প্রথম পাতা
ঐক্যফ্রন্টের সংলাপের দাবি হাস্যকর
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচিত হয়েও সংসদে আসবে না, তাদের এমন ঘোষণা ও সিদ্ধান্ত অবৈধ। এমন ঘোষণায় জনগণের রায়কে তারা অসম্মান করেছে। ঐক্যফ্রন্টকে সংসদে যোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যে নির্বাচন সারা বিশ্বস্বীকৃতি দিয়েছে, সেই নির্বাচন নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের জাতীয় সংলাপের দাবি হাস্যকর। এ নির্বাচনকে আন্তর্জাতিকভাবে গণতান্ত্রিক দেশগুলো স্বীকৃতি দিয়েছে। সব ডেমোক্রেটিক দেশ ভারত এমনকি পাকিস্তানও বাংলাদেশের এ নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিয়েছে, প্রশংসা করেছে, সমাদৃত হয়েছে। এ অবস্থায় তাদের এ ধরনের দাবি হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই নয়। মন্ত্রী বলেন, তারা কী বলল, তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। বাংলাদেশের জনগণ কী বলল, সেটা হলো বড় কথা।
বাংলাদেশের জনগণ বিপুলভাবে শেখ হাসিনার উন্নয়ন, গণতন্ত্র এবং সততার পক্ষে রায় দিয়েছে। এমন স্বতঃস্ফূর্ত রায় এদেশে ’৭০-এর পর নৌকার পক্ষে এমন গণজোয়ার কেউ আর দেখেনি। এ নির্বাচনকে তারা যদি মনে করে যে সঠিক নয়, সেটা তারা বলতেই পারে। আমরা বলব, এদেশের জনগণ এ নির্বাচনে ভোট দিয়েছে। তারা বিপুলভাবে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করেছে, মহাজোটকে বিজয়ী করেছে। এ নির্বাচন নিয়ে পৃথিবীর কোথাও কোনো প্রশ্ন নেই এবং বাংলাদেশেও নেই। তাদেরকেই বরং জনগণ ভোট না দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে। মন্ত্রী বলেন, যারা আন্দোলনে প্রত্যাখ্যাত, নির্বাচনেও তাদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। এখন তারা নানা দাবি উত্থাপন করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার যত চক্রান্তই করুক- এটার বাংলাদেশের জনগণের কাছে কোনো আবেদন নেই, সাড়া নেই।
শুক্রবার দুপুরে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের কাজ পরিদর্শনে গিয়ে মন্ত্রী সাংবাদিকদের ওইসব কথা বলেন। এসময় সড়ক ও জনপথ ঢাকা বিভাগের তত্তা্ববধায়ক প্রকৌশলী সবুজ উদ্দিন, গাজীপুর সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সড়কগুলোকে অবৈধ দখলমুক্ত করব। সাতদিনের নোটিশ দিয়ে সারা বাংলাদেশে এ কাজটি শুরু হবে। আমি আজকেই এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশকে বলা হয়েছে কোনো অবস্থাতেই অবৈধ পার্কিং এলাউ করা হবে না। অবৈধ দখল, অবৈধ পার্কিং- এ দুটা বিষয়ে যদি আমরা সফল হতে পারি, তাহলে সড়কে পরিবহনে শৃঙ্খলা অনেকটাই ফিরে আসবে। সে কাজটি আমরা হাতে নিয়েছি।
জনগণকে স্বস্তি দিতে সড়কে নিরাপত্তার জন্য এটা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। এ ম্যাসেজটাই আমি জনগণকে দিতে চাই। ২২টি জাতীয় মহাড়কে এ ব্যাপারে আমাদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ নির্দেশনা কার্যকর করতে জোরদার পদক্ষেপ নেয়া হবে। হাইওয়ে পুলিশকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স।
মন্ত্রী আরো বলেন, মানুষের জীবন আগে জীবিকা পরে। আমি যদি বাঁচতেই না পারি, তাহলে জীবিকার সন্ধান কী করে হবে? গরিব মানুষ জীবিকার কথা আগে ভাবে কিন্তু তারা জীবনের কথা ভাবে না। ছোট ছোট যানগুলো যখন অ্যাক্সিডেন্ট হয়, তখন চালক ও আরোহী সবাই মারা যায়। বড় গাড়ির সঙ্গে ছোট গাড়ির একটু টোকা লাগলেই মারাত্মক অ্যাক্সিডেন্ট ঘটে। বর্তমানে অ্যাক্সিডেন্টের হার কমে গেলেও মৃত্যুর হার বেড়ে গেছে।
বাংলাদেশের জনগণ বিপুলভাবে শেখ হাসিনার উন্নয়ন, গণতন্ত্র এবং সততার পক্ষে রায় দিয়েছে। এমন স্বতঃস্ফূর্ত রায় এদেশে ’৭০-এর পর নৌকার পক্ষে এমন গণজোয়ার কেউ আর দেখেনি। এ নির্বাচনকে তারা যদি মনে করে যে সঠিক নয়, সেটা তারা বলতেই পারে। আমরা বলব, এদেশের জনগণ এ নির্বাচনে ভোট দিয়েছে। তারা বিপুলভাবে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করেছে, মহাজোটকে বিজয়ী করেছে। এ নির্বাচন নিয়ে পৃথিবীর কোথাও কোনো প্রশ্ন নেই এবং বাংলাদেশেও নেই। তাদেরকেই বরং জনগণ ভোট না দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে। মন্ত্রী বলেন, যারা আন্দোলনে প্রত্যাখ্যাত, নির্বাচনেও তাদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। এখন তারা নানা দাবি উত্থাপন করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার যত চক্রান্তই করুক- এটার বাংলাদেশের জনগণের কাছে কোনো আবেদন নেই, সাড়া নেই।
শুক্রবার দুপুরে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের কাজ পরিদর্শনে গিয়ে মন্ত্রী সাংবাদিকদের ওইসব কথা বলেন। এসময় সড়ক ও জনপথ ঢাকা বিভাগের তত্তা্ববধায়ক প্রকৌশলী সবুজ উদ্দিন, গাজীপুর সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সড়কগুলোকে অবৈধ দখলমুক্ত করব। সাতদিনের নোটিশ দিয়ে সারা বাংলাদেশে এ কাজটি শুরু হবে। আমি আজকেই এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশকে বলা হয়েছে কোনো অবস্থাতেই অবৈধ পার্কিং এলাউ করা হবে না। অবৈধ দখল, অবৈধ পার্কিং- এ দুটা বিষয়ে যদি আমরা সফল হতে পারি, তাহলে সড়কে পরিবহনে শৃঙ্খলা অনেকটাই ফিরে আসবে। সে কাজটি আমরা হাতে নিয়েছি।
জনগণকে স্বস্তি দিতে সড়কে নিরাপত্তার জন্য এটা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। এ ম্যাসেজটাই আমি জনগণকে দিতে চাই। ২২টি জাতীয় মহাড়কে এ ব্যাপারে আমাদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ নির্দেশনা কার্যকর করতে জোরদার পদক্ষেপ নেয়া হবে। হাইওয়ে পুলিশকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স।
মন্ত্রী আরো বলেন, মানুষের জীবন আগে জীবিকা পরে। আমি যদি বাঁচতেই না পারি, তাহলে জীবিকার সন্ধান কী করে হবে? গরিব মানুষ জীবিকার কথা আগে ভাবে কিন্তু তারা জীবনের কথা ভাবে না। ছোট ছোট যানগুলো যখন অ্যাক্সিডেন্ট হয়, তখন চালক ও আরোহী সবাই মারা যায়। বড় গাড়ির সঙ্গে ছোট গাড়ির একটু টোকা লাগলেই মারাত্মক অ্যাক্সিডেন্ট ঘটে। বর্তমানে অ্যাক্সিডেন্টের হার কমে গেলেও মৃত্যুর হার বেড়ে গেছে।