দেশ বিদেশ
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে বিজয়ী করতে ‘বিজয় মঞ্চের’ উদ্বোধন
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
আগামী ৩০শে ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে বিজয়ী করতে সারা দেশে ‘বিজয় মঞ্চ’ তৈরি করেছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। এই ‘বিজয় মঞ্চ’ থেকে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের প্রার্থীদের নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার আহ্বান জানানো হবে।
গতকাল জাতীয় জাদুঘরের সামনে বিজয় মঞ্চের উদ্বোধন করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের মুখপাত্র স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল পরাজিত হতে পারে না। আগামী ৩০শে ডিসেম্বর নির্বাচনে এদেশের মানুষ নৌকায় ভোট দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে আবারো বিজয়ী করবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযোদ্ধা, ছাত্র, যুব, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সমবেত হন। প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এ বিজয় মঞ্চে আলোচনা সভা, নাটক, আবৃতি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনুষ্ঠান উপস্থাপন করা হবে। চলবে আগামী ২৮শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে এ বিজয় মঞ্চের অনুষ্ঠান ৩০শে ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হতে পারে বলেও জানান আয়োজকরা।
অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ’৭১ সালে রাজাকাররা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিল, এখনো আছে। এবার নতুন করে মীরজাফরের জন্ম হয়েছে। ড. কামাল হোসেন, কাদের সিদ্দিকীরা রাজাকারদের পক্ষে সাপাই গাইছে। স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে প্রশ্ন করলে সাংবাদিকদের কামাল হোসেন ধমক দেন। আগামী ৩০শে ডিসেম্বর নৌকায় ভোট দিয়ে এই ধমকের জবাব দিতে হবে।
নাসিম বলেন, আমাদের ছোটখাটো ভুলত্রুটি থাকতে পারে। কিন্তু আপনারা বড় ভুল করবেন না। স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে দেশ তুলে দেবেন না। আমরা বলেছিলাম সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে, সেটাই হচ্ছে। সেমিফাইনালে আমাদের বিজয় হয়েছে। ৩০শে ডিসেম্বর ফাইনালে চূড়ান্ত বিজয় হবে। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের প্রতি আহ্বান আপনারা নির্বাচন থেকে সরে যাবেন না।
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, আমাদের দুইটি চ্যালেঞ্জ। একটি মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসরদের নির্মূল করতে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলকে জয়যুক্ত করা। আরেকটি দেশে যে উন্নয়ন হয়েছে এবং হচ্ছে এই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখা। ড. কামাল হোসেন ঐক্যফ্রন্ট করে রাজাকারদের পক্ষ নিয়েছেন। আমরা বলতে চাই, কোনো যুদ্ধাপরাধী ও তাদের সন্তান এই নির্বাচনে নির্বাচিত হলেও আমরা তাদেরকে সংসদে ঢুকতে দেবো না।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সদস্য সচিব ওসমান আলী।
গতকাল জাতীয় জাদুঘরের সামনে বিজয় মঞ্চের উদ্বোধন করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের মুখপাত্র স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল পরাজিত হতে পারে না। আগামী ৩০শে ডিসেম্বর নির্বাচনে এদেশের মানুষ নৌকায় ভোট দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে আবারো বিজয়ী করবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযোদ্ধা, ছাত্র, যুব, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সমবেত হন। প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এ বিজয় মঞ্চে আলোচনা সভা, নাটক, আবৃতি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনুষ্ঠান উপস্থাপন করা হবে। চলবে আগামী ২৮শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে এ বিজয় মঞ্চের অনুষ্ঠান ৩০শে ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হতে পারে বলেও জানান আয়োজকরা।
অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ’৭১ সালে রাজাকাররা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিল, এখনো আছে। এবার নতুন করে মীরজাফরের জন্ম হয়েছে। ড. কামাল হোসেন, কাদের সিদ্দিকীরা রাজাকারদের পক্ষে সাপাই গাইছে। স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে প্রশ্ন করলে সাংবাদিকদের কামাল হোসেন ধমক দেন। আগামী ৩০শে ডিসেম্বর নৌকায় ভোট দিয়ে এই ধমকের জবাব দিতে হবে।
নাসিম বলেন, আমাদের ছোটখাটো ভুলত্রুটি থাকতে পারে। কিন্তু আপনারা বড় ভুল করবেন না। স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে দেশ তুলে দেবেন না। আমরা বলেছিলাম সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে, সেটাই হচ্ছে। সেমিফাইনালে আমাদের বিজয় হয়েছে। ৩০শে ডিসেম্বর ফাইনালে চূড়ান্ত বিজয় হবে। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের প্রতি আহ্বান আপনারা নির্বাচন থেকে সরে যাবেন না।
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, আমাদের দুইটি চ্যালেঞ্জ। একটি মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসরদের নির্মূল করতে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলকে জয়যুক্ত করা। আরেকটি দেশে যে উন্নয়ন হয়েছে এবং হচ্ছে এই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখা। ড. কামাল হোসেন ঐক্যফ্রন্ট করে রাজাকারদের পক্ষ নিয়েছেন। আমরা বলতে চাই, কোনো যুদ্ধাপরাধী ও তাদের সন্তান এই নির্বাচনে নির্বাচিত হলেও আমরা তাদেরকে সংসদে ঢুকতে দেবো না।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সদস্য সচিব ওসমান আলী।