দেশ বিদেশ
বিএনপি প্রার্থী অপুর ৫ দিনের রিমান্ড
স্টাফ রিপোর্টার
১১ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ১০:১০ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর মতিঝিল থেকে ৮ কোটি টাকা উদ্ধারের মামলায় বিএনপি প্রার্থী নুরুদ্দীন আহমেদ অপুর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম মো. সারাফুজ্জামান আনসারী রিমান্ডের এ আদেশ দেন। মিয়া নুরুদ্দীন আহমেদ অপু একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন।
এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক আশরাফুল ইসলাম আসামির ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আজাদ রহমান রিমান্ড আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন। এ সময় তিনি বলেন, উদ্ধারকৃত টাকা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ম্যানিপুলেট করার কাজে ব্যবহার করা হতো। মিয়া নুরুদ্দীন অপুর পক্ষে মো. তরিকুল ইসলামসহ কয়েকজন আইনজীবী রিমান্ড বাতিলপূর্বক জামিনের আবেদন করেন। শুনানিতে তারা বলেন, অপু বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তার সুনাম ক্ষুণ্ন, নির্বাচনে যেন অংশগ্রহণ করতে না পারে সেজন্য তাকে মামলায় জড়ানো হয়েছে। তারা আরো বলেন, নির্বাচনের আগে তার এলাকায় তিনি সন্ত্রাসী হামলায় জখম হন। তার মাথায় ১৭টি সেলাই লেগেছে। তাকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় আনা হয়। তিনি অসুস্থ। এ অবস্থায় রিমান্ড দিলে তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। প্রয়োজনে তাকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ৪ঠা জানুয়ারি রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে মিয়া নুরুদ্দীন আহমেদ অপুকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১। তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গ্রেপ্তারের পর তিনি সেখানেই র্যাবের পাহারায় চিকিৎসা নেন। গতকাল তাকে আদালতে হাজির করা হয়। গত ২৬শে ডিসেম্বর মামলার অপর আসামি মতিঝিলের ইউনাইটেড করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ এম আলী হায়দার ওরফে নাফিজ, অফিস ব্যবস্থাপক আলমগীর হোসেন এবং গুলশানের আমেনা এন্টারপ্রাইজের জিএম জয়নাল আবেদীনের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আসামিদের মধ্যে জয়নাল আবেদীন এক সময় হাওয়া ভবনের কর্মচারী ছিলেন।
এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক আশরাফুল ইসলাম আসামির ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আজাদ রহমান রিমান্ড আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন। এ সময় তিনি বলেন, উদ্ধারকৃত টাকা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ম্যানিপুলেট করার কাজে ব্যবহার করা হতো। মিয়া নুরুদ্দীন অপুর পক্ষে মো. তরিকুল ইসলামসহ কয়েকজন আইনজীবী রিমান্ড বাতিলপূর্বক জামিনের আবেদন করেন। শুনানিতে তারা বলেন, অপু বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তার সুনাম ক্ষুণ্ন, নির্বাচনে যেন অংশগ্রহণ করতে না পারে সেজন্য তাকে মামলায় জড়ানো হয়েছে। তারা আরো বলেন, নির্বাচনের আগে তার এলাকায় তিনি সন্ত্রাসী হামলায় জখম হন। তার মাথায় ১৭টি সেলাই লেগেছে। তাকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় আনা হয়। তিনি অসুস্থ। এ অবস্থায় রিমান্ড দিলে তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। প্রয়োজনে তাকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ৪ঠা জানুয়ারি রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে মিয়া নুরুদ্দীন আহমেদ অপুকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১। তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গ্রেপ্তারের পর তিনি সেখানেই র্যাবের পাহারায় চিকিৎসা নেন। গতকাল তাকে আদালতে হাজির করা হয়। গত ২৬শে ডিসেম্বর মামলার অপর আসামি মতিঝিলের ইউনাইটেড করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ এম আলী হায়দার ওরফে নাফিজ, অফিস ব্যবস্থাপক আলমগীর হোসেন এবং গুলশানের আমেনা এন্টারপ্রাইজের জিএম জয়নাল আবেদীনের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আসামিদের মধ্যে জয়নাল আবেদীন এক সময় হাওয়া ভবনের কর্মচারী ছিলেন।