অনলাইন
‘ইন্টারনেটের গতি কমানোর সিদ্ধান্ত নির্বাচনকে বিতর্কিত করবে’
অনলাইন ডেস্ক
১৯ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৪:৪১ পূর্বাহ্ন
ইন্টারনেটের গতি কমানোর সিদ্ধান্ত নির্বাচনকে বিতর্কিত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনে ৫জি চালু, ইন্টারনেট ও ভয়েস কলের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন। আবার বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি তাদের ইশতেহারে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি, ইন্টারনেটের মূল্য কমানো ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনে বাধাপ্রাপ্ত এনটিটিএন ও আইজিডাব্লিউদের সিন্ডিকেট ভাঙার অঙ্গীকার করেছেন।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলেন, কিন্তু নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তে জানতে পারলাম নির্বাচনের দিন বিকাল ৫টা পর্যন্ত ইন্টারনেটের গতি কমানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করছি। কারণ যেখানে আজ ঘরে বসেই সব তথ্য ও খবরাখবর পাওয়া যায়। এবার একাদশ জাতীয় নির্বাচনে সারাবিশ্বের চোখ থাকবে বাংলাদেশের ওপর।
তারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সরাসরি আসছে না। তারা প্রযুক্তির মাধ্যমেই সব বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন। যদি ইন্টারনেটের গতি কমানো হয়, তা হলে সারাবিশ্ব বাংলাদেশের নির্বাচন সম্পর্কে খবরাখবর ও তথ্য তাৎক্ষণিক সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হবে। তাই নির্বাচন কমিশনের উচিত-ইন্টারনেটের গতি না কমিয়ে ফেইক ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসআপ, ই-মেইল, স্কাইপ ও ফেইক অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করে দেয়া হোক। যদি তা না করা হয় তা হলে তথ্য সংগ্রহে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে কেউ কেউ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক তুলতেই পারে। বিতর্ক এড়াতে নির্বাচন কমিশনের উচিত- প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধন ও সাইবার ইন্টেলিজেন্সকে ২৪ ঘণ্টা সতর্কাবস্থায় রাখা, বলেন তিনি।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনে ৫জি চালু, ইন্টারনেট ও ভয়েস কলের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন। আবার বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি তাদের ইশতেহারে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি, ইন্টারনেটের মূল্য কমানো ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনে বাধাপ্রাপ্ত এনটিটিএন ও আইজিডাব্লিউদের সিন্ডিকেট ভাঙার অঙ্গীকার করেছেন।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলেন, কিন্তু নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তে জানতে পারলাম নির্বাচনের দিন বিকাল ৫টা পর্যন্ত ইন্টারনেটের গতি কমানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করছি। কারণ যেখানে আজ ঘরে বসেই সব তথ্য ও খবরাখবর পাওয়া যায়। এবার একাদশ জাতীয় নির্বাচনে সারাবিশ্বের চোখ থাকবে বাংলাদেশের ওপর।
তারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সরাসরি আসছে না। তারা প্রযুক্তির মাধ্যমেই সব বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন। যদি ইন্টারনেটের গতি কমানো হয়, তা হলে সারাবিশ্ব বাংলাদেশের নির্বাচন সম্পর্কে খবরাখবর ও তথ্য তাৎক্ষণিক সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হবে। তাই নির্বাচন কমিশনের উচিত-ইন্টারনেটের গতি না কমিয়ে ফেইক ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসআপ, ই-মেইল, স্কাইপ ও ফেইক অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করে দেয়া হোক। যদি তা না করা হয় তা হলে তথ্য সংগ্রহে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে কেউ কেউ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক তুলতেই পারে। বিতর্ক এড়াতে নির্বাচন কমিশনের উচিত- প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধন ও সাইবার ইন্টেলিজেন্সকে ২৪ ঘণ্টা সতর্কাবস্থায় রাখা, বলেন তিনি।