এক্সক্লুসিভ
সুবর্ণচরে গণধর্ষণ: দাউদকান্দি থেকে হেঞ্জু মাঝি গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
১২ জানুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
সুবর্ণচরে গৃহবধূকে গণধর্ষণ মামলার আসামি হেঞ্জু মাঝিকে কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। এ নিয়ে এ ঘটনায় ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ভোরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত হেঞ্জু মাঝি চরজুবলী ইউনিয়নের মধ্যম বাগ্যা গ্রামের মৃত চান মিয়ার ছেলে। জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি আবুল খায়ের মানবজমিনকে জানান, চাঞ্চল্যকর এই মামলায় পুলিশের তদন্ত, ভুক্তভোগী ও গ্রেপ্তারকৃতদের জবানবন্দিতে হেঞ্জু মাঝির নাম উঠে আসে।
ঘটনার পর সে পালিয়ে যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে যাত্রীবাহী বাসে চালকের সহকারী হিসেবে কাজ নেয়। তার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে শুক্রবার ভোরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি জানান, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে হেঞ্জুকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করা হবে। সুবর্ণচরে ভোটের রাতে গণধর্ষণের ঘটনায় আরো দুই আসামি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে আদালতে। গতকাল শুক্রবার ধর্ষক মুরাদকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে ডিবি পুলিশ।
ওদিকে ৩নং আসামি স্বপন (৩৫) ও ৫নং আসামি মোশারফ হোসেন বেচু (২৫) আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে দুই ঘণ্টা ধরে জেলা জজ কোর্টের ২নং আমলি আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারক হাকিম নবনিতা গুহ এ জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এর আগে গত সোমবার আবুল হোসেন আবুল্যা ও সালাউদ্দিন একই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। বুধবার সকালে অভিযুক্ত প্রধান আসামি সোহেল (৩৫) ও এজাহার বহির্ভূত আসামি জসিম উদ্দিন (৩২) আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। এ নিয়ে ছয়জন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। মামলার তদন্তকারী ওসি-ডিবি (তদন্ত) জাকির হোসেন মানবজমিনকে জানান, গত ১০ই জানুয়ারি বিকালে মামলার এজাহারভুক্ত আসামি স্বপন ও মোশারফ হোসেন বেচুকে আদালতে পাঠালে তারা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নিজেদের দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। পরে তাদেরকে রিমান্ড থেকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা বলেন, বাকি আসামিদের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
ঘটনার পর সে পালিয়ে যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে যাত্রীবাহী বাসে চালকের সহকারী হিসেবে কাজ নেয়। তার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে শুক্রবার ভোরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি জানান, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে হেঞ্জুকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করা হবে। সুবর্ণচরে ভোটের রাতে গণধর্ষণের ঘটনায় আরো দুই আসামি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে আদালতে। গতকাল শুক্রবার ধর্ষক মুরাদকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে ডিবি পুলিশ।
ওদিকে ৩নং আসামি স্বপন (৩৫) ও ৫নং আসামি মোশারফ হোসেন বেচু (২৫) আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে দুই ঘণ্টা ধরে জেলা জজ কোর্টের ২নং আমলি আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারক হাকিম নবনিতা গুহ এ জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এর আগে গত সোমবার আবুল হোসেন আবুল্যা ও সালাউদ্দিন একই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। বুধবার সকালে অভিযুক্ত প্রধান আসামি সোহেল (৩৫) ও এজাহার বহির্ভূত আসামি জসিম উদ্দিন (৩২) আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। এ নিয়ে ছয়জন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। মামলার তদন্তকারী ওসি-ডিবি (তদন্ত) জাকির হোসেন মানবজমিনকে জানান, গত ১০ই জানুয়ারি বিকালে মামলার এজাহারভুক্ত আসামি স্বপন ও মোশারফ হোসেন বেচুকে আদালতে পাঠালে তারা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নিজেদের দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। পরে তাদেরকে রিমান্ড থেকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা বলেন, বাকি আসামিদের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।