বিশ্বজমিন
যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের ‘হস্তক্ষেপে’র নিন্দা সৌদি আরবে
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন
সৌদি আরব নেতৃত্বাধীন ইয়েমেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহযোগিতা বন্ধ ও সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যায় সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে অভিযুক্ত করে মার্কিন সিনেটে যে প্রস্তাব আনা হয়েছে, তার নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব। তারা বলেছে, অসত্য অভিযোগের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে সৌদি আরবের বিরুদ্ধে ওই বিল আনা হয়। তবে এ বিলটিকে বৃহত্তর অর্থে প্রতীকী হিসেবে দেখা হচ্ছে এবং এটা আইনে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কিন্তু এর মধ্য দিয়ে সৌদি আরবের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতারা কতটা ক্ষুব্ধ তারই এক সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পকে।
যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের এমন উদ্যোগের বিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে সৌদি আরব। সরকারি বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই বিবৃতি প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের সর্বশেষ অবস্থানের নিন্দা জানায় সৌদি আরব। এতে বলা হয়, তারা অসত্য অভিযোগের ভিত্তিতে এ অবস্থান নিয়েছে। অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যেকোন হস্তক্ষেপ প্রত্যাখ্যান করে সৌদি আরব। তবে সৌদি আরব এমন কড়া বিবৃতি দিলেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে আর কোনো সরকারি বিবৃতি বা বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
১৯৭৩ সালের ওয়ার পাওয়ার অ্যাক্টের অধীনে একটি সামরিক যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে আনতে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেস প্রথমবারের মতো ভোট দিয়েছে বৃহস্পতিবার। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অনেক রিপাবলিকান তার বিরুদ্ধে গিয়ে এ প্রস্তাবে ভোট দেন। তারা ডেমোক্রেটদের সঙ্গে হাত মিলেয়ে ভোট দিয়েছেন। এতে প্রস্তাবটি ৫৬-৪১ ভোটে পাস হয়েছে। তবে প্রস্তাবটি যে আইনে পরিণত করতেই হবে এমন নয়। তবু এতে যারা নিরেটভাবে ইসলামপন্থি উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে তারা বাদে ইয়েমেনের বিরুদ্ধে যেকোন রকম মার্কিন সামরিক সমর্থন না দিতে ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এরপর সিনেট সর্বসম্মত একটি প্রস্তাব পাস করেছে। তাতে সৌদি আরবের সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যার জন্য ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে দায়ী করা হয়েছে। এতে ওই হত্যাকান্ডের জন্য যারা দায়ী তাদেরকে বিচার করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে সৌদি আরবের প্রতি।
যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের এমন উদ্যোগের বিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে সৌদি আরব। সরকারি বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই বিবৃতি প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের সর্বশেষ অবস্থানের নিন্দা জানায় সৌদি আরব। এতে বলা হয়, তারা অসত্য অভিযোগের ভিত্তিতে এ অবস্থান নিয়েছে। অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যেকোন হস্তক্ষেপ প্রত্যাখ্যান করে সৌদি আরব। তবে সৌদি আরব এমন কড়া বিবৃতি দিলেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে আর কোনো সরকারি বিবৃতি বা বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
১৯৭৩ সালের ওয়ার পাওয়ার অ্যাক্টের অধীনে একটি সামরিক যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে আনতে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেস প্রথমবারের মতো ভোট দিয়েছে বৃহস্পতিবার। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অনেক রিপাবলিকান তার বিরুদ্ধে গিয়ে এ প্রস্তাবে ভোট দেন। তারা ডেমোক্রেটদের সঙ্গে হাত মিলেয়ে ভোট দিয়েছেন। এতে প্রস্তাবটি ৫৬-৪১ ভোটে পাস হয়েছে। তবে প্রস্তাবটি যে আইনে পরিণত করতেই হবে এমন নয়। তবু এতে যারা নিরেটভাবে ইসলামপন্থি উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে তারা বাদে ইয়েমেনের বিরুদ্ধে যেকোন রকম মার্কিন সামরিক সমর্থন না দিতে ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এরপর সিনেট সর্বসম্মত একটি প্রস্তাব পাস করেছে। তাতে সৌদি আরবের সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যার জন্য ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে দায়ী করা হয়েছে। এতে ওই হত্যাকান্ডের জন্য যারা দায়ী তাদেরকে বিচার করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে সৌদি আরবের প্রতি।