বাংলারজমিন
এনায়েতপুরী (র.) উরস কাল আখেরি মোনাজাত
চৌহালী (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
উপমহাদেশের প্রখ্যাত ধর্মীয় নেতা, ইসলাম প্রচারক হজরত শাহ্ সুফি খাজা বাবা ইউনুছ আলী এনায়েতপুরী (র.)-এর ২০১৯ সালের ১০৪তম তিন দিনব্যাপী বাৎসরিক উরস ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছে। গতকাল সকালে মাজার জিয়ারত ও ধর্মীয় নানা আনুষ্ঠানিকতায় দরবারের সাজ্জাদনশীন পীর হজরত খাজা কামাল উদ্দিন (নুহু মিয়া)’র হাত ধরে সুউচ্চ টাওয়ারে আল্লাহ আকবর আরবি লেখা হরপের লাল নিশান উড়িয়ে উরসের শুরু হয়।
এবার শীতের তীব্রতা কম হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সারা দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা, ইউনিয়ন এবং ভারতের আসাম থেকে লাখ-লাখ ভক্ত হাজির হচ্ছেন মাজার শরীফে। দিন-রাত ধর্মীয় আলোচনা, হামদ্, নাত, গজল ও জিকির-আজকারে এবং দোয়া দরুদে মুখরিত হয়ে উঠেছে দরবার শরীফ তথা আশপাশের কয়েক গ্রাম। যতই সময় পার হচ্ছে আগামীকাল সকাল ৯টার আখেরি মোনাজাতে অংশ গ্রহণের জন্য জনস্রোত মাজার মুখে ততই বাড়ছে। বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড় সয়দাবাদ থেকে এনায়েতপুর মাজার শরীফ পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার যানবাহন নির্বিঘ্ন রাখতে কাজ করেছে জেলা পুলিশ প্রশাসন। মাজার শরীফ তথা এই এলাকাগুলোতে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও দরবারের মোজাদ্দেদিয়া আনসার। আগত ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের থাকা ও খাওয়ার জন্য দরবার শরীফ গ্রহণ করেছে সব রকম ব্যবস্থা। এ ব্যাপারে মাজার শরীফ কর্তৃপক্ষের আলহাজ হামিদুল হক, মুরাদ খান, কমান্ডার আনিসুর রহমান, মাহফুজুর রহমান (বাবলু) জানান, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার রেকর্ড সংখ্যক প্রায় ১৫ লক্ষাধিক ভক্তের আগমন ঘটবে। আগামীকাল সকাল ৯টার আগে আখেরি মোনাজাত পর্যন্ত জাকেররা মাজারে উপস্থিত হবেন। গদিনশিন পীর হজরত খাজা কামাল উদ্দিনের (নুহু মিয়া) মোনাজাত পরিচালনা করবেন। দেশের সুখ, সমৃদ্ধি ও বিশ্ব মানবতার মঙ্গল কামনায় ধর্মীয় এই মহাসমাবেশের সমাপ্তি ঘটবে।
এবার শীতের তীব্রতা কম হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সারা দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা, ইউনিয়ন এবং ভারতের আসাম থেকে লাখ-লাখ ভক্ত হাজির হচ্ছেন মাজার শরীফে। দিন-রাত ধর্মীয় আলোচনা, হামদ্, নাত, গজল ও জিকির-আজকারে এবং দোয়া দরুদে মুখরিত হয়ে উঠেছে দরবার শরীফ তথা আশপাশের কয়েক গ্রাম। যতই সময় পার হচ্ছে আগামীকাল সকাল ৯টার আখেরি মোনাজাতে অংশ গ্রহণের জন্য জনস্রোত মাজার মুখে ততই বাড়ছে। বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড় সয়দাবাদ থেকে এনায়েতপুর মাজার শরীফ পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার যানবাহন নির্বিঘ্ন রাখতে কাজ করেছে জেলা পুলিশ প্রশাসন। মাজার শরীফ তথা এই এলাকাগুলোতে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও দরবারের মোজাদ্দেদিয়া আনসার। আগত ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের থাকা ও খাওয়ার জন্য দরবার শরীফ গ্রহণ করেছে সব রকম ব্যবস্থা। এ ব্যাপারে মাজার শরীফ কর্তৃপক্ষের আলহাজ হামিদুল হক, মুরাদ খান, কমান্ডার আনিসুর রহমান, মাহফুজুর রহমান (বাবলু) জানান, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার রেকর্ড সংখ্যক প্রায় ১৫ লক্ষাধিক ভক্তের আগমন ঘটবে। আগামীকাল সকাল ৯টার আগে আখেরি মোনাজাত পর্যন্ত জাকেররা মাজারে উপস্থিত হবেন। গদিনশিন পীর হজরত খাজা কামাল উদ্দিনের (নুহু মিয়া) মোনাজাত পরিচালনা করবেন। দেশের সুখ, সমৃদ্ধি ও বিশ্ব মানবতার মঙ্গল কামনায় ধর্মীয় এই মহাসমাবেশের সমাপ্তি ঘটবে।