অনলাইন
সাদুল্লাপুরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
সাদুল্লাপুর (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ২:২০ পূর্বাহ্ন
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় মাইরন বেগম (৪৮) নামের এক গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। আজ সকাল ১১টার দিকে উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের চকনারায়ণ গ্রামের একটি ফাঁকা মাঠ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আতাউর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, চকনারায়ণ গ্রামের খাসা মিয়ার বাড়ির উত্তর পাশে আনছার আলীর জমিতে ওই নারীর লাশ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় জনতা। আজ সকাল ৮টার দিকে লাশটি দেখার পর পুলিশকে খবর দেয়া হয়। পরে সাদুল্লাপুর থানা পুলিশ সকাল ১১টার দিকে ওই নারীর লাশটি উদ্ধার করেন। মাইরন বেগমকে শ^াসরোদ্ধ করার পর হত্যা করে লাশ ফেলে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, নিহত মাইরন বেগমের বাড়ি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিন শাহবাজ গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের মৃত আবদুস ছাত্তার মিয়ার স্ত্রী। স্বামী মারা যাওয়ার পর গাজীপুরের টঙ্গি এলাকার আব্দুল্লাপুরে রাস্তার শ্রমিক হিসেবে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। একই কাজে সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের বৈষ্ণবদাস গ্রামের লাবলু মিয়ার সঙ্গে পরিচয়ে মাইরন বেগমরে দ্বিতীয় বিয়ে হয়। তারা দু’জনে শুক্রবার বৈষ্ণবদাস গ্রামের বাড়িতে আসেন বলে জানান এলাকাবাসী।
সাদুল্লাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আরশেদুল হক বলেন, মাইরন বেগমের মরদেহ উদ্ধার করার পর সুরুতহাল রিপোর্ট করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধারের সময় একটি মোবাইল ফোন পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে বলেন জানান ওসি।
রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আতাউর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, চকনারায়ণ গ্রামের খাসা মিয়ার বাড়ির উত্তর পাশে আনছার আলীর জমিতে ওই নারীর লাশ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় জনতা। আজ সকাল ৮টার দিকে লাশটি দেখার পর পুলিশকে খবর দেয়া হয়। পরে সাদুল্লাপুর থানা পুলিশ সকাল ১১টার দিকে ওই নারীর লাশটি উদ্ধার করেন। মাইরন বেগমকে শ^াসরোদ্ধ করার পর হত্যা করে লাশ ফেলে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, নিহত মাইরন বেগমের বাড়ি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিন শাহবাজ গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের মৃত আবদুস ছাত্তার মিয়ার স্ত্রী। স্বামী মারা যাওয়ার পর গাজীপুরের টঙ্গি এলাকার আব্দুল্লাপুরে রাস্তার শ্রমিক হিসেবে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। একই কাজে সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের বৈষ্ণবদাস গ্রামের লাবলু মিয়ার সঙ্গে পরিচয়ে মাইরন বেগমরে দ্বিতীয় বিয়ে হয়। তারা দু’জনে শুক্রবার বৈষ্ণবদাস গ্রামের বাড়িতে আসেন বলে জানান এলাকাবাসী।
সাদুল্লাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আরশেদুল হক বলেন, মাইরন বেগমের মরদেহ উদ্ধার করার পর সুরুতহাল রিপোর্ট করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধারের সময় একটি মোবাইল ফোন পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে বলেন জানান ওসি।