খেলা
সিলেটে বিকালে দর্শক শূন্য, রাতে ভর্তি
ওয়েছ খছরু, সিলেট থেকে
১৬ জানুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
ওয়েছ খছরু, সিলেট থেকে: ঢাকা ছেড়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) এখন সিলেটে। সিলেট পর্বের ৮টি ম্যাচ খেলতে স্বাগতিক সিলেট সিক্সার্সসহ সবক’টি দলও এখন পুণ্যভূমিতে অবস্থান করছে। গতকাল খুলনা টাইটান্স এবং রাজশাহী কিংসের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হয় সিলেট পর্বের খেলা। কিন্তু শুরুতেই হোঁচট খেতে হয় দর্শক উপস্থিতি দেখে। ঢাকার মতো এখানেও প্রথম ম্যাচে দর্শক উপস্থিতি ছিলো হতাশাজনক। মাঠে উপস্থিত হাজার খানেক দর্শকই ছিল প্রথম ম্যাচের প্রাণ। তবে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্টেডিয়ামে দর্শক উপস্থিতি বাড়তে থাকে। বিশেষ করে সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক সিলেট সিক্সার্সের খেলা থাকায় মাঠ কিছুটা হলেও পরিপূর্ণ হয় দর্শকে। এবং তাদের হৈ-হুল্লড়ে সরগরম হয়ে ওঠে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। দিনের প্রথম ম্যাচে দর্শক উপস্থিতি কম হওয়ার জন্য সময়কে দায়ী করেছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। তাদের দাবি ম্যাঠে দর্শক কম হওয়ার অন্যতম কারণ সময়। দুপুর দেড়টায় ম্যাচ শুরু না করে কিছুটা দেরিতে করলে এই দর্শক খরা হতো না। আসলেও তাই দেখা গেছে দর্শক উপস্থিতির বেলায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাঠে দর্শক উপস্থিতি বেড়েছে। দর্শকরাও একই কথা বলছেন খেলা আয়োজনের সময় নিয়ে। তাদের দাবি ঠিক ভরদুপুরে ম্যাচ আয়োজন না করে কিছুটা দেরিতে হলে সুবিধা হয় সবার জন্য।
ঢাকা পর্বে দর্শক খরার পর সবার প্রত্যাশা ছিলো বিপিএল সিলেট পর্বে উপচে পড়া দর্শক হবে ম্যাচগুলোতে। কিন্তু আপাতত প্রথম ম্যাচ দেখে তেমনটি বোঝা যাচ্ছে না। যদিও দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে দর্শক উপস্থিতি ছিলো ভালো কিন্তু স্টেডিয়াম যে একেবারে পরিপূর্ণ ছিলো তা বলা যাবে না। অথচ আগের দিন যখন ম্যাচের টিকিট বিক্রি করা হয় তখন কিন্তু অধিকাংশ ক্রেতাকেই খালি হাতে ফিরতে হয়েছে টিকিট না পেয়ে। কিন্তু মাঠে উপস্থিতি দেখা সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে বেশিরভাগই টিকিট কালোবাজারে বিক্রি হয়েছে। ম্যাচের দিন অতিরিক্ত দামে বিক্রি করার জন্য কিনে রাখা হয়েছে। কিন্তু তাদেরও হতাশ হতে হবে দর্শকদের এই অনাগ্রহে। এখনো আরো ছয়টি ম্যাচ বাকি রয়েছে সিলেট পর্বের। এখন দেখার বিষয় আগামী ম্যাচগুলোতে কেমন দর্শক সমাগম হয় বিপিএলে।
ঢাকা পর্বে দর্শক খরার পর সবার প্রত্যাশা ছিলো বিপিএল সিলেট পর্বে উপচে পড়া দর্শক হবে ম্যাচগুলোতে। কিন্তু আপাতত প্রথম ম্যাচ দেখে তেমনটি বোঝা যাচ্ছে না। যদিও দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে দর্শক উপস্থিতি ছিলো ভালো কিন্তু স্টেডিয়াম যে একেবারে পরিপূর্ণ ছিলো তা বলা যাবে না। অথচ আগের দিন যখন ম্যাচের টিকিট বিক্রি করা হয় তখন কিন্তু অধিকাংশ ক্রেতাকেই খালি হাতে ফিরতে হয়েছে টিকিট না পেয়ে। কিন্তু মাঠে উপস্থিতি দেখা সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে বেশিরভাগই টিকিট কালোবাজারে বিক্রি হয়েছে। ম্যাচের দিন অতিরিক্ত দামে বিক্রি করার জন্য কিনে রাখা হয়েছে। কিন্তু তাদেরও হতাশ হতে হবে দর্শকদের এই অনাগ্রহে। এখনো আরো ছয়টি ম্যাচ বাকি রয়েছে সিলেট পর্বের। এখন দেখার বিষয় আগামী ম্যাচগুলোতে কেমন দর্শক সমাগম হয় বিপিএলে।