বিশ্বজমিন
হাউস অব কমন্সে ব্রেক্সিট চুক্তি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোট আজ
মানবজমিন ডেস্ক
১৫ জানুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ১:১১ পূর্বাহ্ন
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্রেক্সিট চুক্তির ওপর বৃটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্সে আজ ভোট। এ ভোটের ওপর নির্ভর করছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে বৃটেনের বেরিয়ে আসার গতিপ্রকৃতি। তবে আগেভাগেই আভাস মিলছে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে বাকি ২৭ দেশের ইউরোপিয় ইউনিয়নের সঙ্গে যে চুক্তিতে উপনীত হয়েছেন তা প্রত্যাখ্যান করতে পারেন এমপিরা। এর আগে সোমবার রাতে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডসে এ চুক্তি বড় ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। চুক্তির পক্ষে এতে ভোট পড়েছে ১৫২টি। আর বিপক্ষে পড়েছে ৩২১ ভোট। এ অবস্থায় আজ গ্রিনিচ মান সময় সন্ধ্যা ৭টায় (বাংলাদেশ সময় রাত একটায়) হাউস অব কমন্সে ভোট শুরু হওয়া কথা রয়েছে। তার আগে আজ মধ্যাহ্নে হাউস অব কমন্সে এ চুক্তি নিয়ে সর্বশেষ বিতর্ক শুরু হওয়ার কথা। তার আগেই সকালে মন্ত্রিপরিষদে বক্তব্য রাখবেন তেরেসা মে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়া নিয়ে এরই মধ্যে তেরেসা মে যে চুক্তি করেছেন তা নিয়ে আজকে মিলে মোট পাঁচদিন বিতর্ক হচ্ছে হাউস অব কমন্সে। এরপর ভোটে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন এমপিরা। এতে চুক্তির পক্ষে ভোট দেয়ার জন্য রাজনীতিক বা এমপিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, তা না হলে বৃটিশ জনগণের অবনমন হবে। কিন্তু তা আহ্বান কোনো সাড়া জাগাবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, তার নিজ দল কনজার্ভেটিভ পার্টির অনেক এমপি বিরোধী লেবার দলের সঙ্গে যোগ দেবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এ দলের প্রায় ১০০ এমপি যোগ দিয়েছেন বিরোধী শিবিরে। তাদের সঙ্গে আছেন ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টির ১০ জন এমপি। এ ছাড়া অন্য বিরোধী দলগুলোর এমপিরা আছেন। সব মিলে বড় একটি পরাজয় বরণ করতে পারেন তেরেসা মে। ওদিকে বিরোধী লেবার দলের নেতা জেরেমি করবিন আগেভাগেই সতর্ক করেছেন, ভোটে তেরেসা মে হেরে গেলে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হবে।
এই যখন অবস্থা তখন সোমবার রাতে নিজের করা ব্রেক্সিট চুক্তির বিষয়ে পার্লামেন্টের ব্যাকবেঞ্চার বলে পরিচিত এমপিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন তেরেসা মে। এর মধ্য দিয়ে তিনি তাদের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। এ চুক্তিতে দুটি বিষয় আছে। এক. ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বৃটেনকে বের করে আনা। দুই, বৃটেনের ভষ্যিত সম্পর্কের বিষয়ে রাজনৈতিক ঘোষণা।
যদি পার্লামেন্টে আজ ব্রেক্সিট চুক্তি প্রত্যাখ্যান হয় তাহলে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে তিন দিন সময় পাবেন। এই তিনদিনের মধ্যে তাকে ‘প্লান-বি’ নিয়ে ফিরতে হবে।
ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়া নিয়ে এরই মধ্যে তেরেসা মে যে চুক্তি করেছেন তা নিয়ে আজকে মিলে মোট পাঁচদিন বিতর্ক হচ্ছে হাউস অব কমন্সে। এরপর ভোটে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন এমপিরা। এতে চুক্তির পক্ষে ভোট দেয়ার জন্য রাজনীতিক বা এমপিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, তা না হলে বৃটিশ জনগণের অবনমন হবে। কিন্তু তা আহ্বান কোনো সাড়া জাগাবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, তার নিজ দল কনজার্ভেটিভ পার্টির অনেক এমপি বিরোধী লেবার দলের সঙ্গে যোগ দেবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এ দলের প্রায় ১০০ এমপি যোগ দিয়েছেন বিরোধী শিবিরে। তাদের সঙ্গে আছেন ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টির ১০ জন এমপি। এ ছাড়া অন্য বিরোধী দলগুলোর এমপিরা আছেন। সব মিলে বড় একটি পরাজয় বরণ করতে পারেন তেরেসা মে। ওদিকে বিরোধী লেবার দলের নেতা জেরেমি করবিন আগেভাগেই সতর্ক করেছেন, ভোটে তেরেসা মে হেরে গেলে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হবে।
এই যখন অবস্থা তখন সোমবার রাতে নিজের করা ব্রেক্সিট চুক্তির বিষয়ে পার্লামেন্টের ব্যাকবেঞ্চার বলে পরিচিত এমপিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন তেরেসা মে। এর মধ্য দিয়ে তিনি তাদের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। এ চুক্তিতে দুটি বিষয় আছে। এক. ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে বৃটেনকে বের করে আনা। দুই, বৃটেনের ভষ্যিত সম্পর্কের বিষয়ে রাজনৈতিক ঘোষণা।
যদি পার্লামেন্টে আজ ব্রেক্সিট চুক্তি প্রত্যাখ্যান হয় তাহলে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে তিন দিন সময় পাবেন। এই তিনদিনের মধ্যে তাকে ‘প্লান-বি’ নিয়ে ফিরতে হবে।