বিশ্বজমিন
আস্থা ভোটে বিজয়ী গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:০১ অপরাহ্ন
মেসিডোনিয়ার নাম পরিবর্তনকে নিয়ে সৃষ্ট সঙ্কটে আস্থা ভোটে বিজয়ী হয়েছেন গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সি সিপ্রাস। এর মধ্য দিয়ে মেসিডোনিয়ার নাম পরিবর্তন নিয়ে যে চুক্তি তা অনুমোদনের বড় ধরনের একটি বাধামুক্ত হলেন তিনি। একই সঙ্গে আগাম নির্বাচনের হাত থেকে রক্ষা পেলেন। ২০১৮ সালে মেসিডোনিয়ার নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম ‘দ্য রিপাবলিক অব নর্থ মেসিডোনিয়া’ করার পক্ষে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে মেসিডোনিয়া ও গ্রিস। কয়েক দশক ধরে এথেন্স ও স্কোপজিদের মধ্যে বিরোধের পর এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। কিন্তু এই চুক্তির বিরোধী গ্রিকরা বলছেন, এর মধ্য দিয়ে তাদেরকে গ্রিক পরিচয় দেয়া হবে। মেসিডোনিয়া হলো গ্রিসের উত্তরাঞ্চলে সবচেয়ে বড় অঞ্চল। ছোট্ট এই বলকান রাজ্যটি ইউরোপিয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোভুক্ত হওয়ার জন্য তাদের নাম পরিবর্তন খুবই প্রয়োজনীয়। বিরোধীরা বলছে, এভাবে নাম পরিবর্তন করলে তাতে স্কোপজিদের সঙ্গে সম্পাদিত ওই চুক্তি জাতীয় পরিচয়ের জন্য ক্ষতিকর হবে।
এ অবস্থায় গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সি সিপ্রাসের করা ওই চুক্তির বিরোধিতা করে রোববার ক্ষমতাসীন সরকারের জোট থেকে বেরিয়ে যায় ডানপন্থি অংশীদার পানোস কামেনোস। ফলে আস্থা ভোট ডাকতে বাধ্য হন সিপ্রাস। বৃটেনে যেদিন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি সেদিনই একই অবস্থায় পড়েন সিপ্রাস। তেরেসা মে অনাস্থা ভোটে টিকে যান। একই অবস্থা হয় সিপ্রাসের। তার দেশের পার্লামেন্টে আসন ৩০০। এতে সিপ্রাস পান ১৫১ ভোট। পার্লামেন্টে তার বামপন্থি দল সিরিজার আছে ১৪৫ আসন। বাকি সমর্থন পান তিনি কামোনোসদের ইন্ডিপেন্ডেন্ট গ্রিকস পার্টির পক্ষত্যাগী ও স্বতন্ত্রদের কাছ থেকে।
এ অবস্থায় গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সি সিপ্রাসের করা ওই চুক্তির বিরোধিতা করে রোববার ক্ষমতাসীন সরকারের জোট থেকে বেরিয়ে যায় ডানপন্থি অংশীদার পানোস কামেনোস। ফলে আস্থা ভোট ডাকতে বাধ্য হন সিপ্রাস। বৃটেনে যেদিন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি সেদিনই একই অবস্থায় পড়েন সিপ্রাস। তেরেসা মে অনাস্থা ভোটে টিকে যান। একই অবস্থা হয় সিপ্রাসের। তার দেশের পার্লামেন্টে আসন ৩০০। এতে সিপ্রাস পান ১৫১ ভোট। পার্লামেন্টে তার বামপন্থি দল সিরিজার আছে ১৪৫ আসন। বাকি সমর্থন পান তিনি কামোনোসদের ইন্ডিপেন্ডেন্ট গ্রিকস পার্টির পক্ষত্যাগী ও স্বতন্ত্রদের কাছ থেকে।