অনলাইন
সুবর্ণচরের পর এবার কবিরহাটে গণধর্ষণের অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
১৯ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৪:৫৪ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় গণধর্ষণের ঘটনার পর এবার কবিরহাট উপজেলায় এক নারী গণধর্ষণ শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার রাতে তিন ব্যক্তি তাঁর ঘরে ঢুকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তাকে ধর্ষণ করে বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন ওই নারী। অভিযোগে তিনি বলেন, এ সময় তার তিন সন্তানকে জিম্মি করে রাখা হয়। এদিকে, ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে জাকের হোসেন নামের এক ব্যক্তিকে শনিবার পুলিশ আটক করেছে বলে কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মির্জা মো. হাছান মানবজমিনকে নিশ্চিত করেছেন। আটক জাকেরের বিরুদ্ধে কবিরহাট থানায় ধর্ষণের মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আগামীকাল রবিবার অভিযুক্ত জাকের হোসেনকে আদালতে হাজির করা হবে বলেও জানান ওসি। ধর্ষণের অভিযোগ করা ওই নারীর তথ্যের বরাতে মির্জা মো. হাছান বলেন, দুপুর ১২টার দিকে এক নারী থানায় এসে অভিযোগ করেন, গতকাল দিবাগত রাত একটার দিকে একই এলাকার জাকের হোসেনসহ তিন ব্যক্তি তাঁর ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। ওসি বলেন, ওই নারীর তথ্যমতে, তাঁর স্বামী একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে এখন নোয়াখালী কারাগারে বন্দী। বাড়িতে স্বামী না থাকার সুযোগে ওই ব্যক্তিরা ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ করেন। এর মধ্যে তিনি জাকের হোসেন নামের একজনকে চিনতে পেরেছেন। ধর্ষণের অভিযোগ করা নারীর স্বামী কোন মামলায় কারাগারে, তা তাৎক্ষণিক নিশ্চিত করতে পারেননি ওসি হাছান। গত ৩০শে ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের রাতে স্বামী-সন্তানদের বেঁধে রেখে সুবর্ণচরের এক নারীকে মারধর ও ধর্ষণ করা হয়। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একই দিন তাঁর স্বামী বাদী হয়ে নয়জনের নাম উল্লেখ করে চরজব্বার থানায় মামলা করেন। এর মধ্যে এজাহারে নাম থাকা ছয়জন এবং বাকি পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় সারা দেশে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
আগামীকাল রবিবার অভিযুক্ত জাকের হোসেনকে আদালতে হাজির করা হবে বলেও জানান ওসি। ধর্ষণের অভিযোগ করা ওই নারীর তথ্যের বরাতে মির্জা মো. হাছান বলেন, দুপুর ১২টার দিকে এক নারী থানায় এসে অভিযোগ করেন, গতকাল দিবাগত রাত একটার দিকে একই এলাকার জাকের হোসেনসহ তিন ব্যক্তি তাঁর ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। ওসি বলেন, ওই নারীর তথ্যমতে, তাঁর স্বামী একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে এখন নোয়াখালী কারাগারে বন্দী। বাড়িতে স্বামী না থাকার সুযোগে ওই ব্যক্তিরা ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ করেন। এর মধ্যে তিনি জাকের হোসেন নামের একজনকে চিনতে পেরেছেন। ধর্ষণের অভিযোগ করা নারীর স্বামী কোন মামলায় কারাগারে, তা তাৎক্ষণিক নিশ্চিত করতে পারেননি ওসি হাছান। গত ৩০শে ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের রাতে স্বামী-সন্তানদের বেঁধে রেখে সুবর্ণচরের এক নারীকে মারধর ও ধর্ষণ করা হয়। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একই দিন তাঁর স্বামী বাদী হয়ে নয়জনের নাম উল্লেখ করে চরজব্বার থানায় মামলা করেন। এর মধ্যে এজাহারে নাম থাকা ছয়জন এবং বাকি পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় সারা দেশে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়।