প্রথম পাতা
হামলার বিচার চেয়ে লতিফ সিদ্দিকীর অবস্থান
স্টাফ রিপোর্টার, টাঙ্গাইল থেকে
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলে স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী লতিফ সিদ্দিকীর গাড়ি বহরে হামলা হয়েছে। গতকাল টাঙ্গাইল-২ (কালিহাতী) আসনের গোহালিয়া ইউনিয়নের সড়াতৈল এলাকায় লতিফ সিদ্দিকীর নির্বাচনী প্রচারণার সময় তার গাড়িবহরে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। লতিফ সিদ্দিকী ওই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারীকে হামলার জন্য দায়ী করেছেন। এ হামলার বিচার চেয়ে বেলা ২টার দিকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসের সামনে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী। গতকাল রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অবস্থান ধর্মঘট পালন করছিলেন তিনি।
লতিফ সিদ্দিকী হামলাকারীদের আটক এবং কালিহাতীর ওসির প্রত্যাহারের দাবিতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করেছেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়, কালিহাতীর বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাছান ইমাম সোহেল হাজারীর সমর্থক গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী তালুকদারের নেতৃত্বে এ হামলা হয়েছে।
অবস্থান কর্মসূচি চলাকালীন লতিফ সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি রোববার সকালে কালিহাতীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান বিজয় দিবসের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে নির্বাচনী প্রচারণায় গোহালিয়াবাড়ী বল্লভবাড়ীর উদ্দেশে রওনা হই। প্রথমত সরাতৈল বল্লভবাড়ির মাঝামাঝি এলাকায় আমাদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। পরে আমরা নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী বল্লভবাড়ীতে মহির উদ্দিন তালুকদারের বাড়িতে যাই। সেখানে গোহালিয়াবাড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মহির উদ্দিন তালুকদারের সাথে কথা বলার সময় বর্তমান সংসদ সদস্য হাছান ইমাম খানের ইন্ধনে তার বাহিনী আমাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা লাঠিসোটা দিয়ে ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে অন্তত চারটি গাড়ি ভাংচুর করে। এতে আহত হন অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী।’ পরে বিকেলে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ও রিটানিং কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম এবং পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়ের সঙ্গে দেখা করেন লতিফ সিদ্দিকী।
সেখানে তিনি কালিহাতীর ওসি মীর মোশারফ হোসেনের প্রত্যাহার ও হামলাকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলবে বলে তাদের জানান। এদিকে হামলার খবর কালিহাতীতে ছড়িয়ে পড়লে লতিফ সিদ্দিকীর কর্মী-সমর্থকরা প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী মহোদয়ের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত
করে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বর্তমান এমপি ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাছান ইমাম খান সোহেল হাজারী সাংবাদিকদের জানান, হামলাকারীদের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
লতিফ সিদ্দিকী হামলাকারীদের আটক এবং কালিহাতীর ওসির প্রত্যাহারের দাবিতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করেছেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়, কালিহাতীর বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাছান ইমাম সোহেল হাজারীর সমর্থক গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী তালুকদারের নেতৃত্বে এ হামলা হয়েছে।
অবস্থান কর্মসূচি চলাকালীন লতিফ সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি রোববার সকালে কালিহাতীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান বিজয় দিবসের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে নির্বাচনী প্রচারণায় গোহালিয়াবাড়ী বল্লভবাড়ীর উদ্দেশে রওনা হই। প্রথমত সরাতৈল বল্লভবাড়ির মাঝামাঝি এলাকায় আমাদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। পরে আমরা নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী বল্লভবাড়ীতে মহির উদ্দিন তালুকদারের বাড়িতে যাই। সেখানে গোহালিয়াবাড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মহির উদ্দিন তালুকদারের সাথে কথা বলার সময় বর্তমান সংসদ সদস্য হাছান ইমাম খানের ইন্ধনে তার বাহিনী আমাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা লাঠিসোটা দিয়ে ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে অন্তত চারটি গাড়ি ভাংচুর করে। এতে আহত হন অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী।’ পরে বিকেলে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ও রিটানিং কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম এবং পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়ের সঙ্গে দেখা করেন লতিফ সিদ্দিকী।
সেখানে তিনি কালিহাতীর ওসি মীর মোশারফ হোসেনের প্রত্যাহার ও হামলাকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলবে বলে তাদের জানান। এদিকে হামলার খবর কালিহাতীতে ছড়িয়ে পড়লে লতিফ সিদ্দিকীর কর্মী-সমর্থকরা প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী মহোদয়ের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত
করে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বর্তমান এমপি ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাছান ইমাম খান সোহেল হাজারী সাংবাদিকদের জানান, হামলাকারীদের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।