বিশ্বজমিন
নেতানিয়াহুর সফর
চাদ-ইসরাইল সম্পর্ক স্থাপন
মানবজমিন ডেস্ক
২১ জানুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু মধ্য আফ্রিকার দেশ চাদে পৌঁছেছেন। দেশটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যেই এ সফর। এর আগে গত বছরের নভেম্বরে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ চাদের প্রেসিডেন্ট ইদ্রিস ডেবি সম্পর্ক উন্নয়নের অংশ হিসেবে ইসরাইল সফর করেছিলেন। রোববারের এ সফরকে নেতানিয়াহু ঐতিহাসিক অর্জন হিসেবে অভিহিত করেছেন। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
সামপ্রতিক বছরগুলোতে আরব রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে ইসরাইলের ঘনিষ্ঠতা ও যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইরানকে মোকাবিলায় মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রগুলো পাশে পাচ্ছে ইসরাইলকে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুও মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য আফ্রিকার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর সঙ্গে মিত্রতা স্থাপনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছেন। গত কয়েক বছরে তিনি বেশ কয়েকবার এসব দেশ সফর করেছেন।
১৯৭২ সালে চাদ ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল। দেশটি সাহারা মরুভূমিতে সশস্ত্র যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়ছে। ১৯৭২ সালের পর প্রথমবারের মতো মধ্য আফ্রিকার কোনো নেতা হিসেবে ইসরাইল সফর করলো ইদ্রিস।
নেতানিয়াহু মধ্য আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ২০১৭ সালে লাইবেরিয়ায় অনুষ্ঠিত হওয়া নিরাপত্তা বিষয়ক একটি সম্মেলনে তিনি বলেন, সম্পর্ক জোরদারের এ বিষয়টিকে তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেখবেন। বর্তমানে আফ্রিকার ৫৪টি দেশের মধ্যে ৩২টি দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে ইসরাইলের।
দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে চাদের আগ্রহ নিয়ে ইতিমধ্যে অসন্তোষ জানিয়েছেন ওয়াসেল আবু ইউসুফ নামের এক ফিলিস্তিনি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।
সামপ্রতিক বছরগুলোতে আরব রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে ইসরাইলের ঘনিষ্ঠতা ও যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইরানকে মোকাবিলায় মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রগুলো পাশে পাচ্ছে ইসরাইলকে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুও মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য আফ্রিকার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর সঙ্গে মিত্রতা স্থাপনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছেন। গত কয়েক বছরে তিনি বেশ কয়েকবার এসব দেশ সফর করেছেন।
১৯৭২ সালে চাদ ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল। দেশটি সাহারা মরুভূমিতে সশস্ত্র যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়ছে। ১৯৭২ সালের পর প্রথমবারের মতো মধ্য আফ্রিকার কোনো নেতা হিসেবে ইসরাইল সফর করলো ইদ্রিস।
নেতানিয়াহু মধ্য আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ২০১৭ সালে লাইবেরিয়ায় অনুষ্ঠিত হওয়া নিরাপত্তা বিষয়ক একটি সম্মেলনে তিনি বলেন, সম্পর্ক জোরদারের এ বিষয়টিকে তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেখবেন। বর্তমানে আফ্রিকার ৫৪টি দেশের মধ্যে ৩২টি দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে ইসরাইলের।
দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে চাদের আগ্রহ নিয়ে ইতিমধ্যে অসন্তোষ জানিয়েছেন ওয়াসেল আবু ইউসুফ নামের এক ফিলিস্তিনি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।