শেষের পাতা
মাদারীপুরে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে জখম
মাদারীপুর প্রতিনিধি
১৬ জানুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
মাদারীপুরের কালকিনিতে প্রবাসী স্বামীকে ডিভোর্স দেয়ায় পৌরসভার ঝাউতলা এলাকায় গতকাল সকালে শুকতারা নামে এসএসসি পরীক্ষার্থী এক স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মারাত্মক জখম করেছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। আহত স্কুলছাত্রীকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। শুকতারা কালকিনি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির মানবিক বিভাগের ছাত্রী। শুকতারাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দুপুরে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সকালে বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল শুকতারা। বাসা থেকে উকিল বাড়ির পাশে রাস্তায় বের হলে একা পেয়ে কয়েকজন বখাটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা অজ্ঞান অবস্থায় ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। স্কুলছাত্রীর মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
শুকতারার মা মাহিনুর বেগম জানান, দেড়বছর আগে উভয় পরিবারের সম্মতিতে মোবাইলে বিয়ে হয় শুকতারার সঙ্গে রুমনের। বিয়ের ৭/৮ মাস পরে শুকতারা রুমনকে ডিভোর্স দেয়। আমাদের ধারণা এ কারণেই শুকতারাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। আমরা এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
অভিযুক্ত প্রবাসী রুমনের ভাই শামন আকন বলেন, আমার ভাই সোমবার বিদেশ থেকে ঢাকায় নেমেছে। এখনো আমরা ঢাকায়। আমি বা আমরা এ কাজ কীভাবে করবো। আমাদের ফাঁসানোর জন্য এই কাজ করা হচ্ছে। এ ঘটনার সঙ্গে আমাদের পরিবারের কেউ জড়িত নয়।
কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. রেজাউল করিম বলেন, স্কুলছাত্রীর মাথার আঘাতটা একটু গুরুতর। শরীরের বিভিন্ন অংশেও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমরা আমাদের সাধ্যমত চিকিৎসা দিয়েছি।
কালকিনি থানার ওসি মোফাজ্জেল হোসেন জানান, বিষয়টি বিয়ে সংক্রান্ত জেরে। এই মেয়ে তার স্বামীকে মেনে না নেয়ায় মারধর করেছে। মেয়ের পরিবার যদি মামলা বা আইনগত ব্যবস্থা নিতে চায়, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব।
শুকতারার মা মাহিনুর বেগম জানান, দেড়বছর আগে উভয় পরিবারের সম্মতিতে মোবাইলে বিয়ে হয় শুকতারার সঙ্গে রুমনের। বিয়ের ৭/৮ মাস পরে শুকতারা রুমনকে ডিভোর্স দেয়। আমাদের ধারণা এ কারণেই শুকতারাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। আমরা এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
অভিযুক্ত প্রবাসী রুমনের ভাই শামন আকন বলেন, আমার ভাই সোমবার বিদেশ থেকে ঢাকায় নেমেছে। এখনো আমরা ঢাকায়। আমি বা আমরা এ কাজ কীভাবে করবো। আমাদের ফাঁসানোর জন্য এই কাজ করা হচ্ছে। এ ঘটনার সঙ্গে আমাদের পরিবারের কেউ জড়িত নয়।
কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. রেজাউল করিম বলেন, স্কুলছাত্রীর মাথার আঘাতটা একটু গুরুতর। শরীরের বিভিন্ন অংশেও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমরা আমাদের সাধ্যমত চিকিৎসা দিয়েছি।
কালকিনি থানার ওসি মোফাজ্জেল হোসেন জানান, বিষয়টি বিয়ে সংক্রান্ত জেরে। এই মেয়ে তার স্বামীকে মেনে না নেয়ায় মারধর করেছে। মেয়ের পরিবার যদি মামলা বা আইনগত ব্যবস্থা নিতে চায়, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব।