বিশ্বজমিন
যৌন হয়রানি বিষয়ক তথ্য, মালয়েশিয়ায় পাঠ্যবই রিভাইজের প্রতিশ্রুতি
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:৫৩ অপরাহ্ন
পাঠ্যবইয়ে যৌন হয়রানি বিষয়ক তথ্য থাকায় মালয়েশিয়ায় ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নারী অধিকার কর্মীরা। জবাবে সরকার ওই পাঠ্যবই রিভাইজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
৯ বছর বয়সী উপযোগী বালিকাদেরকে তাদের শরীর ঢেকে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে ওই পাঠ্যবইয়ে। এ বিষয়ের অধ্যায়টির নাম ‘মর্যাদা সুরক্ষা’। এতে বালিকাদের পিতামাতাকে বলা হয়েছে, তারা যেন তাদের কন্যাদের এমন পোশাক পরতে বলেন যাতে তাদের মর্যাদা রক্ষা হয়। তা নাহলে তার কন্যা তার বন্ধুবান্ধবের দ্বারা হয়রানির শিকার হতে পারে। এতে পরিবারের জন্য লজ্জা বয়ে আনবে সে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ফলে অধিকারকর্মীরা ও পিতামাতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা মনে করেন, এর মধ্য দিয়ে যৌন নির্যাতনের জন্য নারীদের পোশাককে দায়ী করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দিনশেষে এ বিষয়ে দেশটির শিক্ষামন্ত্রী একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, তারা ওই পৃষ্ঠাগুলোকে স্টিকার দিয়ে আটকে দেবে। কারণ, যে তথ্যচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে তাতে যৌন নির্যাতনের শিকার মেয়েদের দায়ী করা হয় বলে মনে হতে পারে।
মন্ত্রণালয়ের এমন সিদ্ধান্তে এমপাওয়ার নামের নারী অধিকার আন্দোলনের মুখপাত্র মাসতুরা রশিদ বলেছেন, আমরা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। সিস্টারস ইন ইসলাম নামের আরেকটি গ্রুপ বলেছে, ওই বইয়ে মেয়েদের যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে তা চরমভাবে অনুপযুক্ত।
৯ বছর বয়সী উপযোগী বালিকাদেরকে তাদের শরীর ঢেকে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে ওই পাঠ্যবইয়ে। এ বিষয়ের অধ্যায়টির নাম ‘মর্যাদা সুরক্ষা’। এতে বালিকাদের পিতামাতাকে বলা হয়েছে, তারা যেন তাদের কন্যাদের এমন পোশাক পরতে বলেন যাতে তাদের মর্যাদা রক্ষা হয়। তা নাহলে তার কন্যা তার বন্ধুবান্ধবের দ্বারা হয়রানির শিকার হতে পারে। এতে পরিবারের জন্য লজ্জা বয়ে আনবে সে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ফলে অধিকারকর্মীরা ও পিতামাতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা মনে করেন, এর মধ্য দিয়ে যৌন নির্যাতনের জন্য নারীদের পোশাককে দায়ী করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দিনশেষে এ বিষয়ে দেশটির শিক্ষামন্ত্রী একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, তারা ওই পৃষ্ঠাগুলোকে স্টিকার দিয়ে আটকে দেবে। কারণ, যে তথ্যচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে তাতে যৌন নির্যাতনের শিকার মেয়েদের দায়ী করা হয় বলে মনে হতে পারে।
মন্ত্রণালয়ের এমন সিদ্ধান্তে এমপাওয়ার নামের নারী অধিকার আন্দোলনের মুখপাত্র মাসতুরা রশিদ বলেছেন, আমরা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। সিস্টারস ইন ইসলাম নামের আরেকটি গ্রুপ বলেছে, ওই বইয়ে মেয়েদের যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে তা চরমভাবে অনুপযুক্ত।