এক্সক্লুসিভ
মানহানির ১০ মামলায় জামিন বহাল ব্যারিস্টার মইনুলের
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে মানহানির ১০ মামলায় হাইকোর্টের দেয়া জামিন ও ১৪ মামলার কার্যক্রম স্থগিতের আদেশ বহাল রয়েছে। আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনে ‘নো অর্ডার’ আদেশ দিয়েছেন। ফলে ১০ মামলায় তার জামিন ও ১৪ মামলার কার্যক্রম স্থগিতের আদেশ বহাল থাকলো।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল চেম্বার বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান এ আদেশ দেন।
আদালতে মইনুল হোসেনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এম মাসুদ রানা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির।
আইনজীবী এম মাসুদ রানা জানান, ‘নো অর্ডার’ আদেশের ফলে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রয়েছে। ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন মুক্তিতে বাধা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, অন্য মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা না থাকায় তার কারামুক্তি পেতে বাধা নেই।
গত ১৩ই জানুয়ারি ১৩ মামলায় ছয়মাসের অন্তবর্তীকালীন জামিন পান মইনুল হোসেন। একই সঙ্গে তার ১৫ মানহানি মামলার কার্যক্রম ছয় মাস স্থগিত করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি জাফর আহমেদ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এছাড়া তাকে কেন স্থায়ী জামিন দেয়া হবে না এবং মামলার কার্যক্রম কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেন আদালত। এসব আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছিল রাষ্ট্রপক্ষ।
গত ১৬ই অক্টোবর রাতে একাত্তর টেলিভিশনের টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি সরাসরি যুক্ত হয়ে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে প্রশ্ন করেন- সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি আলোচনা চলছে, আপনি সদ্য গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে এসে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব করছেন কি-না? মইনুল হোসেন এ প্রশ্নের জবাবের একপর্যায়ে মাসুদা ভাট্টিকে বলেন, আপনাকে চরিত্রহীন বলতে চাই না। এমন মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।
এরপর রংপুর ও জামালপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করে আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। রাজধানীর আদালতে একটি মামলা হয় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। রংপুরের মামলায় ২২শে অক্টোবর তাকে রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা আসম আবদুর রবের বাসা থেকে বৈঠককালে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বর্তমানে তিনি কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন।
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল চেম্বার বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান এ আদেশ দেন।
আদালতে মইনুল হোসেনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এম মাসুদ রানা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির।
আইনজীবী এম মাসুদ রানা জানান, ‘নো অর্ডার’ আদেশের ফলে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রয়েছে। ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন মুক্তিতে বাধা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, অন্য মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা না থাকায় তার কারামুক্তি পেতে বাধা নেই।
গত ১৩ই জানুয়ারি ১৩ মামলায় ছয়মাসের অন্তবর্তীকালীন জামিন পান মইনুল হোসেন। একই সঙ্গে তার ১৫ মানহানি মামলার কার্যক্রম ছয় মাস স্থগিত করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি জাফর আহমেদ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এছাড়া তাকে কেন স্থায়ী জামিন দেয়া হবে না এবং মামলার কার্যক্রম কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেন আদালত। এসব আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছিল রাষ্ট্রপক্ষ।
গত ১৬ই অক্টোবর রাতে একাত্তর টেলিভিশনের টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি সরাসরি যুক্ত হয়ে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে প্রশ্ন করেন- সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি আলোচনা চলছে, আপনি সদ্য গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে এসে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব করছেন কি-না? মইনুল হোসেন এ প্রশ্নের জবাবের একপর্যায়ে মাসুদা ভাট্টিকে বলেন, আপনাকে চরিত্রহীন বলতে চাই না। এমন মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।
এরপর রংপুর ও জামালপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করে আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। রাজধানীর আদালতে একটি মামলা হয় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। রংপুরের মামলায় ২২শে অক্টোবর তাকে রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা আসম আবদুর রবের বাসা থেকে বৈঠককালে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বর্তমানে তিনি কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন।