্দিনের ৩০ একর জমি রয়েছে। কুমিল্লায় গ্রামের বাড়িতেও রয়েছে কয়েক একর জমি। জেলার মুরাদনগরে স্ত্রী সালমা পারভীনের নামে রয়েছে ৫০ বিঘা জমি। পুঁজিবাজারে এই দম্পতির নামে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ ছাড়াও নামে-বেনামে বড় অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করা আছে। এছাড়া রমিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে গাজীপুরে জমি বিক্রি করে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচার এবং পরে বাংলাদেশে ফেরত আনার অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে দুদক।
২০১৮ সালে রমিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ আসে। এরপর অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপ-সহকারী পরিচালক শহিদুর রহমানের নেতৃত্বে দুদক প্রাথমিকভাবে রমিজের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমে এসব সম্পদের তথ্য পায়।