শেষের পাতা
রূপগঞ্জে ইভটিজিংয়ে বাধা দেয়ায় স্কুলছাত্র খুন
স্টাফ রিপোর্টার, রূপগঞ্জ থেকে
১৩ জানুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:৪৯ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ইভটিজিংয়ে বাধা দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে আসলাম হোসেন (১৪) নামে ৭ম শ্রেণির এক ছাত্রকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে নামধারী এক যুবলীগ কর্মী । গতকাল দুপুর ১২টার দিকে কায়েতপাড়া ইউনিয়নের চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রের ৮নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর পর এলাকা থেকে পালিয়েছে খুনি। নিহত ছাত্রের পরিবারের বরাত দিয়ে রূপগঞ্জ থানার এসআই রিপন আলী খান জানান, চার মাস আগে চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রের ৮নং ওয়ার্ডের জনৈক দিন মজুরের কিশোরী কন্যাকে রাস্তায় প্রকাশ্যে যৌন হেনস্তা করছিলেন একই ওয়ার্ডের নামধারী যুবলীগকর্মী ও
সিদ্দিকের ছেলে মেহেদী হাসান।
সে সময় স্থানীয় গিয়াসউদ্দিনের ছেলে ও নবকিশলয় স্কুলের ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী আসলাম হোসেন (১৪) তাকে বাধা দেয়। এক সময় মেহেদী আসলামকে কুপিয়ে জখম করলে আসলামের পরিবারের লোকজন ও আত্মীয়স্বজনরা মেহেদীকেও পিটুনী দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সেসময় থেকেই আসলামকে খুন করার জন্য খুঁজতে থাকে মেহেদী। আসলামের জীবনের নিরাপত্তা দাবি করে রূপগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করা হয় তার পরিবারের পক্ষ থেকে। এমনকি মেহেদীর ভয়ে আসলাম তার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর পালিয়ে যায়। সেখান থেকে ৪১ দিন তাবলিগ জামাত শেষ করে শুক্রবার রাতে সে চনপাড়ায় আসে।
এ খবর পেয়ে মেহেদী প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে ও বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে আসলাম জনৈক মনির হোসেনের বাড়ির সামনে আসলে ওঁৎ পেতে থাকা মেহেদী ধারালো ছোরা দিয়ে আসলামের পেটে আঘাত করে পালিয়ে যায়। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যুবরণ করে আসলাম।
এদিকে, ঘটনার পরপরই এলাকা থেকে পালিয়ে গেছে ঘাতক মেহেদী। এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুল হক।
সিদ্দিকের ছেলে মেহেদী হাসান।
সে সময় স্থানীয় গিয়াসউদ্দিনের ছেলে ও নবকিশলয় স্কুলের ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী আসলাম হোসেন (১৪) তাকে বাধা দেয়। এক সময় মেহেদী আসলামকে কুপিয়ে জখম করলে আসলামের পরিবারের লোকজন ও আত্মীয়স্বজনরা মেহেদীকেও পিটুনী দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সেসময় থেকেই আসলামকে খুন করার জন্য খুঁজতে থাকে মেহেদী। আসলামের জীবনের নিরাপত্তা দাবি করে রূপগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করা হয় তার পরিবারের পক্ষ থেকে। এমনকি মেহেদীর ভয়ে আসলাম তার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর পালিয়ে যায়। সেখান থেকে ৪১ দিন তাবলিগ জামাত শেষ করে শুক্রবার রাতে সে চনপাড়ায় আসে।
এ খবর পেয়ে মেহেদী প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে ও বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে আসলাম জনৈক মনির হোসেনের বাড়ির সামনে আসলে ওঁৎ পেতে থাকা মেহেদী ধারালো ছোরা দিয়ে আসলামের পেটে আঘাত করে পালিয়ে যায়। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যুবরণ করে আসলাম।
এদিকে, ঘটনার পরপরই এলাকা থেকে পালিয়ে গেছে ঘাতক মেহেদী। এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুল হক।