বাংলারজমিন
কুমিল্লায় অস্ত্র-গুলিসহ ১০ ডাকাত গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
১১ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লায় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গুলিসহ ১০ জন আন্তঃজেলা ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার গভীর রাতে জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার রতনপুর বাজার এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। বৃহস্পতিবার সকালে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
পুলিশ সুপার জানান, বুধবার দিবাগত গভীর রাতে সংঘবদ্ধ একটি ডাকাত দল রতনপুর এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডিবির ওসি নাসির উদ্দিন মৃধার নেতৃত্বে ডিবি’র এলআইসি টিমের এসআই ইকতিয়ার উদ্দিন, এসআই পরিমল চন্দ্র, এসআই আনোয়ার হোসেন ও এসআই নজরুল ইসলামসহ ডিবি পুলিশের একটি টিম ওই এলাকায় অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দল পুলিশের উপর হামলা চালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ৫ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এ সময় পুলিশ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে, নাটোর জেলার গুরুদাসপুর থানার বালখা গ্রামের মাহবুব হোসেন (৩৫), শরীয়তপুর জেলার গোশাইরহাট থানার চরমাইশকান্দি গ্রামের বাবুল মাল (৪৫), গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানার বাটিবৈবাল গ্রামের রেজাউল হোসেন (৩৫), গাজীপুরের টঙ্গী থানার দত্তপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমান (৪৫), কুমিল্লার সদর দক্ষিণ থানার পারবাইল গ্রামের মীর হোসেন (২৬), জামালপুরের ইসলামপুর থানার কাছিহারা গ্রামের মুনছুর আলী (২৭), দেওয়ানগঞ্জ থানার দীঘলকান্দি গ্রামের সুমন শেখ (৩৬), সদর থানার চন্দ্রা গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে চাঁন মিয়া (২২), কুড়িগ্রামের রৌমারী থানার সুলতান মিয়া (৪৫) ও ঢাকার কামরাঙ্গীরচর থানার কামরাঙ্গীরচর এলাকার আবদুর রশিদ মোল্লা (৪২)। পুলিশ ডাকাতদের নিকট থেকে ১টি পাইপগান, ৩ রাউন্ড কার্তুজ, ২টি বড় রাম-দা, ১টি চাপাতি, ১টি কাটার, ২টি লোহার পাইপ উদ্ধার করে। পুলিশ সুপার আরো জানান, গত বছরের ৪ঠা ডিসেম্বর জেলার নাঙ্গলকোটের ঢালুয়া ইউনিয়নের চৌকরী পূর্বপাড়া গ্রামের কাজী অহিদুর রহমানের বাড়িতে ওই ডাকাতরা গৃহকর্তাসহ ৭ জনকে কুপিয়ে আহত করে এবং ১৮ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নেয়। এছাড়া সংঘবদ্ধ এ ডাকাত দলটি কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ডাকাতি করে আসছিল বলেও পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) তানভীর সালেহীন ইমন, সদর দক্ষিণ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গোলাম আম্বিয়া মাহমুদ, সদর দক্ষিণ মডেল থানার ওসি মামুন অর রশিদসহ জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা।
পুলিশ সুপার জানান, বুধবার দিবাগত গভীর রাতে সংঘবদ্ধ একটি ডাকাত দল রতনপুর এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডিবির ওসি নাসির উদ্দিন মৃধার নেতৃত্বে ডিবি’র এলআইসি টিমের এসআই ইকতিয়ার উদ্দিন, এসআই পরিমল চন্দ্র, এসআই আনোয়ার হোসেন ও এসআই নজরুল ইসলামসহ ডিবি পুলিশের একটি টিম ওই এলাকায় অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দল পুলিশের উপর হামলা চালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ৫ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। এ সময় পুলিশ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে, নাটোর জেলার গুরুদাসপুর থানার বালখা গ্রামের মাহবুব হোসেন (৩৫), শরীয়তপুর জেলার গোশাইরহাট থানার চরমাইশকান্দি গ্রামের বাবুল মাল (৪৫), গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানার বাটিবৈবাল গ্রামের রেজাউল হোসেন (৩৫), গাজীপুরের টঙ্গী থানার দত্তপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমান (৪৫), কুমিল্লার সদর দক্ষিণ থানার পারবাইল গ্রামের মীর হোসেন (২৬), জামালপুরের ইসলামপুর থানার কাছিহারা গ্রামের মুনছুর আলী (২৭), দেওয়ানগঞ্জ থানার দীঘলকান্দি গ্রামের সুমন শেখ (৩৬), সদর থানার চন্দ্রা গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে চাঁন মিয়া (২২), কুড়িগ্রামের রৌমারী থানার সুলতান মিয়া (৪৫) ও ঢাকার কামরাঙ্গীরচর থানার কামরাঙ্গীরচর এলাকার আবদুর রশিদ মোল্লা (৪২)। পুলিশ ডাকাতদের নিকট থেকে ১টি পাইপগান, ৩ রাউন্ড কার্তুজ, ২টি বড় রাম-দা, ১টি চাপাতি, ১টি কাটার, ২টি লোহার পাইপ উদ্ধার করে। পুলিশ সুপার আরো জানান, গত বছরের ৪ঠা ডিসেম্বর জেলার নাঙ্গলকোটের ঢালুয়া ইউনিয়নের চৌকরী পূর্বপাড়া গ্রামের কাজী অহিদুর রহমানের বাড়িতে ওই ডাকাতরা গৃহকর্তাসহ ৭ জনকে কুপিয়ে আহত করে এবং ১৮ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নেয়। এছাড়া সংঘবদ্ধ এ ডাকাত দলটি কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ডাকাতি করে আসছিল বলেও পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) তানভীর সালেহীন ইমন, সদর দক্ষিণ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গোলাম আম্বিয়া মাহমুদ, সদর দক্ষিণ মডেল থানার ওসি মামুন অর রশিদসহ জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা।