খেলা
ধর্ষণ মামলায় রোনালদোর ডিএনএ নমুনা চেয়ে পুলিশের ওয়ারেন্ট
স্পোর্টস ডেস্ক
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষের কাছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ডিএনএ’র নমুনা চেয়ে পাঠিয়েছে লাস ভেগাস পুলিশ। পর্তুগিজ ফুটবল তারকার বিরুদ্ধে ধর্ষণ তদন্ত কর্মকর্তারা মামলার বাদী ক্যাথারিন মায়োরগার পোশাকে ডিএনএ খুঁজে পেয়েছেন। মায়োরগার পোশাকে প্রাপ্ত ডিএনএ-র সঙ্গে রোনালদোর ডিএনএ মিলিয়ে দেখতে চায় লাস ভেগাস পুলিশ। এজন্য তারা ইতালির আদালত বরাবর এ সংক্রান্ত ওয়ারেন্ট পাঠিয়েছে। বর্তমানে ইতালিতে অবস্থান করছেন রোনালদো। চলতি মৌসুমের শুরুতে রিয়াল মাদ্রিদ থেকে ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসে পাড়ি দেন এ পর্তুগিজ সুপারস্টার। তদন্ত কর্মকর্তা লরা মেল্টজার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেন, অন্য সব যৌন হয়রানির মামলায় যেসব পদক্ষেপ নেয়া হয়, সেভাবেই এই মামলার তদন্ত করছে লাস ভেগাস মেট্রোপলিটন পুলিশ। আমরা মায়োরগার পোশাক থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেছি। আমরা প্রাপ্ত নমুনার সঙ্গে মিলিয়ে দেখার জন্য অফিসিয়ালি ইতালিয়ান কর্তৃপক্ষের কাছে রোনালদোর ডিএনএ’র নমুনা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছি।
গত বছর অক্টোবরে মিটু হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে রোনালদোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন মার্কিন মডেল ক্যাথারিন মায়োরগা। পরে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডার স্পিজেল এই ঘটনা প্রকাশ করে। ২০০৯ সালে লাস ভেগাসের একটি হোটেলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ক্যাথারিনকে ধর্ষণ করেছিলেন, এমন অভিযোগ এই মার্কিন অভিনেত্রীর। এতে বলা হয়, ধর্ষণের অভিযোগ এড়াতে আদালতের বাইরে রোনালদোর সঙ্গে ক্যাথারিনের ৩,৭৫,০০০ ডলারের একটি চুক্তি হয়। ক্যাথারিন এ ব্যাপারে কাউকে কিছু জানাতে পারবে না এমনটাই উল্লিখিত ছিল চুক্তিপত্রে। গত বছর সেপ্টেম্বরে নেভাদার একটি আদালতে রোনালদোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন ক্যাথারিন। আর ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর অভিযোগ অস্বীকার করেন রোনালদো। তিনি বলেন, এটা ধর্ষণ ছিল না, উভয়ের ইচ্ছাতেই ঘটেছিল সেটি। পুলিশের ডিএনএ নমুনা চাওয়ার প্রসঙ্গে রোনালদোর আইনজীবী পিটার ক্রিস্টিয়ানসেন বলেন, রোনালদো আগের মতোই বলেছেন, ২০০৯ সালে যা ঘটে সেটা পারসপরিক সমঝোতার ভিত্তিতেই হয়েছিল। তাই ডিএনএ থাকার ব্যাপারটা মোটেও অস্বাভাবিক নয়।
‘রোনালদো একজন মানসিক রোগী এবং মিথ্যাবাদী’
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে মানসিক রোগী এবং মিথ্যাবাদী হিসেবে অভিহিত করেছেন রোনালদোর সাবেক প্রেমিকা জেসমিন লেনার্ড। সমপ্রতি সামাজিকমাধ্যম টুইটারে এমন মন্তব্যে রোনালদোর আসল রূপ তুলে ধরবেন বলে হুমকি দেন এই বৃটিশ অভিনেত্রী। জনপ্রিয় বৃটিশ টিভি সিরিজ সেলেব্রিটি বিগ ব্রাদার শো-এর সুপারমডেল জেসমিনের সঙ্গে রোনালদো সম্পর্কে জড়ান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলার সময়। দশ বছর আগেই তাদের সমপর্ক চুকে গেলেও গুঞ্জন রয়েছে গত ১৮ মাস ধরে রোনালদোর সঙ্গে জেসমিনের যোগাযোগ চলছে।
বর্তমানে ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসের হয়ে খেলা পর্তুগিজ তারকার বিরুদ্ধে ক’দিন আগেই ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন এক মার্কিন অভিনেত্রী। অভিযোগ রয়েছে, ৯ বছর আগে রোনালদো মার্কিন অভিনেত্রী ক্যাথেরিন মায়ার্গাকে লাস ভেগাসের একটি হোটেল রুমে ধর্ষণ করেন রোনালদো। কোর্ট থেকে ফাঁস হওয়া তথ্য বলে এই অভিযোগ থেকে রেহাই পাওয়া এবং ক্যাথেরিনের মুখ বন্ধ রাখার জন্য রোনালদো ওই মার্কিন তরুণীকে ২,৮৭,০০০ হাজার পাউন্ড দেন। এ নিয়ে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের ছবিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এবার জেসমিন লেনার্ড টুইটে বলেছেন, রোনালদো একজন মানসিক রোগী এবং মিথ্যাবাদী। রোনালদো সত্যিকারের কেমন সেটা কারো জানা নেই। সে একজন খামখেয়ালি ব্যক্তি। আমি ক্যাথেরিনকে তার মামলার ব্যাপারে সাহায্য করতে চাই। আমার কাছে রোনালদোর অনেক বার্তা এবং ভয়েস রেকর্ড আছে যা ক্যাথেরিনকে এই মামলায় সাহায্য করবে। আর সেই সঙ্গে রোনালদোর মুখোশ খুলে যাবে।
গত বছর অক্টোবরে মিটু হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে রোনালদোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন মার্কিন মডেল ক্যাথারিন মায়োরগা। পরে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডার স্পিজেল এই ঘটনা প্রকাশ করে। ২০০৯ সালে লাস ভেগাসের একটি হোটেলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ক্যাথারিনকে ধর্ষণ করেছিলেন, এমন অভিযোগ এই মার্কিন অভিনেত্রীর। এতে বলা হয়, ধর্ষণের অভিযোগ এড়াতে আদালতের বাইরে রোনালদোর সঙ্গে ক্যাথারিনের ৩,৭৫,০০০ ডলারের একটি চুক্তি হয়। ক্যাথারিন এ ব্যাপারে কাউকে কিছু জানাতে পারবে না এমনটাই উল্লিখিত ছিল চুক্তিপত্রে। গত বছর সেপ্টেম্বরে নেভাদার একটি আদালতে রোনালদোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন ক্যাথারিন। আর ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর অভিযোগ অস্বীকার করেন রোনালদো। তিনি বলেন, এটা ধর্ষণ ছিল না, উভয়ের ইচ্ছাতেই ঘটেছিল সেটি। পুলিশের ডিএনএ নমুনা চাওয়ার প্রসঙ্গে রোনালদোর আইনজীবী পিটার ক্রিস্টিয়ানসেন বলেন, রোনালদো আগের মতোই বলেছেন, ২০০৯ সালে যা ঘটে সেটা পারসপরিক সমঝোতার ভিত্তিতেই হয়েছিল। তাই ডিএনএ থাকার ব্যাপারটা মোটেও অস্বাভাবিক নয়।
‘রোনালদো একজন মানসিক রোগী এবং মিথ্যাবাদী’
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে মানসিক রোগী এবং মিথ্যাবাদী হিসেবে অভিহিত করেছেন রোনালদোর সাবেক প্রেমিকা জেসমিন লেনার্ড। সমপ্রতি সামাজিকমাধ্যম টুইটারে এমন মন্তব্যে রোনালদোর আসল রূপ তুলে ধরবেন বলে হুমকি দেন এই বৃটিশ অভিনেত্রী। জনপ্রিয় বৃটিশ টিভি সিরিজ সেলেব্রিটি বিগ ব্রাদার শো-এর সুপারমডেল জেসমিনের সঙ্গে রোনালদো সম্পর্কে জড়ান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলার সময়। দশ বছর আগেই তাদের সমপর্ক চুকে গেলেও গুঞ্জন রয়েছে গত ১৮ মাস ধরে রোনালদোর সঙ্গে জেসমিনের যোগাযোগ চলছে।
বর্তমানে ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসের হয়ে খেলা পর্তুগিজ তারকার বিরুদ্ধে ক’দিন আগেই ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন এক মার্কিন অভিনেত্রী। অভিযোগ রয়েছে, ৯ বছর আগে রোনালদো মার্কিন অভিনেত্রী ক্যাথেরিন মায়ার্গাকে লাস ভেগাসের একটি হোটেল রুমে ধর্ষণ করেন রোনালদো। কোর্ট থেকে ফাঁস হওয়া তথ্য বলে এই অভিযোগ থেকে রেহাই পাওয়া এবং ক্যাথেরিনের মুখ বন্ধ রাখার জন্য রোনালদো ওই মার্কিন তরুণীকে ২,৮৭,০০০ হাজার পাউন্ড দেন। এ নিয়ে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের ছবিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এবার জেসমিন লেনার্ড টুইটে বলেছেন, রোনালদো একজন মানসিক রোগী এবং মিথ্যাবাদী। রোনালদো সত্যিকারের কেমন সেটা কারো জানা নেই। সে একজন খামখেয়ালি ব্যক্তি। আমি ক্যাথেরিনকে তার মামলার ব্যাপারে সাহায্য করতে চাই। আমার কাছে রোনালদোর অনেক বার্তা এবং ভয়েস রেকর্ড আছে যা ক্যাথেরিনকে এই মামলায় সাহায্য করবে। আর সেই সঙ্গে রোনালদোর মুখোশ খুলে যাবে।