প্রথম পাতা
সহসাই উপদেষ্টা নিয়োগ
দীন ইসলাম
১৩ জানুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
কষ্টি পাথরে যাচাই ছাড়া মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের গানম্যান নিয়োগ করা হবে না। মন্ত্রিসভার সদস্যরা পছন্দের কোনো পুলিশ কর্মকর্তাকে গানম্যান নিয়োগ দিতে চাইলে প্রথমে তার জীবনবৃত্তান্ত দাখিল করতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় তদন্ত শেষে পছন্দসই কর্মকর্তার রিপোর্ট ‘পজেটিভ’ হলে গানম্যান নিয়োগ দেয়া যাবে। ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষীদেরও তদন্তের পর নিয়োগ দেয়া হবে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সংশ্লিষ্ট শাখা এনিয়ে কাজ শুরু করেছে। তারা পুলিশের বিশেষ শাখার সহায়তা নিচ্ছে। এদিকে এ সপ্তাহেই মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী মর্যাদায় চার জনকে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়া হতে পারে। এজন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া চলছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের ব্যক্তিগত স্টাফ বেশ যাচাই বাছাই করেই নিয়োগ করা হবে এবার। এবারই প্রথম একান্ত সচিব (পিএস) নিয়োগে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের পছন্দকে প্রাধান্য দেয়া হয়নি। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস ঠিক করে দেয়া হয়েছে। প্রশাসন ক্যাডারের উপ-সচিব ও সিনিয়র সহকারী সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা পিএস নিয়োগ পেয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের পিএস ও এপিএস নিয়োগের তালিকা ৭ই জানুয়ারি মন্ত্রিসভা শপথের পর দিনই প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়। এরই মধ্যে সংবাদ মাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশ পায়। তাই মন্ত্রিসভার সদস্যরা এপিএস নিজেদের পছন্দে নিতে দেন-দরবার শুরু করেন। ফলে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে এপিএস নিয়োগে প্রধানমন্ত্রী সায় দেননি। এজন্য রাজনৈতিক কোটায় এবারও এপিএস নিয়োগ দিতে পারবেন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পুরনো তালিকা থেকে এবারও মন্ত্রী মর্যাদায় উপদেষ্টা নিয়োগ দিতে যাচ্ছে সরকার। এজন্য একটি তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ সপ্তাতেই উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত হতে পারে।
এদিকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য স্পিকারের অনুমোদন পাওয়ার পর আর প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত নন। বৃহস্পতিবার জারি করা এক আদেশে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৭ই জানুয়ারি নিজের ‘বিশেষ দূত’ হিসেবে এরশাদের নিয়োগের অবসান ঘটিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বিরোধীদলীয় নেতা হওয়ার কারণেই এমন আদেশ জারি করতে হয়েছে। নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হওয়ায় অন্য উপদেষ্টাদের নিয়োগ আপনা আপনিই বাতিল হয়ে গেছে। তাই নতুন উপদেষ্টা নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের পিএস ও এপিএস নিয়োগের তালিকা ৭ই জানুয়ারি মন্ত্রিসভা শপথের পর দিনই প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়। এরই মধ্যে সংবাদ মাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশ পায়। তাই মন্ত্রিসভার সদস্যরা এপিএস নিজেদের পছন্দে নিতে দেন-দরবার শুরু করেন। ফলে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে এপিএস নিয়োগে প্রধানমন্ত্রী সায় দেননি। এজন্য রাজনৈতিক কোটায় এবারও এপিএস নিয়োগ দিতে পারবেন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পুরনো তালিকা থেকে এবারও মন্ত্রী মর্যাদায় উপদেষ্টা নিয়োগ দিতে যাচ্ছে সরকার। এজন্য একটি তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ সপ্তাতেই উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত হতে পারে।
এদিকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য স্পিকারের অনুমোদন পাওয়ার পর আর প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত নন। বৃহস্পতিবার জারি করা এক আদেশে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৭ই জানুয়ারি নিজের ‘বিশেষ দূত’ হিসেবে এরশাদের নিয়োগের অবসান ঘটিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বিরোধীদলীয় নেতা হওয়ার কারণেই এমন আদেশ জারি করতে হয়েছে। নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হওয়ায় অন্য উপদেষ্টাদের নিয়োগ আপনা আপনিই বাতিল হয়ে গেছে। তাই নতুন উপদেষ্টা নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।