অনলাইন
একটি কালোগাড়ি কনক চাঁপাকে ফলো করছে
স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া থেকে
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৮:২২ পূর্বাহ্ন
একটি কালোগাড়ি সব সময় ফলো করছে। আমাকে গুম করা হবে। এমনকি মেরেও ফেলতে পারে। সিরাজগঞ্জ-১ আসনের প্রার্থী কনকচাঁপা নিজ নির্বাচনী এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করতে না পেরে বগুড়ার এক হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এ চিত্র তুলে ধরেন। গুম আর মৃত্যুর আশঙ্কা প্রকাশ করে বিএনপি মনোনীত প্রাথী তারকা সংগীত শিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা বলেন, তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় প্রাণের ভয়ে ঢুকতে না পেরে বগুড়ায় এসে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন।
সোমবার দুপুরে বগুড়ার এক হোটেলে সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, আমি নির্বাচনের কাজ পরিচালনার জন্য আমার এক আত্মীয়ার বাসায় অবস্থান করছি। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সেই বাড়ির মালিককে হুমকি দেয়া হচ্ছে যদি তাকে রাখা হয় তাহলে ওই বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হবে।
নির্বাচন কমিশন ১০ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচনী প্রচারণার অনুমতি দিয়েছেন সব প্রার্থীদের। আমি আমার মার্কার পক্ষে নেতাকর্মীদের নিয়ে এখন পর্যন্ত নামতে পারিনি। আমার পাশাপাশি নেতা কর্মীদেরকেও জীবন নাশের হুমকি দিচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমি নির্বাচনী বিধি মেনেই নিজ এলাকায় যাওয়ার চেষ্টা করেছি অনেকবার কিন্তু বাধা পেয়ে যেতে পারছিনা। এলাকার আত্মীয় স্বজন ও কর্মীদের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে যাতে কেউ আমাকে এলাকায় থাকতে দিতে এবং গণসংযোগে যেতে রাজি না হয়। তারপরও ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় নেতাকর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী এলাকা কাজীপুর যাওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জের দিকে রওয়ানা দিলে আমার গাড়িটিকে কালো রঙের একটি জিপ ফলো করতে থাকে। সিরাজগঞ্জে ঢোকার মুখে আমার গাড়ি থামালে অনুসরণকারী জিপটিও আমার গাড়ির কাছে এসে থেমে যায়। পরে তিনি তার ড্রাইভারকে দ্রুত গাড়িটি ঘুরিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যান।
তার সাথে থাকা কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রবিউল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ নাসিমের কর্মীরা বিএনপির কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছে ধানের শীষের পক্ষে মাঠে না নামার জন্য। তাদের বলা হচ্ছে দল যেটাই করো নৌকায় ভোট দিতে হবে।
কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সেলিম রেজা বলেন, আমরা নির্বাচনের প্রচারের জন্য তৃনমূল কর্মীদের নিয়ে একটা মিটিং করি। সেই মিটিংয়ে যারা উপস্থিত ছিল তাদেরকে নাসিম সাহেবের বাহিনী সরাসরি তাদের বাড়ি গিয়ে হুমকি দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার বরাবরে অভিযোগ দিয়েও কোন কাজ হচ্ছে না।
সোমবার দুপুরে বগুড়ার এক হোটেলে সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, আমি নির্বাচনের কাজ পরিচালনার জন্য আমার এক আত্মীয়ার বাসায় অবস্থান করছি। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সেই বাড়ির মালিককে হুমকি দেয়া হচ্ছে যদি তাকে রাখা হয় তাহলে ওই বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হবে।
নির্বাচন কমিশন ১০ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচনী প্রচারণার অনুমতি দিয়েছেন সব প্রার্থীদের। আমি আমার মার্কার পক্ষে নেতাকর্মীদের নিয়ে এখন পর্যন্ত নামতে পারিনি। আমার পাশাপাশি নেতা কর্মীদেরকেও জীবন নাশের হুমকি দিচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমি নির্বাচনী বিধি মেনেই নিজ এলাকায় যাওয়ার চেষ্টা করেছি অনেকবার কিন্তু বাধা পেয়ে যেতে পারছিনা। এলাকার আত্মীয় স্বজন ও কর্মীদের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে যাতে কেউ আমাকে এলাকায় থাকতে দিতে এবং গণসংযোগে যেতে রাজি না হয়। তারপরও ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় নেতাকর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী এলাকা কাজীপুর যাওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জের দিকে রওয়ানা দিলে আমার গাড়িটিকে কালো রঙের একটি জিপ ফলো করতে থাকে। সিরাজগঞ্জে ঢোকার মুখে আমার গাড়ি থামালে অনুসরণকারী জিপটিও আমার গাড়ির কাছে এসে থেমে যায়। পরে তিনি তার ড্রাইভারকে দ্রুত গাড়িটি ঘুরিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যান।
তার সাথে থাকা কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রবিউল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ নাসিমের কর্মীরা বিএনপির কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছে ধানের শীষের পক্ষে মাঠে না নামার জন্য। তাদের বলা হচ্ছে দল যেটাই করো নৌকায় ভোট দিতে হবে।
কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সেলিম রেজা বলেন, আমরা নির্বাচনের প্রচারের জন্য তৃনমূল কর্মীদের নিয়ে একটা মিটিং করি। সেই মিটিংয়ে যারা উপস্থিত ছিল তাদেরকে নাসিম সাহেবের বাহিনী সরাসরি তাদের বাড়ি গিয়ে হুমকি দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার বরাবরে অভিযোগ দিয়েও কোন কাজ হচ্ছে না।