এক্সক্লুসিভ
নির্বাচন হবে না কি অন্যকিছু বোঝা যাচ্ছে না
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, সত্যিকার অর্থে নির্বাচন বলতে যা বোঝায় সেটি দেশে হবে বলে ধারণা করাটা খুবই কঠিন। বাস্তবে নির্বাচন হবে না কি অন্যকিছু হবে বোঝা যাচ্ছে না। তিনি বলেছেন, বিরোধীদের ওপর হামলার প্রবণতা অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক। এ থেকে বোঝা যায় নির্বাচন কমিশন ক্ষমতাসীনদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।
মানবজমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, সবসময় যেটা বলে আসছি যে, এতে করে মোটামুটিভাবে একটি পক্ষ বিশেষ করে যারা ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত তারা অনেক বেশি শক্তি প্রয়োগ করে। যেটা নির্বাচনে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে বৈষম্য তৈরি করে। এক্ষেত্রে একদিক থেকে যেমন সংশ্লিষ্ট দলের নেতৃবৃন্দকে সরে থাকা উচিত এবং তেমনি নির্বাচন কমিশনের আরো সক্রিয় হওয়া দরকার।
তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং সকলের অংশগ্রহণমূলক হবে এই ধারণা করাটা অন্তত এখন পর্যন্ত যা দেখছি তার ওপর ভিত্তি করে কোনো অবস্থায় মনে করা যায় না। এর কোনো ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে না। বরং উল্টো একপাক্ষিকভাবে নির্বাচন এবং বিশেষ করে শুধুমাত্র এখন বিরোধী নেতাকর্মীরা নয় দেশের যারা ভোটার তাদের মধ্যেও এক ধরনের শঙ্কা কাজ করছে। তারা ভোটের দিনে ভোটের সেই রূপটা পাবে কিনা?
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সত্যিকার অর্থে নির্বাচন যদি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় সেটা গণতন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দেশবাসী এখনো সেটাই আশা করে আছে, শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা তো দূরে থাকুক গণতান্ত্রিক বিবেচনায় তা পেছনে হটছে বলে মনে করছি। শুধু তাই নয়, এবারের নির্বাচন যদি অংশগ্রহণমূলক না হয় এবং সবার সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র না থাকে তাহলে সেটা অশনি সংকেত।
মানবজমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, সবসময় যেটা বলে আসছি যে, এতে করে মোটামুটিভাবে একটি পক্ষ বিশেষ করে যারা ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত তারা অনেক বেশি শক্তি প্রয়োগ করে। যেটা নির্বাচনে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে বৈষম্য তৈরি করে। এক্ষেত্রে একদিক থেকে যেমন সংশ্লিষ্ট দলের নেতৃবৃন্দকে সরে থাকা উচিত এবং তেমনি নির্বাচন কমিশনের আরো সক্রিয় হওয়া দরকার।
তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং সকলের অংশগ্রহণমূলক হবে এই ধারণা করাটা অন্তত এখন পর্যন্ত যা দেখছি তার ওপর ভিত্তি করে কোনো অবস্থায় মনে করা যায় না। এর কোনো ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে না। বরং উল্টো একপাক্ষিকভাবে নির্বাচন এবং বিশেষ করে শুধুমাত্র এখন বিরোধী নেতাকর্মীরা নয় দেশের যারা ভোটার তাদের মধ্যেও এক ধরনের শঙ্কা কাজ করছে। তারা ভোটের দিনে ভোটের সেই রূপটা পাবে কিনা?
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সত্যিকার অর্থে নির্বাচন যদি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় সেটা গণতন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দেশবাসী এখনো সেটাই আশা করে আছে, শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা তো দূরে থাকুক গণতান্ত্রিক বিবেচনায় তা পেছনে হটছে বলে মনে করছি। শুধু তাই নয়, এবারের নির্বাচন যদি অংশগ্রহণমূলক না হয় এবং সবার সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র না থাকে তাহলে সেটা অশনি সংকেত।