দেশ বিদেশ
ফতুল্লায় দরজা খুলতে দেরি হওয়ায় স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় দরজা খুলতে দেরি হওয়ায় স্ত্রী নুরজাহান বেগমকে (৪৫) ছুরিকাঘাত করেছে মাদকাসক্ত স্বামী মোহর আলী। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় ফতুল্লার দক্ষিণ সস্তাপুর এলাকার টিটু মিয়ার বাড়িতে। এসময় আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্বামীই তার স্ত্রীকে শহরের খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পরে হাসপাতালের চিকিৎসক নুরজাহানকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠান।
নুরজাহানের মা আনোয়ারা বেগম জানান, দরজা খুলতে দেরি হওয়ায় মোহর আলী ক্ষিপ্ত হয়ে ধারালো ছুরি দিয়ে নুরজাহানের বুকের পাঁজরে আঘাত করে। এরপর দ্বিতীয়বার আঘাত করলে নুরজাহান আত্মরক্ষার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। তার বুকের পাঁজরের অনেকটা ভেতর পর্যন্ত ছুরি বসে যায়।
ঘটনাস্থলে যাওয়া ফতুল্লা মডেল থানার এসআই দেবব্রত জানান, ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। হাসপাতালে খোঁজ নেয়া হচ্ছে। খানপুর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার নাজনীন আক্তার জানান, রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে প্রেরণ করেছি। রোগীর স্বামী তাকে নিয়ে গেছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নুরজাহানের স্বামী মোহর আলী মাদকাসক্ত এবং চিহ্নিত চোর। প্রায় সময় তার স্ত্রীর সঙ্গে বাসায় ঝগড়া করে এবং ঘরের ভেতরেই মাদক সেবন করে। এ বিষয়ে বাড়ির অন্যান্য ভাড়াটিয়ারা প্রায় সময় বাড়িওয়ালার কাছে অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পায়নি।
নুরজাহানের মা আনোয়ারা বেগম জানান, দরজা খুলতে দেরি হওয়ায় মোহর আলী ক্ষিপ্ত হয়ে ধারালো ছুরি দিয়ে নুরজাহানের বুকের পাঁজরে আঘাত করে। এরপর দ্বিতীয়বার আঘাত করলে নুরজাহান আত্মরক্ষার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। তার বুকের পাঁজরের অনেকটা ভেতর পর্যন্ত ছুরি বসে যায়।
ঘটনাস্থলে যাওয়া ফতুল্লা মডেল থানার এসআই দেবব্রত জানান, ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। হাসপাতালে খোঁজ নেয়া হচ্ছে। খানপুর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার নাজনীন আক্তার জানান, রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে প্রেরণ করেছি। রোগীর স্বামী তাকে নিয়ে গেছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নুরজাহানের স্বামী মোহর আলী মাদকাসক্ত এবং চিহ্নিত চোর। প্রায় সময় তার স্ত্রীর সঙ্গে বাসায় ঝগড়া করে এবং ঘরের ভেতরেই মাদক সেবন করে। এ বিষয়ে বাড়ির অন্যান্য ভাড়াটিয়ারা প্রায় সময় বাড়িওয়ালার কাছে অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পায়নি।