বাংলারজমিন
লালমোহনে দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ে গৃহবধূসহ নিহত ২
লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
২০ জানুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
ভোলার লালমোহনে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় দুর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে পুড়ে গৃহবধূ সুরমা (২৫) ও খাদিজা নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। গৃহবধূ ঘটনাস্থলে মারা গেলেও তার বড় বোনের মেয়ে খাদিজা শনিবার দুপুর ১টার দিকে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায়। এ ঘটনায় গৃহবধূর বড় বোন মারাত্মক দগ্ধ হয়েছেন। তাকে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে লালমোহন চরভূতা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের খারাকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে লালমোহন থানায় নিয়ে আসে।
জানা গেছে, নিহত সুরমা তার স্বামীর সঙ্গে বিরোধের কারণে গত ১০ দিন ধরে বড় বোন আংকুরা বেগমের বাড়িতে উঠে। ওই বাড়িতে শুক্রবার রাতে খাবার পর ঘুমিয়ে পড়ে তারা। এ সময় মাটির ঘরের পেছন দিয়ে সিঁধ কেটে প্রবেশ করে দুর্বৃত্তরা। চৌকিতে ঘুমন্ত অবস্থায় লেপ তোষকে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুনে পুড়ে ঘটনাস্থলে সুরমার মৃত্যু হয়। এ সময় তার বড় বোন আংকুরা ও বোনের মেয়ে খাদিজা (৮) দগ্ধ হয়। একই বাড়ির যুবক রাকিব জানান, শুক্রবার মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটে। তাদের চিৎকার শুনে ঘরে প্রবেশ করে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি। নিহত সুরমার মেঝ বোন শাহিনুর ও ভাই মহিউদ্দিন জানান, সুরমার বাবার বাড়ি লালমোহন ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের পণ্ডিত বাড়ি। সুরমার ৬ মাস আগে পার্শ্ববর্তী বোরহানউদ্দিনের দেউলা এলাকার রফিকের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর স্বামী রফিকের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না। প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। এ নিয়ে বিচার সালিশও হয়। ১০ দিন আগে সুরমাকে রেখে তার স্বামী চলে যায়। সে বড় বোন আংকুরার বাড়িতে উঠে। সেখানে এ ঘটনা ঘটে। লালমোহন থানার ওসি মীর খায়রুল কবীর বলেন, তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
জানা গেছে, নিহত সুরমা তার স্বামীর সঙ্গে বিরোধের কারণে গত ১০ দিন ধরে বড় বোন আংকুরা বেগমের বাড়িতে উঠে। ওই বাড়িতে শুক্রবার রাতে খাবার পর ঘুমিয়ে পড়ে তারা। এ সময় মাটির ঘরের পেছন দিয়ে সিঁধ কেটে প্রবেশ করে দুর্বৃত্তরা। চৌকিতে ঘুমন্ত অবস্থায় লেপ তোষকে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুনে পুড়ে ঘটনাস্থলে সুরমার মৃত্যু হয়। এ সময় তার বড় বোন আংকুরা ও বোনের মেয়ে খাদিজা (৮) দগ্ধ হয়। একই বাড়ির যুবক রাকিব জানান, শুক্রবার মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটে। তাদের চিৎকার শুনে ঘরে প্রবেশ করে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি। নিহত সুরমার মেঝ বোন শাহিনুর ও ভাই মহিউদ্দিন জানান, সুরমার বাবার বাড়ি লালমোহন ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের পণ্ডিত বাড়ি। সুরমার ৬ মাস আগে পার্শ্ববর্তী বোরহানউদ্দিনের দেউলা এলাকার রফিকের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর স্বামী রফিকের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না। প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। এ নিয়ে বিচার সালিশও হয়। ১০ দিন আগে সুরমাকে রেখে তার স্বামী চলে যায়। সে বড় বোন আংকুরার বাড়িতে উঠে। সেখানে এ ঘটনা ঘটে। লালমোহন থানার ওসি মীর খায়রুল কবীর বলেন, তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।