বিশ্বজমিন
সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া শুরু
মানবজমিন ডেস্ক
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
সিরিয়ায় যুদ্ধরত যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোটের সেনা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। গতকাল জোটের মুখপাত্র কর্নেল সিন রায়ান এ তথ্য জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, এটা সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার শুরুর ইঙ্গিত। গতমাসে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প সিরিয়া থেকে ২ হাজারের মতো মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। তার এই ঘোষণা সিরিয়ায় যুদ্ধরত অন্য পক্ষগুলোকে বিস্মিত করে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এতে হতবাক হয়ে যান। প্রতিরক্ষামন্ত্রী জিম ম্যাটিস এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে ভিন্নমত প্রকাশ করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
গতকাল এক বিবৃতিতে সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল সিন রায়ান বলেন, সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য আমরা নির্দিষ্ট সময়সীমা, অবস্থান ও সেনাদের গতিবিধি জানাবো না। এ বিষয়ে রাশিয়া বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলেও তারা হয়তো সিরিয়ায় থেকে যেতে চায়। সিরিয়ায় যাতায়াতের জন্য মার্কিন বাহিনী যে পথ ব্যবহার করে, সেখানকার অধিবাসীরা বলছেন, তারা মার্কিন সেনাদের বড় ধরনের কোনো তৎপরতা বা যাতায়াত করতে দেখেন নি।
মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণায় সিরিয়ায় নতুন অনিশ্চয়তার তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ আট বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ার উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে সেনা মোতায়েন করে রেখেছে। সিরিয়া যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্থানে যে শূন্যতার তৈরি হবে, সেখানকার বাকি অংশীদাররা তা কিভাবে ব্যবহার করে সেটিই দেখার বিষয়।
গতকাল এক বিবৃতিতে সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল সিন রায়ান বলেন, সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য আমরা নির্দিষ্ট সময়সীমা, অবস্থান ও সেনাদের গতিবিধি জানাবো না। এ বিষয়ে রাশিয়া বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলেও তারা হয়তো সিরিয়ায় থেকে যেতে চায়। সিরিয়ায় যাতায়াতের জন্য মার্কিন বাহিনী যে পথ ব্যবহার করে, সেখানকার অধিবাসীরা বলছেন, তারা মার্কিন সেনাদের বড় ধরনের কোনো তৎপরতা বা যাতায়াত করতে দেখেন নি।
মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণায় সিরিয়ায় নতুন অনিশ্চয়তার তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ আট বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ার উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে সেনা মোতায়েন করে রেখেছে। সিরিয়া যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্থানে যে শূন্যতার তৈরি হবে, সেখানকার বাকি অংশীদাররা তা কিভাবে ব্যবহার করে সেটিই দেখার বিষয়।