দেশ বিদেশ
শ্বশুরের হাতে ধর্ষিত গৃহবধূর আত্মহত্যা
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
নববধূ শোভা (২০)। শোভা তার আসল নাম নয়। সবে বিয়ে হয়েছে তার। কিন্তু তার ওপর কুদৃষ্টি পড়েছে তারই পিতার সম্মানে থাকা শ্বশুরের। ওই শ্বশুরই তাকে ধর্ষণ করেছে। এ জন্য ধর্ষিতা তার শাশুড়ি ও স্বামীর কাছে বিচার চেয়েছেন। কিন্তু তারা কোনো অ্যাকশন না নেয়ায় আত্মহত্যা করেছেন শোভা। এ ঘটনা ঘটেছে ভারতের ভুপালে বাজারিয়া এলাকায়। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ধর্ষিতা তার শাশুড়িকে ধর্ষণ ঘটনা জানানোর পর তিনি শোভাকে হুমকি দেন। বলেন, এ কথা মুখে আনলে তাকে করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এরপর শোভা তার স্বামীর কাছে যান। তার কাছে সবকিছু খুলে বলেন। জবাবে তার স্বামী তাকে বলে, যদি এই বাড়িতে বসবাস করতে চাও তাহলে এটা মেনে নিয়েই থাকতে হবে। শাশুড়ি ও স্বামীর কাছ থেকে এমন জবাব পেয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েন শোভা। ফিরে যান নরসিংহপুরে তার বাবার বাড়িতে। সেখানে গিয়ে আত্মহত্যা করেন।
তার পিতামাতার বক্তব্য অনুযায়ী নরসিংহপুর পুলিশ একটি মামলা রেকর্ড করেছে। তাতে শোভার শ্বশুরকে ধর্ষক হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে, স্বামী ও শাশুড়িকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে। নরসিংহপুরে থেমি পুলিশ স্টেশনে এ মামলা করা হয়েছে। বাজারিয়া পুলিশের মতে, আত্মহত্যাকারী যুবতীর বয়স ২০ বছর। তিনি নরসিংহপুরের বাসিন্দা। বাজারিয়া এলাকার একজনের সঙ্গে জুনে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পরপরই তার সঙ্গে অশোভন আচরণ শুরু করে তার শ্বশুর। কিন্তু নীরবে সব সয়ে গেছেন শোভা।
একদিন শোভা একা বাড়ি ছিলেন। এ সময়কে উত্তম সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে তার শ্বশুর। সে তাকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা পরে তিনি স্বামী ও শাশুড়িকে অবহিত করেছেন। কিন্তু তারা এ বিষয়ে মোটেও মাথা ঘামান নি। উল্টো তাকে হুমকি দেয়া হয়েছে। বিষয়টি শোভা তার মাকে জানান। কিন্তু তা জেনে যায় শোভার স্বামী। সে উল্টো শোভাকে নির্যাতন শুরু করে। শোভার মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলে সে। এরপরই শোভা ফিরে যান পিতামাতার বাড়িতে। সেখানে গিয়ে গত মাসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। চরম এই সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে শোভা তার স্বামীকে ফোন করেছিলেন। তখন তার স্বামী তাকে বলে, আত্মহত্যা করার জন্য শোভা মুক্ত। তাকে কেউ বাধা দেবে না।
ধর্ষিতা তার শাশুড়িকে ধর্ষণ ঘটনা জানানোর পর তিনি শোভাকে হুমকি দেন। বলেন, এ কথা মুখে আনলে তাকে করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এরপর শোভা তার স্বামীর কাছে যান। তার কাছে সবকিছু খুলে বলেন। জবাবে তার স্বামী তাকে বলে, যদি এই বাড়িতে বসবাস করতে চাও তাহলে এটা মেনে নিয়েই থাকতে হবে। শাশুড়ি ও স্বামীর কাছ থেকে এমন জবাব পেয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েন শোভা। ফিরে যান নরসিংহপুরে তার বাবার বাড়িতে। সেখানে গিয়ে আত্মহত্যা করেন।
তার পিতামাতার বক্তব্য অনুযায়ী নরসিংহপুর পুলিশ একটি মামলা রেকর্ড করেছে। তাতে শোভার শ্বশুরকে ধর্ষক হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে, স্বামী ও শাশুড়িকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে। নরসিংহপুরে থেমি পুলিশ স্টেশনে এ মামলা করা হয়েছে। বাজারিয়া পুলিশের মতে, আত্মহত্যাকারী যুবতীর বয়স ২০ বছর। তিনি নরসিংহপুরের বাসিন্দা। বাজারিয়া এলাকার একজনের সঙ্গে জুনে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পরপরই তার সঙ্গে অশোভন আচরণ শুরু করে তার শ্বশুর। কিন্তু নীরবে সব সয়ে গেছেন শোভা।
একদিন শোভা একা বাড়ি ছিলেন। এ সময়কে উত্তম সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে তার শ্বশুর। সে তাকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা পরে তিনি স্বামী ও শাশুড়িকে অবহিত করেছেন। কিন্তু তারা এ বিষয়ে মোটেও মাথা ঘামান নি। উল্টো তাকে হুমকি দেয়া হয়েছে। বিষয়টি শোভা তার মাকে জানান। কিন্তু তা জেনে যায় শোভার স্বামী। সে উল্টো শোভাকে নির্যাতন শুরু করে। শোভার মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলে সে। এরপরই শোভা ফিরে যান পিতামাতার বাড়িতে। সেখানে গিয়ে গত মাসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। চরম এই সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে শোভা তার স্বামীকে ফোন করেছিলেন। তখন তার স্বামী তাকে বলে, আত্মহত্যা করার জন্য শোভা মুক্ত। তাকে কেউ বাধা দেবে না।