প্রথম পাতা
বিজয় সমাবেশ আজ
ঐক্যফ্রন্ট না টেকারই কথা: কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
বিজয় সমাবেশ থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা। তারা বলেন, দলীয় সভাপতির বক্তব্যে তিনটি বিষয়ের উপর বেশি গুরুত্ব থাকবে। এগুলো হচ্ছে- জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের বিজয় সমাবেশ আজ। এতে সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ প্রসঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিজয় উৎসব স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ ঘটবে বলেই তারা আশা করছেন। এটা আওয়ামী লীগের ও শেখ হাসিনার সততার ফসল। সারা দেশ থেকে মানুষের ঢল নামবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের বিশাল বিজয়ের পর সরকার তিনটি বিষয়ে খুব কঠোর আছেন, এবার বিজয় সমাবেশে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরো কঠোর হতে বলবেন। আজ সমাবেশ শুরু হবে দুপুর আড়াইটায়। তবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হবে দুপুর বারোটায়। সকাল এগারোটায় সমাবেশস্থলে প্রবেশের গেট খুলে দেয়া হবে। বিজয় সমাবেশ সফল করতে এরইমধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে আওয়ামী লীগ।
সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দলের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, ঢাকা ও তার আশপাশের জেলার আওয়ামী লীগ ও দলীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রস্তুতি সভা করেছে দলটি। দলের নেতারা জানান, বিজয় সমাবেশে ব্যাপক জনসমাগমের জন্য দলীয় নেতাকর্মীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সমাবেশের মঞ্চ, সাজসজ্জা, মাঠ পরিষ্কার করা হয়েছে। খাবারের পানি, পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থাসহ সব প্রস্তুতি রাখা হয়েছে। সমাবেশস্থলে কেউ হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্যও ব্যবস্থা রয়েছে। সমাবেশে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নেতা-কর্মীদের মিছিলে বহন করে আনা ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে। উদ্যানের ৬টি গেটের মধ্যে শিখা চিরন্তন গেট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং জাতীয় নেতৃবৃন্দ, ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশনের গেট দিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিরা প্রবেশ করবেন।
তিন নেতার মাজার সংলগ্ন গেট, বাংলা একাডেমির সামনের গেট, টিএসটি গেট ও চারুকলার সামনের গেট দিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীরা প্রবেশ করবেন। সমাবেশস্থলকে নান্দনিক শৈল্পিকভাবে সাজানো হয়েছে। সমাবেশের বিশাল প্যান্ডেলে প্রায় ত্রিশ হাজার চেয়ার বসানো হবে বলে জানানো হয়। অনুষ্ঠানে কয়েক লাখ লোকের সমাবেশ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। গত বছরের ৩০শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৫৭টি আসনে জয়লাভ করে।
ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য টিকবে না
এদিকে গতকাল সোহরাওয়ার্দীতে সমাবেশের প্রস্তুতি দেখতে গিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপিকে নিয়ে গড়ে ওঠা কামাল হোসেনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য ‘টিকবে না। আমাদের রাজনীতির অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, ঐক্যফ্রন্ট গঠনের মধ্যেই ভাঙার উপাদান ছিল। সেই ফ্রন্ট না টেকারই কথা। তাছাড়া যেখানে বিএনপিতে ভাঙার সুর ধরেছে সেখানে ঐক্যফ্রন্ট তো ভাঙবেই। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গে অসাম্প্রদায়িক শক্তির’ ঐক্য টেকসই হয় না। এদিকে আগামী উপজেলা নির্বাচনে বিএনপিকে আনতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যাগ নেয়া হবে কি না প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্রকে গুরুত্ব দিলে বিএনপি উপজেলা নির্বাচনে নিজে থেকেই আসবে। জাতীয় নিবার্চনে যেমন তারা এসেছে, সেভাবেই আসবে।
জাতীয় নিবার্চনে বিএনপিকে ডেকে আনা হয়নি, উপজেলা নিবার্চনেও হবে না। এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায়, সদস্য এসএম কামাল হোসেন ও মির্জা আজম উপস্থিত ছিলেন।
এ প্রসঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিজয় উৎসব স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ ঘটবে বলেই তারা আশা করছেন। এটা আওয়ামী লীগের ও শেখ হাসিনার সততার ফসল। সারা দেশ থেকে মানুষের ঢল নামবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের বিশাল বিজয়ের পর সরকার তিনটি বিষয়ে খুব কঠোর আছেন, এবার বিজয় সমাবেশে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরো কঠোর হতে বলবেন। আজ সমাবেশ শুরু হবে দুপুর আড়াইটায়। তবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হবে দুপুর বারোটায়। সকাল এগারোটায় সমাবেশস্থলে প্রবেশের গেট খুলে দেয়া হবে। বিজয় সমাবেশ সফল করতে এরইমধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে আওয়ামী লীগ।
সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দলের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, ঢাকা ও তার আশপাশের জেলার আওয়ামী লীগ ও দলীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রস্তুতি সভা করেছে দলটি। দলের নেতারা জানান, বিজয় সমাবেশে ব্যাপক জনসমাগমের জন্য দলীয় নেতাকর্মীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সমাবেশের মঞ্চ, সাজসজ্জা, মাঠ পরিষ্কার করা হয়েছে। খাবারের পানি, পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থাসহ সব প্রস্তুতি রাখা হয়েছে। সমাবেশস্থলে কেউ হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্যও ব্যবস্থা রয়েছে। সমাবেশে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নেতা-কর্মীদের মিছিলে বহন করে আনা ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে। উদ্যানের ৬টি গেটের মধ্যে শিখা চিরন্তন গেট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং জাতীয় নেতৃবৃন্দ, ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশনের গেট দিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিরা প্রবেশ করবেন।
তিন নেতার মাজার সংলগ্ন গেট, বাংলা একাডেমির সামনের গেট, টিএসটি গেট ও চারুকলার সামনের গেট দিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীরা প্রবেশ করবেন। সমাবেশস্থলকে নান্দনিক শৈল্পিকভাবে সাজানো হয়েছে। সমাবেশের বিশাল প্যান্ডেলে প্রায় ত্রিশ হাজার চেয়ার বসানো হবে বলে জানানো হয়। অনুষ্ঠানে কয়েক লাখ লোকের সমাবেশ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। গত বছরের ৩০শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৫৭টি আসনে জয়লাভ করে।
ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য টিকবে না
এদিকে গতকাল সোহরাওয়ার্দীতে সমাবেশের প্রস্তুতি দেখতে গিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপিকে নিয়ে গড়ে ওঠা কামাল হোসেনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য ‘টিকবে না। আমাদের রাজনীতির অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, ঐক্যফ্রন্ট গঠনের মধ্যেই ভাঙার উপাদান ছিল। সেই ফ্রন্ট না টেকারই কথা। তাছাড়া যেখানে বিএনপিতে ভাঙার সুর ধরেছে সেখানে ঐক্যফ্রন্ট তো ভাঙবেই। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গে অসাম্প্রদায়িক শক্তির’ ঐক্য টেকসই হয় না। এদিকে আগামী উপজেলা নির্বাচনে বিএনপিকে আনতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যাগ নেয়া হবে কি না প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্রকে গুরুত্ব দিলে বিএনপি উপজেলা নির্বাচনে নিজে থেকেই আসবে। জাতীয় নিবার্চনে যেমন তারা এসেছে, সেভাবেই আসবে।
জাতীয় নিবার্চনে বিএনপিকে ডেকে আনা হয়নি, উপজেলা নিবার্চনেও হবে না। এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায়, সদস্য এসএম কামাল হোসেন ও মির্জা আজম উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]