দেশ বিদেশ
চট্টগ্রাম-২
মহাজোটের প্রার্থী জটে সুবিধাজনক অবস্থানে ঐক্যফ্রন্ট
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৯ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম-২ ফটিকছড়ি আসনে প্রার্থীজট মহাজোটে। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন এ জোটে লড়ছেন তিন প্রার্থী। আর ধানের শীষ প্রতীকে লড়ছেন একজনই। এ সুবাধে এই আসনে ধানের শীষের জয় দেখছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্ট। বিএনপি নেতাকর্মীরা বলছেন, ফটিকছড়ি আসনটি এমনিতেই বিএনপির ভোট ব্যাংক। তার ওপর মহাজোটের তিন প্রার্থীর ভোট তিনভাগে ভাগ হবে। এর মধ্যে মহাজোটের প্রার্থী তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান ও বর্তমান সংসদ সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারিও রয়েছেন। এছাড়া রয়েছেন বিদ্রোহী হিসাবে পরিচিত সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। তিনি লড়ছেন আপেল প্রতীক নিয়ে। এ ছাড়া মহাজোটের শরিক দল বাংলাদেশ ইসলামি ফ্রন্টের প্রার্থী নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীর ভাতিজা সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভাণ্ডারী লড়ছেন মোমবাতি প্রতীক নিয়ে।
ভোটের মাঠে নতুন হলেও সুন্নী জগতে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে ব্যাপক। তিনিও নৌকার প্রার্থীর বিজয়ে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন বলে ভোটারদের অভিমত। ইতিমধ্যে মোমবাতি প্রতীকে ভোট চেয়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণাও চালাচ্ছেন তিনি। বিদ্রোহী প্রার্থীকে সরে যেতে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে কঠোর নির্দেশ দিলেও এটিএম পেয়ারুল ইসলাম তার অবস্থানে অনড়। বিজয় দিবসের র্যালিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে বিশাল শোডাউন করেছেন তিনি। এটিএম পেয়ারুল ইসলামের দাবি, প্রতীক নয় প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন তিনি। নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ভেতর বিভক্তি সৃষ্টিসহ নানা অভিযোগ করেন তিনি। এমনকি নৌকার প্রার্থী নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী বছর দেড়েক আগে উপজেলা আওয়ামী লীগকে লাগবে না বলে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিলেন। এ অবস্থায় ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী কর্নেল আজিম উল্লাহ বাহারকে বিজয়ী করতে মাঠে নেমেছেন বিএনপি ও শরিক দলের নেতাকর্মীরা। ফটিকছড়ি উপজেলা বিএনপির আহবায়ক সরোয়ার আলমগীর মানবজমিনকে বলেন, ফটিকছড়ি উপজেলা আসনটি এমনিতেই বিএনপির ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত। চট্টগ্রাম-২ ফটিকছড়ি আসনে এবার ৩ লাখ ৬৯ হাজার ১২১ জন ভোটার আগামী ৩০শে ডিসেম্বর রায় দিবেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭৯৭ জন। মহিলা ভোটার রয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭৯৭ জন।
ভোটের মাঠে নতুন হলেও সুন্নী জগতে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে ব্যাপক। তিনিও নৌকার প্রার্থীর বিজয়ে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন বলে ভোটারদের অভিমত। ইতিমধ্যে মোমবাতি প্রতীকে ভোট চেয়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণাও চালাচ্ছেন তিনি। বিদ্রোহী প্রার্থীকে সরে যেতে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে কঠোর নির্দেশ দিলেও এটিএম পেয়ারুল ইসলাম তার অবস্থানে অনড়। বিজয় দিবসের র্যালিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে বিশাল শোডাউন করেছেন তিনি। এটিএম পেয়ারুল ইসলামের দাবি, প্রতীক নয় প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন তিনি। নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ভেতর বিভক্তি সৃষ্টিসহ নানা অভিযোগ করেন তিনি। এমনকি নৌকার প্রার্থী নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী বছর দেড়েক আগে উপজেলা আওয়ামী লীগকে লাগবে না বলে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিলেন। এ অবস্থায় ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী কর্নেল আজিম উল্লাহ বাহারকে বিজয়ী করতে মাঠে নেমেছেন বিএনপি ও শরিক দলের নেতাকর্মীরা। ফটিকছড়ি উপজেলা বিএনপির আহবায়ক সরোয়ার আলমগীর মানবজমিনকে বলেন, ফটিকছড়ি উপজেলা আসনটি এমনিতেই বিএনপির ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত। চট্টগ্রাম-২ ফটিকছড়ি আসনে এবার ৩ লাখ ৬৯ হাজার ১২১ জন ভোটার আগামী ৩০শে ডিসেম্বর রায় দিবেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭৯৭ জন। মহিলা ভোটার রয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭৯৭ জন।