বাংলারজমিন
৯ কিলোমিটার সড়কে পাঁচ সহস্রাধিক গর্ত
মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১৯ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
মধুপুর উপজেলার থানামোড় থেকে কুড়ালিয়া-টিকরী হয়ে চাপড়িবাজার পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার সড়কের কার্পেটিং উঠে পাঁচ সহস্রাধিক ছোট-বড় গর্ত আর খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলাচল করলেও অন্যান্য যানবাহন চলাচল অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে। এতে সড়কটির আশপাশের বাসিন্দা ও যাত্রী সাধারণের ভোগান্তির শেষ নেই।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে, এলজিইডি’র এই সড়কের ৯ কিলোমিটার চরম বেহাল দশা। কার্পেটিং উঠে অসংখ্য খানাখন্দ আর বিশাল বিশাল গর্ত। জেলা শহরে কম সময়ে সহজ যাতায়াতের এ সড়কটির যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। যাতায়াতের জন্য গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া।
টিকরী খোনকার বাসস্ট্যান্ডের ব্যবসায়ী মো. আবদুর রহিম আক্ষেপ করে জানান, সাবেক ইউপি সদস্য ‘এলজিইডি’র গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি খানাখন্দের কারণে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটলেও কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে অতি দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার দরকার।’
এ রুটে চলাচলকারী অটো স্ট্যান্ডের সিরিয়ালম্যান মো. রহিজ উদ্দিন বলেন, রাস্তা খারাপ হওয়ায় সহজে কোনো গাড়ি এ রাস্তায় যেতে চায় না। একবার আসা-যাওয়ার পর দেখা যায় গাড়ির কোনো না কোনো ক্ষতি হয়েছে। অধিকাংশ গাড়ির বাম্পার, চেসিসসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ একাধিকবার ভেঙেছে। মালিকরা ক্ষতি পোষাতে না পেরে এই রাস্তায় যান চলাচল প্রায় বন্ধই রেখেছে। হাতেগোনা কয়েকটা গাড়ি চলাচল করলেও গন্তব্যের শেষ পর্যন্ত যেতে পারছে না। তাতে যাত্রীদের আরও দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে।
কুড়ালিয়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘মধুপুর শহরের সঙ্গে স্বল্প সময়ে কম খরচে দ্রুত ও সহজ যাতায়তের রাস্তাটির এমন দুরবস্থার কারণে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। জনস্বার্থে সড়কটি সংস্কার প্রয়োজন।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘খুব শিগগিরই রাস্তাটি সংস্কার করা হবে। টেন্ডার প্রক্রিয়ায় আছে।’
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে, এলজিইডি’র এই সড়কের ৯ কিলোমিটার চরম বেহাল দশা। কার্পেটিং উঠে অসংখ্য খানাখন্দ আর বিশাল বিশাল গর্ত। জেলা শহরে কম সময়ে সহজ যাতায়াতের এ সড়কটির যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। যাতায়াতের জন্য গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া।
টিকরী খোনকার বাসস্ট্যান্ডের ব্যবসায়ী মো. আবদুর রহিম আক্ষেপ করে জানান, সাবেক ইউপি সদস্য ‘এলজিইডি’র গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি খানাখন্দের কারণে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটলেও কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে অতি দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার দরকার।’
এ রুটে চলাচলকারী অটো স্ট্যান্ডের সিরিয়ালম্যান মো. রহিজ উদ্দিন বলেন, রাস্তা খারাপ হওয়ায় সহজে কোনো গাড়ি এ রাস্তায় যেতে চায় না। একবার আসা-যাওয়ার পর দেখা যায় গাড়ির কোনো না কোনো ক্ষতি হয়েছে। অধিকাংশ গাড়ির বাম্পার, চেসিসসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ একাধিকবার ভেঙেছে। মালিকরা ক্ষতি পোষাতে না পেরে এই রাস্তায় যান চলাচল প্রায় বন্ধই রেখেছে। হাতেগোনা কয়েকটা গাড়ি চলাচল করলেও গন্তব্যের শেষ পর্যন্ত যেতে পারছে না। তাতে যাত্রীদের আরও দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে।
কুড়ালিয়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘মধুপুর শহরের সঙ্গে স্বল্প সময়ে কম খরচে দ্রুত ও সহজ যাতায়তের রাস্তাটির এমন দুরবস্থার কারণে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। জনস্বার্থে সড়কটি সংস্কার প্রয়োজন।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘খুব শিগগিরই রাস্তাটি সংস্কার করা হবে। টেন্ডার প্রক্রিয়ায় আছে।’