বাংলারজমিন
পটুয়াখালী টিবি ক্লিনিকে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
১১ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ১০:২৭ পূর্বাহ্ন
দীর্ঘদিন ধরে জুনিয়র কনসালটেন্ট, এমটি ল্যাব, লেডি হোম ভিজিটর ও এক্স-রে মেশিন না থাকায় পটুয়াখালী বক্ষব্যাধি ও টিবি ক্লিনিকে চিকিৎসা সেবা প্রদান কার্যক্রম পরিচালনায় দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
পটুয়াখালী জেলায় বিশ লক্ষাধিক জনগোষ্ঠীর জন্য পটুয়াখালী জেলা শহরে স্বাস্থ্য বিভাগের অধীন পটুয়াখালী বক্ষ ব্যাধি ও টিবি ক্লিনিক। এ ক্লিনিকে প্রতিদিন অর্ধশতাধিক রোগী সদরসহ সুদূর চরাঞ্চল থেকে অনেক কষ্ট করে চিকিৎসা সেবা নিতে আসে। কিন্তু এ ক্লিনিকে তিন বছর অধিক সময় জুনিয়র কনসালটেন্ট পদটি শূন্য রয়েছে। মেডিকেল অফিসার দীর্ঘদিন ধরে জুনিয়র কনসালটেন্টের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি টিবি রোগীর চিকিৎসা সেবা প্রদান করে আসছে কোনো মতে। ক্লিনিকে থাকা একটি এক্স-রে মেশিন প্রায় দশ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। ফলে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা অনেক টাকা খরচ করে এক্স-রে করতে হয়। এ ছাড়া এমটি ল্যাব না থাকায় রোগীরা সরকারি রেটের চেয়ে বহুগুণ বেশি টাকা দিয়ে বেসরকারি ল্যাবে গিয়ে ব্লাড পরীক্ষা করতে বাধ্য হয়। এ ক্লিনিকের রোগীদের পরিচর্যার জন্য লেডি হোম ভিজিটরের দুটি পদ থাকলেও একটি পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য থাকায় অবজারভেশন ট্রিটমেন্ট হচ্ছে না বললেই চলে।
উক্ত ক্লিনিকের ভারপ্রাপ্ত জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা. মো. রেজাউর রহমান জানান, আমি মেডিকেল অফিসার হয়ে জুনিয়র কনসালটেন্ট পদে ভারপ্রাপ্ত হিসাবে দায়িত্ব পালন করছি। প্রতিদিন ৩০/৩৫ জন করে রোগী দেখি। সরকারি সময় ১টা হলেও আমি যেদিন থাকি সেদিন ৩টা পর্যন্ত রোগী দেখতে হয়। এখানে অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট এর মাধ্যমে কফ পরীক্ষা করা হলে এমটি ল্যাব না থাকায় রোগীদেরকে বাহিরে ব্লাড পরীক্ষা করতে হয়। এক্স-রে মেশিন দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। ঢাকা থেকে লোক এসে দেখে যায়, কিন্তু অজ্ঞাত কারণে এক্স-রে মেশিনটি চালু করতে পারছে না। সৃষ্ট দুটি পদের একটি পদ শূন্য থাকায় লেডি হোম ভিজিটর কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া প্যাথলজিস্ট ও ফার্মাসিস্ট না থাকায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার কার্যক্রম দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
পটুয়াখালী বক্ষব্যাধি ও টিবি ক্লিনিকে জুনিয়র কনসালটেন্ট, এক্সরে মেশিন, এমটি ল্যাবসহ অন্যান্য সমস্যা সমূহ সমাধানে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন ভুক্তভোগীসহ পটুয়াখালীবাসী।
পটুয়াখালী জেলায় বিশ লক্ষাধিক জনগোষ্ঠীর জন্য পটুয়াখালী জেলা শহরে স্বাস্থ্য বিভাগের অধীন পটুয়াখালী বক্ষ ব্যাধি ও টিবি ক্লিনিক। এ ক্লিনিকে প্রতিদিন অর্ধশতাধিক রোগী সদরসহ সুদূর চরাঞ্চল থেকে অনেক কষ্ট করে চিকিৎসা সেবা নিতে আসে। কিন্তু এ ক্লিনিকে তিন বছর অধিক সময় জুনিয়র কনসালটেন্ট পদটি শূন্য রয়েছে। মেডিকেল অফিসার দীর্ঘদিন ধরে জুনিয়র কনসালটেন্টের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি টিবি রোগীর চিকিৎসা সেবা প্রদান করে আসছে কোনো মতে। ক্লিনিকে থাকা একটি এক্স-রে মেশিন প্রায় দশ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। ফলে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা অনেক টাকা খরচ করে এক্স-রে করতে হয়। এ ছাড়া এমটি ল্যাব না থাকায় রোগীরা সরকারি রেটের চেয়ে বহুগুণ বেশি টাকা দিয়ে বেসরকারি ল্যাবে গিয়ে ব্লাড পরীক্ষা করতে বাধ্য হয়। এ ক্লিনিকের রোগীদের পরিচর্যার জন্য লেডি হোম ভিজিটরের দুটি পদ থাকলেও একটি পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য থাকায় অবজারভেশন ট্রিটমেন্ট হচ্ছে না বললেই চলে।
উক্ত ক্লিনিকের ভারপ্রাপ্ত জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা. মো. রেজাউর রহমান জানান, আমি মেডিকেল অফিসার হয়ে জুনিয়র কনসালটেন্ট পদে ভারপ্রাপ্ত হিসাবে দায়িত্ব পালন করছি। প্রতিদিন ৩০/৩৫ জন করে রোগী দেখি। সরকারি সময় ১টা হলেও আমি যেদিন থাকি সেদিন ৩টা পর্যন্ত রোগী দেখতে হয়। এখানে অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট এর মাধ্যমে কফ পরীক্ষা করা হলে এমটি ল্যাব না থাকায় রোগীদেরকে বাহিরে ব্লাড পরীক্ষা করতে হয়। এক্স-রে মেশিন দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। ঢাকা থেকে লোক এসে দেখে যায়, কিন্তু অজ্ঞাত কারণে এক্স-রে মেশিনটি চালু করতে পারছে না। সৃষ্ট দুটি পদের একটি পদ শূন্য থাকায় লেডি হোম ভিজিটর কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া প্যাথলজিস্ট ও ফার্মাসিস্ট না থাকায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার কার্যক্রম দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
পটুয়াখালী বক্ষব্যাধি ও টিবি ক্লিনিকে জুনিয়র কনসালটেন্ট, এক্সরে মেশিন, এমটি ল্যাবসহ অন্যান্য সমস্যা সমূহ সমাধানে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন ভুক্তভোগীসহ পটুয়াখালীবাসী।