অনলাইন
গুরুদাসপুরে স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে হত্যা, স্ত্রী আটক
নাটোর প্রতিনিধি
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ২:০২ পূর্বাহ্ন
নাটোরের গুরুদাসপুরে দাম্পত্য কলহের জের ধরে স্ত্রী রুমি খাতুন স্বামী কাবিল হোসেনের পুরুষাঙ্গ কেটে হত্যা করেছে। এ অভিযোগে পুলিশ নিহতের স্ত্রী রুমি খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ ভোরে উপজেলার মশিন্দা মাছপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কাবিল বিশ্বাস পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার ধানকুড়িয়া গ্রামের নরশেদ আলী বিশ্বাসের ছেলে। রুমি খাতুন গুরুদাসপুর উপজেলার মশিন্দা মাঝপাড়া গ্রামের মকছেদ আলীর মেয়ে।
গুরুদাসপুর থানার উপ-পরিদর্শক ময়েজ উদ্দিন ও রুমি খাতুনের পরিবারের সদস্যরা জানান, গত ৪ মাস পূর্বে কাবিল হোসেনের সঙ্গে রুমা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই কাবিল হোসেন যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট খেয়ে স্ত্রীর ওপর যৌন নির্যাতন চালাতে থাকে। এর ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়। এরই এক পর্যায়ে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত দুই সপ্তাহ আগে রুমি খাতুন তার বাবার বাড়িতে চলে আসে।
গতকাল কাবিল হোসেন মাশিন্দা মাঝপাড়া গ্রামে শ্বশুর বাড়িতে আসেন। রাতে পুনরায় যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট খেয়ে যৌন নির্যাতন শুরু করলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ শুরু হয়। এরই একপর্যায়ে ভোরে স্ত্রী রুমা খাতুন ধারালো হাসুয়া দিয়ে স্বামী কাবিল বিশ্বাসের পুরুষাঙ্গ কেটে দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই কাবিল হোসেনের মৃত্যু হয়। সকালে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এদিকে এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রুমি খাতুনকে আটক করা হয়েছে এবং ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি ধারালো হাসুয়া উদ্ধার করা হয়েছে। আটককৃত রুমি বলেন, প্রতিরাতেই অতিরিক্ত যৌন নির্যাতন করতো। এ নির্যাতন সইতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে হত্যা করেছে।
গুরুদাসপুর থানার উপ-পরিদর্শক ময়েজ উদ্দিন ও রুমি খাতুনের পরিবারের সদস্যরা জানান, গত ৪ মাস পূর্বে কাবিল হোসেনের সঙ্গে রুমা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই কাবিল হোসেন যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট খেয়ে স্ত্রীর ওপর যৌন নির্যাতন চালাতে থাকে। এর ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়। এরই এক পর্যায়ে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত দুই সপ্তাহ আগে রুমি খাতুন তার বাবার বাড়িতে চলে আসে।
গতকাল কাবিল হোসেন মাশিন্দা মাঝপাড়া গ্রামে শ্বশুর বাড়িতে আসেন। রাতে পুনরায় যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট খেয়ে যৌন নির্যাতন শুরু করলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ শুরু হয়। এরই একপর্যায়ে ভোরে স্ত্রী রুমা খাতুন ধারালো হাসুয়া দিয়ে স্বামী কাবিল বিশ্বাসের পুরুষাঙ্গ কেটে দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই কাবিল হোসেনের মৃত্যু হয়। সকালে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এদিকে এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রুমি খাতুনকে আটক করা হয়েছে এবং ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি ধারালো হাসুয়া উদ্ধার করা হয়েছে। আটককৃত রুমি বলেন, প্রতিরাতেই অতিরিক্ত যৌন নির্যাতন করতো। এ নির্যাতন সইতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে হত্যা করেছে।