বিশ্বজমিন
ওয়াশিংটন সফরে কিম জং উনের দূত
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
চিরবৈরী যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সমঝোতা প্রচেষ্টার অন্যতম উদ্যোক্তা ও কিম জং উনের ঘনিষ্ঠ কিম ইয়ং চল গতকাল ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন। এর আগেও তিনি কয়েক দফা যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছেন। এবারের সফরে তার মূল উদ্দেশ্য ডনাল্ড ট্রাম্প ও কিম জং উনের দ্বিতীয় বৈঠকের দিন-ক্ষণ চূড়ান্ত করা।
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমের উদ্ধৃতি দিয়ে বিবিসি বলেছে, কিম ইয়ং চল বেইজিং হয়ে ওয়াশিংটনে পৌঁছান। ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে লেখা কিম জং উনের একটি চিঠি তার সঙ্গে রয়েছে। গতকাল মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র সঙ্গে তার বৈঠকে বসার কথা ছিল। অসমর্থিত সূত্রে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার সরকার প্রধানের দ্বিতীয় বৈঠক ভিয়েতনামে অনুষ্ঠিত হতে পারে। ফেব্রুয়ারিতে উত্তর কোরিয়ার কর্মর্কতাদের কমিউনিস্ট দেশটি সফর করার কথা রয়েছে।
গত বছরের জুনে ডনাল্ড ট্রাম্প ও কিম জং উনের মধ্যে প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সিঙ্গাপুরের সেন্তোসা দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে তারা কোরিয়া উপদ্বীপকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করার অঙ্গীকার করেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও নিরস্ত্রীকরণের ওই প্রক্রিয়ায় উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি। তবে, সম্প্রতি উত্তর কোরিয়া তাদের কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করেছে। এ মাসের শুরুতে চীন সফর করেছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। এদিকে, উত্তর কোরিয়ার আরেক প্রভাবশালী কর্মকর্তা চো সন হুই সুইডেন সফরে যাচ্ছেন। সেখানে পিয়ংইয়ং বিষয় বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি স্টিফেন বেইগুনের সঙ্গে তার বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমের উদ্ধৃতি দিয়ে বিবিসি বলেছে, কিম ইয়ং চল বেইজিং হয়ে ওয়াশিংটনে পৌঁছান। ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে লেখা কিম জং উনের একটি চিঠি তার সঙ্গে রয়েছে। গতকাল মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র সঙ্গে তার বৈঠকে বসার কথা ছিল। অসমর্থিত সূত্রে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার সরকার প্রধানের দ্বিতীয় বৈঠক ভিয়েতনামে অনুষ্ঠিত হতে পারে। ফেব্রুয়ারিতে উত্তর কোরিয়ার কর্মর্কতাদের কমিউনিস্ট দেশটি সফর করার কথা রয়েছে।
গত বছরের জুনে ডনাল্ড ট্রাম্প ও কিম জং উনের মধ্যে প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সিঙ্গাপুরের সেন্তোসা দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে তারা কোরিয়া উপদ্বীপকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করার অঙ্গীকার করেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও নিরস্ত্রীকরণের ওই প্রক্রিয়ায় উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি। তবে, সম্প্রতি উত্তর কোরিয়া তাদের কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করেছে। এ মাসের শুরুতে চীন সফর করেছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। এদিকে, উত্তর কোরিয়ার আরেক প্রভাবশালী কর্মকর্তা চো সন হুই সুইডেন সফরে যাচ্ছেন। সেখানে পিয়ংইয়ং বিষয় বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি স্টিফেন বেইগুনের সঙ্গে তার বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।